![](https://matribhumirkhobor.com/public/postimages/67add6456c2f5.jpg)
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ব্যবসায়ী সাইদুর রহমান হত্যা মামলায় তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত।
বৃহস্পতিবার দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা ও জজ আয়েশা আক্তার সুমি এ রায় ঘোষণা করেন বলে আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (অতিরিক্ত পিপি) মো. আজাদ মিয়া জানান।
দণ্ডিতরা হলেন-উপজেলার চর শিবপুরের কবির মিয়ার ছেলে কাজল মিয়া (৪৯), বাহেরচরের আব্দুল খালেকের ছেলে রিপন মিয়া (৩২) ও নজরুল ইসলামের ছেলে রাসেল মিয়া (৩০)।
রায় ঘোষণার সময় রিপন ও কাজল আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। সাজার পাশাপাশি তাদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
মামলার বরাতে আজাদ মিয়া বলেন, ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর উপজেলার লঞ্চঘাট সংলগ্ন মেঘনা নদী থেকে বাঞ্ছারামপুর উপজেলার বাহেরচর গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে ফল ব্যবসায়ী সাইদুর রহমানের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। একদিন আগ থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ভগ্নীপতি লোকমান মিয়া বাদী হয়ে একই বছরের ১ অক্টোবর রাসেল মিয়াকে আসামি করে মামলা করেন। এরপর থেকে রাসেল রাসেল পলাতক ছিলেন।
পরে মামলার তদন্তে নেমে কাজল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। হত্যার দায় স্বীকার করে কাজল আদালতে জবানবন্দিও দেন। পরে ২০২০ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। ।
রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে আসামি পক্ষের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন সামী বলেন, উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা ও জজ আয়েশা আক্তার সুমি এ রায় ঘোষণা করেন বলে আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (অতিরিক্ত পিপি) মো. আজাদ মিয়া জানান।
দণ্ডিতরা হলেন-উপজেলার চর শিবপুরের কবির মিয়ার ছেলে কাজল মিয়া (৪৯), বাহেরচরের আব্দুল খালেকের ছেলে রিপন মিয়া (৩২) ও নজরুল ইসলামের ছেলে রাসেল মিয়া (৩০)।
রায় ঘোষণার সময় রিপন ও কাজল আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। সাজার পাশাপাশি তাদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
মামলার বরাতে আজাদ মিয়া বলেন, ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর উপজেলার লঞ্চঘাট সংলগ্ন মেঘনা নদী থেকে বাঞ্ছারামপুর উপজেলার বাহেরচর গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে ফল ব্যবসায়ী সাইদুর রহমানের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। একদিন আগ থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ভগ্নীপতি লোকমান মিয়া বাদী হয়ে একই বছরের ১ অক্টোবর রাসেল মিয়াকে আসামি করে মামলা করেন। এরপর থেকে রাসেল রাসেল পলাতক ছিলেন।
পরে মামলার তদন্তে নেমে কাজল মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। হত্যার দায় স্বীকার করে কাজল আদালতে জবানবন্দিও দেন। পরে ২০২০ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। ।
রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে আসামি পক্ষের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন সামী বলেন, উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে।