গোসল ফরজ অবস্থায় কোরআন তিলাওয়াত করা নিষিদ্ধ। তবে দোয়া-দরুদ, জিকির, তাসবিহ পড়া জায়েজ। কোরআনে উল্লিখিত দোয়াগুলোও পড়া জায়েজ যদি কোরআন তিলাওয়াত নয়, বরং দোয়া হিসেবে পড়া হয়।
আয়াতুল কুরসির মতো যেসব আয়াত সকাল-সন্ধ্যা বা ঘুমানোর আগের আমল হিসেবে বা শয়তানি শক্তি থেকে আত্মরক্ষার জন্য পড়া হয়, ওইসব আয়াতও আমল ও আত্মরক্ষার জন্য পড়া যাবে।
মা’মার (রহ.) বলেন, আমি ইমাম জুহরিকে (রহ.) জিজ্ঞাসা করলাম, যার উপর গোসল ফরজ সে কি আল্লাহর জিকির করতে পারবে? তিনি বললেন, হ্যাঁ, পারবে। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, কোরআন তিলাওয়াত করতে পারবে? তিনি বললেন, না। (মুসান্নাফে আবদুর রাজ্জাক) ইবরাহিম নাখঈ (রহ.) বলেন, গোসল ফরজ হওয়া ব্যক্তিরা আল্লাহর জিকির করতে পারবে এবং বিসমিল্লাহও পড়তে পারবে। (মুসান্নাফে আবদুর রাজ্জাক)
সকাল-সন্ধ্যার আমল হিসেবে বা শয়তানি শক্তি থেকে আত্মরক্ষার জন্য আয়াতুল কুরসি পড়লে তা দোয়া ও জিকিরের অন্তর্ভুক্ত গণ্য হবে, কোরআন তিলাওয়াত গণ্য হবে না।
যেসব কারণে গোসল ফরজ হয়
১. পুরুষ অথবা নারী ঘুমন্ত বা জাগ্রত অবস্থায় যে কোনো কারণে উত্তেজনার সাথে বীর্যপাত হলে গোসল ফরজ হয়ে যায়।
২. স্বপ্নদোষ হলে ঘুম থেকে ওঠার পর যদি কাপড়ে বীর্যের চিহ্ন দেখা যায় তাহলে গোসল করতে হবে।
৩. স্বামী স্ত্রী শারীরিকভাবে মিলিত হলে গোসল ফরজ হয়ে যায়। মিলন প্রাথমিক অবস্থায় থাকলেও বা বির্যপাত না হলেও গোসল ফরজ হয়ে যায়।
৪. নারীদের মাসিক বা হায়েজ শেষ হলে গোসল করে পবিত্র হতে হয়।
৫. নারীদের নেফাস বা সন্তান জন্মদান পরবর্তী রক্তপাত বন্ধ হওয়ার পর গোসল করে পবিত্র হতে হয়।
আয়াতুল কুরসির মতো যেসব আয়াত সকাল-সন্ধ্যা বা ঘুমানোর আগের আমল হিসেবে বা শয়তানি শক্তি থেকে আত্মরক্ষার জন্য পড়া হয়, ওইসব আয়াতও আমল ও আত্মরক্ষার জন্য পড়া যাবে।
মা’মার (রহ.) বলেন, আমি ইমাম জুহরিকে (রহ.) জিজ্ঞাসা করলাম, যার উপর গোসল ফরজ সে কি আল্লাহর জিকির করতে পারবে? তিনি বললেন, হ্যাঁ, পারবে। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, কোরআন তিলাওয়াত করতে পারবে? তিনি বললেন, না। (মুসান্নাফে আবদুর রাজ্জাক) ইবরাহিম নাখঈ (রহ.) বলেন, গোসল ফরজ হওয়া ব্যক্তিরা আল্লাহর জিকির করতে পারবে এবং বিসমিল্লাহও পড়তে পারবে। (মুসান্নাফে আবদুর রাজ্জাক)
সকাল-সন্ধ্যার আমল হিসেবে বা শয়তানি শক্তি থেকে আত্মরক্ষার জন্য আয়াতুল কুরসি পড়লে তা দোয়া ও জিকিরের অন্তর্ভুক্ত গণ্য হবে, কোরআন তিলাওয়াত গণ্য হবে না।
যেসব কারণে গোসল ফরজ হয়
১. পুরুষ অথবা নারী ঘুমন্ত বা জাগ্রত অবস্থায় যে কোনো কারণে উত্তেজনার সাথে বীর্যপাত হলে গোসল ফরজ হয়ে যায়।
২. স্বপ্নদোষ হলে ঘুম থেকে ওঠার পর যদি কাপড়ে বীর্যের চিহ্ন দেখা যায় তাহলে গোসল করতে হবে।
৩. স্বামী স্ত্রী শারীরিকভাবে মিলিত হলে গোসল ফরজ হয়ে যায়। মিলন প্রাথমিক অবস্থায় থাকলেও বা বির্যপাত না হলেও গোসল ফরজ হয়ে যায়।
৪. নারীদের মাসিক বা হায়েজ শেষ হলে গোসল করে পবিত্র হতে হয়।
৫. নারীদের নেফাস বা সন্তান জন্মদান পরবর্তী রক্তপাত বন্ধ হওয়ার পর গোসল করে পবিত্র হতে হয়।