ব্রাজিলের ৬১ জনকে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছে আর্জেন্টিনার জাস্টিস সিস্টেম। এসব ব্রাজিলিয়ানরা গত বছর ব্রাসেলিয়ায় অভ্যুত্থান চেষ্টার সঙ্গে জড়িত। তাদের নামে ব্রাজিলে গ্রেফতারি পরোয়ানা রয়েছে।
মূলত ব্রাজিলের সুপ্রিম কোর্টের অনুরোধেই আর্জেন্টিনার বিচারক ড্যানিয়েল রাফেকাস এই আদেশ জারি করেছেন। আর্জেন্টিনায় পালিয়ে থাকা এসব ব্রাজিলিয়ানকে গ্রেফতারের পর প্রত্যাবাসনের অনুরোধ করা হয়েছে। কারণ ব্রাজিলের আদালত এরই মধ্যে তাদেকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছে।
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে সাবেক ডানপন্থি নেতা জাইর বলসোনারোর হাজার হাজার সমর্থক ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ, কংগ্রেস ও সুপ্রিম কোর্টে হামলা চালায়। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত শত শত লোককে গ্রেফতার করেছে ব্রাজিলের পুলিশ।
নির্বাচনে জালিয়াতির দাবি করে তারা নবনির্বাচিত বামপন্থি নেকা লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে সশস্ত্র বাহিনীর হস্তক্ষেপ চেয়েছিল।
গত জুনে ব্রাজিল জানিয়েছিল, হামলার সঙ্গে জড়িত অন্তত ১৪০ জন পলাতককে চিহ্নিত করতে আর্জেন্টিনার সহায়তা চাওয়া হয়েছে।
জুডিসিয়াল সূত্র জানিয়েছে, দুইজনকে এরই মধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাছাড়া আর্জেন্টিনায় যাদেরকে চিহ্নিত করা যাবে তাদেরকেই গ্রেফতার করে প্রত্যাবাসনের প্রক্রিয়া শুরু করা হবে।
চলতি বছরের অক্টোবরে আর্জেন্টিনা রিফিউজি আইন পরিবর্তন করেছে। যাতে অভিযুক্তদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো যায়।
মূলত ব্রাজিলের সুপ্রিম কোর্টের অনুরোধেই আর্জেন্টিনার বিচারক ড্যানিয়েল রাফেকাস এই আদেশ জারি করেছেন। আর্জেন্টিনায় পালিয়ে থাকা এসব ব্রাজিলিয়ানকে গ্রেফতারের পর প্রত্যাবাসনের অনুরোধ করা হয়েছে। কারণ ব্রাজিলের আদালত এরই মধ্যে তাদেকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছে।
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে সাবেক ডানপন্থি নেতা জাইর বলসোনারোর হাজার হাজার সমর্থক ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ, কংগ্রেস ও সুপ্রিম কোর্টে হামলা চালায়। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত শত শত লোককে গ্রেফতার করেছে ব্রাজিলের পুলিশ।
নির্বাচনে জালিয়াতির দাবি করে তারা নবনির্বাচিত বামপন্থি নেকা লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে সশস্ত্র বাহিনীর হস্তক্ষেপ চেয়েছিল।
গত জুনে ব্রাজিল জানিয়েছিল, হামলার সঙ্গে জড়িত অন্তত ১৪০ জন পলাতককে চিহ্নিত করতে আর্জেন্টিনার সহায়তা চাওয়া হয়েছে।
জুডিসিয়াল সূত্র জানিয়েছে, দুইজনকে এরই মধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাছাড়া আর্জেন্টিনায় যাদেরকে চিহ্নিত করা যাবে তাদেরকেই গ্রেফতার করে প্রত্যাবাসনের প্রক্রিয়া শুরু করা হবে।
চলতি বছরের অক্টোবরে আর্জেন্টিনা রিফিউজি আইন পরিবর্তন করেছে। যাতে অভিযুক্তদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো যায়।