মোবাইল ফোন কিনে প্রতারণার শিকার হওয়ায় দোকানে ফোন ফেরত দিতে চাইলে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীকে বেধড়ক পিটিয়েছেন রংপুর প্রেসক্লাব মার্কেটের কয়েকজন দোকানী। পরে ওই তিন শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত তিন শিক্ষার্থী হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১৪তম ব্যাচের মাহাদী হাসান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের মোহাম্মদ সৌরভ ও ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ১২তম ব্যাচের জামশেদ।
এ ঘটনার প্রতিবাদে দুই ঘণ্টা পর রাত সাড়ে ৯টা থেকে প্রেসক্লাবের সামনে জড়ো হয়ে রাস্তা অবরোধ করে রাখেন শিক্ষার্থীরা। পরে রাত পৌনে ১০টায় ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে তারা শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েন। পুলিশ দ্রুত সময়ের মধ্যে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের আশ্বাস দিলেও শিক্ষার্থীরা রাস্তা অবরোধ করে স্লোগান দিতে থাকেন।
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী শফিকুল ইসলাম জানান, তার বন্ধু মাহাদি হাসান প্রেসক্লাব মার্কেটের একটি দোকান থেকে ৩০ হাজার টাকা দিয়ে একটি মোবাইল ফোন কেনে। কিন্তু কয়েকদিন পর টের পায় যে ফোনের ডিসপ্লেটি অরিজিনাল না, সেটি পরিবর্তন করা হয়েছে। পরে সেই দোকানে গিয়ে ফোনটি পরিবর্তন করে অন্য আরেকটি ফোন চান। কিন্তু দোকানদার অন্য ফোন দিতে রাজি হয়নি। পরে ২০ শতাংশ টাকা কমিশন বাবদ কেটে নিয়ে বাকি টাকা ফেরত চাইলে তর্কবিতর্ক শুরু হয়। একপর্যায়ে ওই দোকানদার শিক্ষার্থীর ওপর হাত তোলেন। তার সঙ্গে থাকা সৌরভ ও জামশেদ নামে দুই শিক্ষার্থী মারধরের প্রতিবাদ করলে আশপাশের কয়েকজন দোকানদার মিলে তাদের তিনজনকে বেধড়ক মারধর করেন।
রাত সাড়ে ১০টায় ঘটনাস্থলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. ফেরদৌস রহমানকে ঘিরে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা। দেরি করে আসায় তাকে ফিরে যাওয়ার অনুরোধও করেন।
শেষ খবর পর্যন্ত ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনীর দুটি গাড়ি এসে পৌঁছায়। পরিস্থিতি শান্ত করতে সেনা সদস্যরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে তারা অবরোধ তুলে নেন।
আহত তিন শিক্ষার্থী হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১৪তম ব্যাচের মাহাদী হাসান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের মোহাম্মদ সৌরভ ও ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ১২তম ব্যাচের জামশেদ।
এ ঘটনার প্রতিবাদে দুই ঘণ্টা পর রাত সাড়ে ৯টা থেকে প্রেসক্লাবের সামনে জড়ো হয়ে রাস্তা অবরোধ করে রাখেন শিক্ষার্থীরা। পরে রাত পৌনে ১০টায় ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে তারা শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে পড়েন। পুলিশ দ্রুত সময়ের মধ্যে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের আশ্বাস দিলেও শিক্ষার্থীরা রাস্তা অবরোধ করে স্লোগান দিতে থাকেন।
ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী শফিকুল ইসলাম জানান, তার বন্ধু মাহাদি হাসান প্রেসক্লাব মার্কেটের একটি দোকান থেকে ৩০ হাজার টাকা দিয়ে একটি মোবাইল ফোন কেনে। কিন্তু কয়েকদিন পর টের পায় যে ফোনের ডিসপ্লেটি অরিজিনাল না, সেটি পরিবর্তন করা হয়েছে। পরে সেই দোকানে গিয়ে ফোনটি পরিবর্তন করে অন্য আরেকটি ফোন চান। কিন্তু দোকানদার অন্য ফোন দিতে রাজি হয়নি। পরে ২০ শতাংশ টাকা কমিশন বাবদ কেটে নিয়ে বাকি টাকা ফেরত চাইলে তর্কবিতর্ক শুরু হয়। একপর্যায়ে ওই দোকানদার শিক্ষার্থীর ওপর হাত তোলেন। তার সঙ্গে থাকা সৌরভ ও জামশেদ নামে দুই শিক্ষার্থী মারধরের প্রতিবাদ করলে আশপাশের কয়েকজন দোকানদার মিলে তাদের তিনজনকে বেধড়ক মারধর করেন।
রাত সাড়ে ১০টায় ঘটনাস্থলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. ফেরদৌস রহমানকে ঘিরে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা। দেরি করে আসায় তাকে ফিরে যাওয়ার অনুরোধও করেন।
শেষ খবর পর্যন্ত ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনীর দুটি গাড়ি এসে পৌঁছায়। পরিস্থিতি শান্ত করতে সেনা সদস্যরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে তারা অবরোধ তুলে নেন।