ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে ভারতের দুই রাজ্যে। মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডে। এক দফাতেই ভোট হবে মরাঠাভূমে। অন্য দিকে ঝাড়খণ্ডে শেষ দফার নির্বাচন। এনডিএ না কি বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’, দুই রাজ্যের মসনদে কে বসবে, তা ঠিক হবে এ নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে।
আগামী শনিবার ভোটগণনা। এই দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে কী হতে চলেছে, সে দিকেই তাকিয়ে গোটা ভারত।
বুধবার মহারাষ্ট্রের ২৮৮ আসনে ভোটগ্রহণ হচ্ছে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় তথা শেষ দফার ভোট চলছে ঝাড়খণ্ডের ৮১টির মধ্যে ৩৮টি বিধানসভা আসনেও। গত ১৩ নভেম্বর রাজ্যেটিতে ৪৩ আসনে ভোটগ্রহণ হয়েছে।
এবার মহারাষ্ট্রের ৪ হাজার ১৩৬ জন প্রার্থীর জয়-পরাজয় নির্ধারণ করবেন নয় কোটি ৭০ লাখের বেশি মানুষ। মরাঠাভূমে মূল লড়াই বিজেপি-শিবসেনা (একনাথ শিন্ডে)-এনসিপি (অজিত)-এর জোট ‘মহাজুটি’এবং কংগ্রেস-শিবসেনা (ইউবিটি)-এনসিপি (শরদ)-এর ‘মহাবিকাশ আঘাড়ী’র মধ্যে।
এ ছাড়াও বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক দলও লড়াইয়ে রয়েছে। অনেকের মতে, এবারের নির্বাচনে দুই শিবিরের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। তাই মহারাষ্ট্রের ভোটে এই সব আঞ্চলিক দল বড় ‘ফ্যাক্টর’ হয়ে উঠতে পারে। অপরদিকে ঝাড়খণ্ডেও ক্ষমতার দখলের লড়াইয়ে জোর টক্কর চলছে ‘ইন্ডিয়া’ এবং ‘এনডিএ’-র মধ্যে।
২০১৯-এর বিধানসভা ভোটে ঝাড়খণ্ডে প্রায় সাড়ে ৩৫ শতাংশ ভোট পেয়ে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়েছিল জেএমএম-কংগ্রেস-আরজেডির ‘মহাগঠবন্ধন’। এ বারও তিন দল একসঙ্গে লড়ছে। সঙ্গে পেয়েছে বাম দল সিপিআইএমএল (লিবারেশন)-কে।
কিন্তু ২০১৯ সালের তুলনায় এ বারের চিত্রটা খানিক আলাদা। জমি কেলেঙ্কারি, দুর্নীতির পাশাপাশি ‘জমি জিহাদে’ মদত দেওয়ার অভিযোগে সরগরম ঝাড়খণ্ডের রাজনীতি। বিজেপি ও তার শরিক দলের নেতারা বারবার প্রচারের গিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে সরব হয়েছেন।
নরেন্দ্র মোদী থেকে অমিত শাহ প্রচারে গিয়ে ঝাঁজ বাড়িয়েছেন হেমন্ত সোরেনের সরকারের বিরুদ্ধে। তার মধ্যে চম্পই সোরেনের দল বদলও ধাক্কা দিতে পারে ‘মহাগঠবন্ধন’কে, এমনই মত অনেকের। সেই সঙ্গে অনুপ্রবেশ নিয়েও দুই শিবিরেও মধ্যে অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগে পালা চলেছে।
মহারাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন জোটের গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা শিবসেনা প্রধান একনাথ শিন্ডে (কোপরি-পাচপাখাড়ি), দুই উপমুখ্যমন্ত্রী, এনসিপির অজিত পওয়ার (বারামতী) এবং বিজেপির দেবেন্দ্র ফডণবীস (নাগপুর দক্ষিণ-পশ্চিম)।
বিরোধী জোটের উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরের পুত্র আদিত্য (ওরলি), প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি নানা পাটোলে (সাকোলি) এবং শরদ পওয়ারের নেতৃত্বাধীন এনসিপি(এসপি)-র পরিষদীয় দলনেতা জিতেন্দ্র আওয়াড় (মুমব্রা-কালওয়া)।
আগামী শনিবার ভোটগণনা। এই দুই রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে কী হতে চলেছে, সে দিকেই তাকিয়ে গোটা ভারত।
বুধবার মহারাষ্ট্রের ২৮৮ আসনে ভোটগ্রহণ হচ্ছে। একই সঙ্গে দ্বিতীয় তথা শেষ দফার ভোট চলছে ঝাড়খণ্ডের ৮১টির মধ্যে ৩৮টি বিধানসভা আসনেও। গত ১৩ নভেম্বর রাজ্যেটিতে ৪৩ আসনে ভোটগ্রহণ হয়েছে।
এবার মহারাষ্ট্রের ৪ হাজার ১৩৬ জন প্রার্থীর জয়-পরাজয় নির্ধারণ করবেন নয় কোটি ৭০ লাখের বেশি মানুষ। মরাঠাভূমে মূল লড়াই বিজেপি-শিবসেনা (একনাথ শিন্ডে)-এনসিপি (অজিত)-এর জোট ‘মহাজুটি’এবং কংগ্রেস-শিবসেনা (ইউবিটি)-এনসিপি (শরদ)-এর ‘মহাবিকাশ আঘাড়ী’র মধ্যে।
এ ছাড়াও বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক দলও লড়াইয়ে রয়েছে। অনেকের মতে, এবারের নির্বাচনে দুই শিবিরের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। তাই মহারাষ্ট্রের ভোটে এই সব আঞ্চলিক দল বড় ‘ফ্যাক্টর’ হয়ে উঠতে পারে। অপরদিকে ঝাড়খণ্ডেও ক্ষমতার দখলের লড়াইয়ে জোর টক্কর চলছে ‘ইন্ডিয়া’ এবং ‘এনডিএ’-র মধ্যে।
২০১৯-এর বিধানসভা ভোটে ঝাড়খণ্ডে প্রায় সাড়ে ৩৫ শতাংশ ভোট পেয়ে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়েছিল জেএমএম-কংগ্রেস-আরজেডির ‘মহাগঠবন্ধন’। এ বারও তিন দল একসঙ্গে লড়ছে। সঙ্গে পেয়েছে বাম দল সিপিআইএমএল (লিবারেশন)-কে।
কিন্তু ২০১৯ সালের তুলনায় এ বারের চিত্রটা খানিক আলাদা। জমি কেলেঙ্কারি, দুর্নীতির পাশাপাশি ‘জমি জিহাদে’ মদত দেওয়ার অভিযোগে সরগরম ঝাড়খণ্ডের রাজনীতি। বিজেপি ও তার শরিক দলের নেতারা বারবার প্রচারের গিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে সরব হয়েছেন।
নরেন্দ্র মোদী থেকে অমিত শাহ প্রচারে গিয়ে ঝাঁজ বাড়িয়েছেন হেমন্ত সোরেনের সরকারের বিরুদ্ধে। তার মধ্যে চম্পই সোরেনের দল বদলও ধাক্কা দিতে পারে ‘মহাগঠবন্ধন’কে, এমনই মত অনেকের। সেই সঙ্গে অনুপ্রবেশ নিয়েও দুই শিবিরেও মধ্যে অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগে পালা চলেছে।
মহারাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন জোটের গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা শিবসেনা প্রধান একনাথ শিন্ডে (কোপরি-পাচপাখাড়ি), দুই উপমুখ্যমন্ত্রী, এনসিপির অজিত পওয়ার (বারামতী) এবং বিজেপির দেবেন্দ্র ফডণবীস (নাগপুর দক্ষিণ-পশ্চিম)।
বিরোধী জোটের উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরের পুত্র আদিত্য (ওরলি), প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি নানা পাটোলে (সাকোলি) এবং শরদ পওয়ারের নেতৃত্বাধীন এনসিপি(এসপি)-র পরিষদীয় দলনেতা জিতেন্দ্র আওয়াড় (মুমব্রা-কালওয়া)।