গত সপ্তাহে দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেনে অংশ নেওয়া যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, তার প্রায় চারগুণ বেশি প্রতিষ্ঠানের দাম কমেছে। এমন পতনের বাজারে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দাম বাড়ার ক্ষেত্রে দাপট দেখিয়েছে সমস্যায় জর্জরিত জুট স্পিনার্স।
গত সপ্তাহে বিনিয়োগকারীদের একটি অংশের কাছে কোম্পানিটির শেয়ার আগ্রহের শীর্ষ চলে আসে। এতে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে দাম বাড়ার শীর্ষ স্থানটি দখল করেছে এ প্রতিষ্ঠানটি। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দাম সম্মিলিতভাবে বেড়েছে প্রায় ৯ কোটি টাকা। শেয়ারের এমন দাম বাড়লেও বছরের পর বছর ধরে কোম্পানিটি পচা ‘জেড’ গ্রুপের তালিকায় রয়েছে।
গত সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার দাম বেড়েছে ২৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ। টাকার অঙ্কে প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়েছে ৫১ টাকা ৬০ পয়সা। এতে এক সপ্তাহের ব্যবধানে সম্মিলিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার দাম বেড়েছে ৮ কোটি ৯৪ লাখ ২০ হাজার টাকা। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে কোম্পানিটের প্রতিটি শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ২৪৩ টাকা ৬০ পয়সা, যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে ছিল ১৯১ টাকা।
শেয়ার দামে এমন উত্থান হওয়া কোম্পানিটি সর্বশেষ কবে বিনিয়োগকালীদের লভ্যাংশ দিয়েছে সে সংক্রান্ত কোনো তথ্য ডিএসইর ওয়েবসাইটে নেই। এমনকি কোম্পানিটির রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ঋণাত্মক ২৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। বছরের পর বছর লোকসান করায় কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দিতে পারে না। ফলে বছরের পর বছর ধরে কোম্পানিটির স্থান হয়েছে জেড গ্রুপে।
সর্বশেষ প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত নয় মাসে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি লোকসান করেছে ২১ টাকা ৯৮ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয় ৩৫ টাকা ৪ পয়সা।
১৯৮৪ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিাটির পরিশোধিত মূলধন এক কোটি ৭০ টাকা। আর শেয়ার সংখ্যা ১৭ লাখ। এর মধ্যে ৩৯ দশমিক ৮২ শতাংশ শেয়ার আছে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে। বাকি শেয়ারের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৩ দশমিক ২০ শতাংশ শেয়ার আছে।
জুট স্পিনার্সের পরেই গত সপ্তাহে দাম বাড়ার তালিকায় ছিল ফাইন ফুডস। সপ্তাহজুড়ে এ কোম্পানিটির শেয়ার দাম বেড়েছে ২২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ দাম বাড়ার মাধ্যমে পরের স্থানে রয়েছে ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স।
এছাড়া গত সপ্তাহে দাম বাড়ার শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকা- রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৩ দশমিক ২৪ শতাংশ, মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের ১৩ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ, সমতা লেদারের ১২ দশমিক ৯৭ শতাংশ, ফার কেমিক্যালের ১১ দশমিক ৫৪ শতাংশ, মিথুন নিটিংয়ের ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ, নিটল ইন্স্যুরেন্সের ৯ দশমিক ৪৫ শতংশ এবং পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৮ দশমিক ৯৮ শতাংশ দাম বেড়েছে।
গত সপ্তাহে বিনিয়োগকারীদের একটি অংশের কাছে কোম্পানিটির শেয়ার আগ্রহের শীর্ষ চলে আসে। এতে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে দাম বাড়ার শীর্ষ স্থানটি দখল করেছে এ প্রতিষ্ঠানটি। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দাম সম্মিলিতভাবে বেড়েছে প্রায় ৯ কোটি টাকা। শেয়ারের এমন দাম বাড়লেও বছরের পর বছর ধরে কোম্পানিটি পচা ‘জেড’ গ্রুপের তালিকায় রয়েছে।
গত সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার দাম বেড়েছে ২৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ। টাকার অঙ্কে প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়েছে ৫১ টাকা ৬০ পয়সা। এতে এক সপ্তাহের ব্যবধানে সম্মিলিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার দাম বেড়েছে ৮ কোটি ৯৪ লাখ ২০ হাজার টাকা। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে কোম্পানিটের প্রতিটি শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ২৪৩ টাকা ৬০ পয়সা, যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে ছিল ১৯১ টাকা।
শেয়ার দামে এমন উত্থান হওয়া কোম্পানিটি সর্বশেষ কবে বিনিয়োগকালীদের লভ্যাংশ দিয়েছে সে সংক্রান্ত কোনো তথ্য ডিএসইর ওয়েবসাইটে নেই। এমনকি কোম্পানিটির রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ঋণাত্মক ২৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। বছরের পর বছর লোকসান করায় কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দিতে পারে না। ফলে বছরের পর বছর ধরে কোম্পানিটির স্থান হয়েছে জেড গ্রুপে।
সর্বশেষ প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত নয় মাসে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি লোকসান করেছে ২১ টাকা ৯৮ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয় ৩৫ টাকা ৪ পয়সা।
১৯৮৪ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিাটির পরিশোধিত মূলধন এক কোটি ৭০ টাকা। আর শেয়ার সংখ্যা ১৭ লাখ। এর মধ্যে ৩৯ দশমিক ৮২ শতাংশ শেয়ার আছে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে। বাকি শেয়ারের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৩৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ২৩ দশমিক ২০ শতাংশ শেয়ার আছে।
জুট স্পিনার্সের পরেই গত সপ্তাহে দাম বাড়ার তালিকায় ছিল ফাইন ফুডস। সপ্তাহজুড়ে এ কোম্পানিটির শেয়ার দাম বেড়েছে ২২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ দাম বাড়ার মাধ্যমে পরের স্থানে রয়েছে ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স।
এছাড়া গত সপ্তাহে দাম বাড়ার শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকা- রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৩ দশমিক ২৪ শতাংশ, মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের ১৩ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ, সমতা লেদারের ১২ দশমিক ৯৭ শতাংশ, ফার কেমিক্যালের ১১ দশমিক ৫৪ শতাংশ, মিথুন নিটিংয়ের ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ, নিটল ইন্স্যুরেন্সের ৯ দশমিক ৪৫ শতংশ এবং পদ্মা ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৮ দশমিক ৯৮ শতাংশ দাম বেড়েছে।