সিরিয়ার ঐতিহ্যবাহী পালমিরা শহরে ইসরায়েলি বিমান হামলায় অন্তত ৩৬ জন নিহত এবং ৫০ জন আহত হয়েছেন। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সানা জানিয়েছে, হামলায় আবাসিক ভবনগুলোতে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
পালমিরা শহরটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় থাকা একটি প্রাচীন শহর। এটি ২০১৫ সালে আইএসের দখলে চলে যায় এবং ওই সময় শহরের একটি বড় অংশ ধ্বংস হয়। পরে সিরিয়ার সেনাবাহিনী শহরটি পুনর্দখল করে।
বুধবার (২০ নভেম্বর) সিরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, আল-তানাফ অঞ্চল থেকে পালমিরায় এই বিমান হামলা চালানো হয়। ইরাক সীমান্তের কাছে অবস্থিত আল-তানাফ বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
২০১১ সালে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরুর পর থেকে দেশটিতে বহুবার হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এসব হামলার প্রধান লক্ষ্যবস্তু ছিল সিরিয়ার সেনাবাহিনী ও ইরান-সমর্থিত গোষ্ঠীগুলো। তবে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় ভয়াবহ আগ্রাসন শুরুর পর থেকে সিরিয়ার ওপরও ইসরায়েলের হামলার মাত্রা বেড়েছে।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী সম্প্রতি সিরিয়া-লেবানন সীমান্তে ট্রানজিট রুটে হামলা চালিয়েছে। তারা দাবি করেছে, এসব রুট হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর কাছে অস্ত্র সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত হচ্ছিল।
যদিও এসব হামলার বিষয়ে ইসরায়েল সচরাচর প্রকাশ্যে মন্তব্য করে না, তবে দেশটি বারবার বলেছে, ইরানকে সিরিয়ায় প্রভাব বিস্তার করতে দেওয়া হবে না।
পালমিরা শহরটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় থাকা একটি প্রাচীন শহর। এটি ২০১৫ সালে আইএসের দখলে চলে যায় এবং ওই সময় শহরের একটি বড় অংশ ধ্বংস হয়। পরে সিরিয়ার সেনাবাহিনী শহরটি পুনর্দখল করে।
বুধবার (২০ নভেম্বর) সিরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, আল-তানাফ অঞ্চল থেকে পালমিরায় এই বিমান হামলা চালানো হয়। ইরাক সীমান্তের কাছে অবস্থিত আল-তানাফ বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
২০১১ সালে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরুর পর থেকে দেশটিতে বহুবার হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এসব হামলার প্রধান লক্ষ্যবস্তু ছিল সিরিয়ার সেনাবাহিনী ও ইরান-সমর্থিত গোষ্ঠীগুলো। তবে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় ভয়াবহ আগ্রাসন শুরুর পর থেকে সিরিয়ার ওপরও ইসরায়েলের হামলার মাত্রা বেড়েছে।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী সম্প্রতি সিরিয়া-লেবানন সীমান্তে ট্রানজিট রুটে হামলা চালিয়েছে। তারা দাবি করেছে, এসব রুট হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর কাছে অস্ত্র সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত হচ্ছিল।
যদিও এসব হামলার বিষয়ে ইসরায়েল সচরাচর প্রকাশ্যে মন্তব্য করে না, তবে দেশটি বারবার বলেছে, ইরানকে সিরিয়ায় প্রভাব বিস্তার করতে দেওয়া হবে না।