নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখার কর্মী মো. আলা নুঁর জান হোসেনকে (রিজু) আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) রাত ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক সংলগ্ন এলাকায় তাকে আটক করা হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরের উপস্থিতিতে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
আটক ছাত্রলীগ কর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস (এআইএস) বিভাগের ২০১৬-১৭ সেশনের (৪৬তম ব্যাচ) শিক্ষার্থী এবং মীর মশাররফ হোসেন হলের আবাসিক ছাত্র।
ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দাবি, আটক ছাত্রলীগ কর্মী জুলাই আন্দোলনে ক্যম্পাসের অভ্যন্তরে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার সঙ্গে জড়িত।
এ বিষয়ে জাবি শাখা ছাত্রদলের সদস্য আব্দুল গাফফার জিসান বলেন, আটক ছাত্রলীগ কর্মী মাঝেমধ্যেই ক্যাম্পাসে আসছে। ছাত্রলীগ যেহেতু বর্তমানে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন তাই আমি তাকে অনেকবার এ নিয়ে সতর্ক করেছি। সে জুলাইয়ে হামলার সঙ্গে জড়িত ও অন্য ছাত্রলীগ কর্মীদের নিয়ে সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করছিল।
তিনি বলেন, আজও আমি তাকে ডেইরি গেটে দেখতে পেয়ে সতর্ক করতে গেলে সে-ই উল্টো আমাকে লাথি মারে ও খামচি দেয়। তখন পাশে থাকা আমার বন্ধু ও ছাত্রদলের অন্য কর্মীরা এসে তাকে হাতেনাতে আটক করে। পরে প্রক্টরের উপস্থিতিতে তাকে সাভার মডেল থানা পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম রাশিদুল আলম বলেন, একদল শিক্ষার্থীর সঙ্গে বাদানুবাদের সময় ওই ছাত্রকে পাই এবং তাকে আমাদের হেফাজতে নিই। পরে তার নিরাপত্তার জন্য তাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করি।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) রাত ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক সংলগ্ন এলাকায় তাকে আটক করা হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরের উপস্থিতিতে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
আটক ছাত্রলীগ কর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস (এআইএস) বিভাগের ২০১৬-১৭ সেশনের (৪৬তম ব্যাচ) শিক্ষার্থী এবং মীর মশাররফ হোসেন হলের আবাসিক ছাত্র।
ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের দাবি, আটক ছাত্রলীগ কর্মী জুলাই আন্দোলনে ক্যম্পাসের অভ্যন্তরে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার সঙ্গে জড়িত।
এ বিষয়ে জাবি শাখা ছাত্রদলের সদস্য আব্দুল গাফফার জিসান বলেন, আটক ছাত্রলীগ কর্মী মাঝেমধ্যেই ক্যাম্পাসে আসছে। ছাত্রলীগ যেহেতু বর্তমানে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন তাই আমি তাকে অনেকবার এ নিয়ে সতর্ক করেছি। সে জুলাইয়ে হামলার সঙ্গে জড়িত ও অন্য ছাত্রলীগ কর্মীদের নিয়ে সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করছিল।
তিনি বলেন, আজও আমি তাকে ডেইরি গেটে দেখতে পেয়ে সতর্ক করতে গেলে সে-ই উল্টো আমাকে লাথি মারে ও খামচি দেয়। তখন পাশে থাকা আমার বন্ধু ও ছাত্রদলের অন্য কর্মীরা এসে তাকে হাতেনাতে আটক করে। পরে প্রক্টরের উপস্থিতিতে তাকে সাভার মডেল থানা পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম রাশিদুল আলম বলেন, একদল শিক্ষার্থীর সঙ্গে বাদানুবাদের সময় ওই ছাত্রকে পাই এবং তাকে আমাদের হেফাজতে নিই। পরে তার নিরাপত্তার জন্য তাকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করি।