কুয়েতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন করেছে বিএনপি ও এর অঙ্গ সংগঠন। ১৯ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) দেশটির হিজিল রিসোর্টে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের মধ্যদিয়ে দিবসটি উদযাপন করেছে কুয়েত বিএনপি, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল।
আখতারুজ্জামান শামছের সভাপতিত্বে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কুয়েত বিএনপির সভাপতি মাহফুজুর রহমান মাহফুজ।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কুয়েত বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মোস্তফা কামাল। এছাড়াও কুয়েত যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মাহফুজুর রহমান বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশের এবং বিদেশের মানুষ এবারই প্রথম স্বাধীনভাবে বিজয় দিবস উদযাপন করতে পেরেছেন। এই বিজয় ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে। তাই এ বিজয়কে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে রক্ষা করতে হবে। পতিত স্বৈরাচার এবং তার দোসরদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। তাই সবার প্রতি আহ্বান করবো, যেভাবে ঐক্যবদ্ধভাবে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি ঠিক সেভাবে আমরা তা রক্ষা করবো ইনশাআল্লাহ।
তিনি আরও বলেন, কুয়েতে আমরা লক্ষ্য করছি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে যারা প্রবাসীদের বিরুদ্ধে লিস্ট করেছে এবং হুমকি-ধমকি দিয়েছে তাদের দূতাবাসে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেখা যায়। এটা আমরা মেনে নিতে পারি না। কুয়েত বিএনপি সবসময় প্রবাসীদের পাশে ছিল এবং ভবিষ্যতে ও থাকবে ইনশাআল্লাহ।
আলোচনা শেষে দেশীয় শিল্পীরা দেশাত্মবোধক সংগীত পরিবেশন করেন। প্রবাসের মাটিতে
এরকম উৎসবে যোগ দিতে পেরে উৎফুল্ল প্রকাশ করেন প্রবাসীরা।
আখতারুজ্জামান শামছের সভাপতিত্বে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কুয়েত বিএনপির সভাপতি মাহফুজুর রহমান মাহফুজ।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কুয়েত বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মোস্তফা কামাল। এছাড়াও কুয়েত যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মাহফুজুর রহমান বলেন, দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশের এবং বিদেশের মানুষ এবারই প্রথম স্বাধীনভাবে বিজয় দিবস উদযাপন করতে পেরেছেন। এই বিজয় ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে। তাই এ বিজয়কে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে রক্ষা করতে হবে। পতিত স্বৈরাচার এবং তার দোসরদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। তাই সবার প্রতি আহ্বান করবো, যেভাবে ঐক্যবদ্ধভাবে স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছি ঠিক সেভাবে আমরা তা রক্ষা করবো ইনশাআল্লাহ।
তিনি আরও বলেন, কুয়েতে আমরা লক্ষ্য করছি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে যারা প্রবাসীদের বিরুদ্ধে লিস্ট করেছে এবং হুমকি-ধমকি দিয়েছে তাদের দূতাবাসে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে দেখা যায়। এটা আমরা মেনে নিতে পারি না। কুয়েত বিএনপি সবসময় প্রবাসীদের পাশে ছিল এবং ভবিষ্যতে ও থাকবে ইনশাআল্লাহ।
আলোচনা শেষে দেশীয় শিল্পীরা দেশাত্মবোধক সংগীত পরিবেশন করেন। প্রবাসের মাটিতে
এরকম উৎসবে যোগ দিতে পেরে উৎফুল্ল প্রকাশ করেন প্রবাসীরা।