লিওনেল মেসিকে ক্ষমা চাইতে বলায় বরখাস্ত হয়েছেন আর্জেন্টিনার আন্ডার সেক্রেটারি অব স্পোর্টস জুলিও গারো। সতীর্থ এনজো ফার্নান্দেজ ও নিকোলাস ওতামেন্ডির বর্ণবাদী আচরণের জন্য মেসিকে ক্ষমা চাইতে বলায় তাকে এই শাস্তি দিয়েছেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হ্যাভিয়ার মিলেই।
গত রোববার কোপা শিরোপা জয়ের পর টিম বাসে করে হোটেলে ফেরার সময় আর্জেন্টাইন ফুটবলাররা ফ্রান্স ফুটবলারদের উদ্দেশ্য করে বর্ণবাদী মন্তব্য করেন। এ ঘটনা আবার ভিডিও লাইভ করেন এনজো ফার্নান্দেজ। যদিও এক সতীর্থের কথায় মাঝপথেই সেই ভিডিও বন্ধ করে দেন তিনি। ফার্নান্দেজের সঙ্গে সেখানে গান করছিলেন ওতামেন্ডিও।
যদিও বিষয়টি নিয়ে পরে অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা চেয়েছেন ফার্নান্দেজ। তবে আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করার খবর পাওয়া যায়নি।
এই ঘটনায় জড়িত ছিলেন না আর্জেন্টিনা অধিনায়ক মেসি। তবুও তাকে দলের হয়ে ক্ষমা চাইতে বলেন গারো। সঙ্গে আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (এএফএ) সভাপতি ক্লদিও তাপিয়াকেও ক্ষমা চাওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি। যা মোটেও ভালোভাবে নেননি আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হ্যাভিয়ার মিলেই।
গারো বলেছিলেন, ‘জাতীয় দলের অধিনায়কের এর জন্য ক্ষমা চাওয়া উচিত। এএফএ সভাপতিরও ক্ষমা চাওয়া উচিত। আমার মনে হয় এটা ঠিক না। এটা আমাদের গৌরবান্বিত দেশকে বাজে পরিস্থিতিতে ফেলেছে।’
গারোর এই বক্তব্যের পর ফুঁসে ওঠে আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট। এরপরই আর্জেন্টিনা সরকারের অফিশিয়াল এক্স অ্যাকাউন্টে পোস্টের মাধ্যমে তাকে বরখাস্তের খবর জানানো হয়।
পোস্টে লেখা হয়, ‘প্রেসিডেন্ট অফিস জানাচ্ছে যে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন, টানা দুইবার কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা জাতীয় দল কিংবা কোনো নাগরিক কী ভাববে, কী করবে, সেটা কোনো সরকার বলতে পারে না। এ কারণে জুলিও গারো আর্জেন্টিনার আন্ডার সেক্রেটারি অব স্পোর্টসের দায়িত্বে আর থাকছেন না।’
গত রোববার কোপা শিরোপা জয়ের পর টিম বাসে করে হোটেলে ফেরার সময় আর্জেন্টাইন ফুটবলাররা ফ্রান্স ফুটবলারদের উদ্দেশ্য করে বর্ণবাদী মন্তব্য করেন। এ ঘটনা আবার ভিডিও লাইভ করেন এনজো ফার্নান্দেজ। যদিও এক সতীর্থের কথায় মাঝপথেই সেই ভিডিও বন্ধ করে দেন তিনি। ফার্নান্দেজের সঙ্গে সেখানে গান করছিলেন ওতামেন্ডিও।
যদিও বিষয়টি নিয়ে পরে অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা চেয়েছেন ফার্নান্দেজ। তবে আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করার খবর পাওয়া যায়নি।
এই ঘটনায় জড়িত ছিলেন না আর্জেন্টিনা অধিনায়ক মেসি। তবুও তাকে দলের হয়ে ক্ষমা চাইতে বলেন গারো। সঙ্গে আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (এএফএ) সভাপতি ক্লদিও তাপিয়াকেও ক্ষমা চাওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি। যা মোটেও ভালোভাবে নেননি আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হ্যাভিয়ার মিলেই।
গারো বলেছিলেন, ‘জাতীয় দলের অধিনায়কের এর জন্য ক্ষমা চাওয়া উচিত। এএফএ সভাপতিরও ক্ষমা চাওয়া উচিত। আমার মনে হয় এটা ঠিক না। এটা আমাদের গৌরবান্বিত দেশকে বাজে পরিস্থিতিতে ফেলেছে।’
গারোর এই বক্তব্যের পর ফুঁসে ওঠে আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট। এরপরই আর্জেন্টিনা সরকারের অফিশিয়াল এক্স অ্যাকাউন্টে পোস্টের মাধ্যমে তাকে বরখাস্তের খবর জানানো হয়।
পোস্টে লেখা হয়, ‘প্রেসিডেন্ট অফিস জানাচ্ছে যে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন, টানা দুইবার কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা জাতীয় দল কিংবা কোনো নাগরিক কী ভাববে, কী করবে, সেটা কোনো সরকার বলতে পারে না। এ কারণে জুলিও গারো আর্জেন্টিনার আন্ডার সেক্রেটারি অব স্পোর্টসের দায়িত্বে আর থাকছেন না।’