মার্কো রুবিওকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বানাতে পারেন ট্রাম্প মার্কিন সিনেটর মার্কো রুবিওকে পরবর্তী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিতে পারেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চূড়ান্তভাবে তাকেই এই দায়িত্ব দেওয়া হলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম লাতিনো শীর্ষ কূটনীতিক হিসেবে নিযুক্ত হবেন ফ্লোরিডায় জন্ম নেওয়া এই রাজনীতিবিদ। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) কয়েকটি সূত্রের বরাতে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
ট্রাম্পের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার সংক্ষিপ্ত তালিকায় সম্ভবত সবচেয়ে কঠোর পররাষ্ট্রনীতি সমর্থনকারী হলেন রুবিও। বহু আগে থেকেই ৫৩ বছর বয়সী এই রিপাবলিকান রাজনীতিক যুক্তরাষ্ট্রের ভূ-রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী যেমন চীন, রাশিয়া, ইরান ও কিউবার বিষয়ে শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি চেয়ে আসছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর রুবিওর জন্য সবচেয়ে বড় এজেন্ডা হবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, গত এক দশকে রাশিয়া যেসব অঞ্চল দখল করেছে তা পুনরুদ্ধারে জোর না দিয়ে ইউক্রেনের উচিত রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের দিকে মনোযোগী হওয়া। গত এপ্রিল মাসে ইউক্রেনের জন্য ৯ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা প্যাকেজের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়া ১৫ জন রিপাবলিকান সিনেটরের একজন তিনি।
গত সেপ্টেম্বর মাসে এনবিসিকে রুবিও বলেন, আমি রাশিয়ার পক্ষে নই। কিন্তু বাস্তবতা হলো- আলোচনাভিত্তিক সমাধানের মাধ্যমেই ইউক্রেন যুদ্ধে সমাপ্তি ঘটানো সম্ভব। ১৯৬২ সালে রুবিওর দাদা কিউবা থেকে পালিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আসেন।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হতে যাওয়া এই রাজনীতিক কিউবার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক স্বাভাবিককরণের কঠোরবিরোধী। আর ট্রাম্পও এই অবস্থান সমর্থন করেন। তিনি লাতিন আমেরিকাবিষয়ক হাউজ উপ-কমিটির প্রধান ও ভেনেজুয়েলার নিকোলাস মাদুরো সরকারের কট্টর সমালোচক।
ট্রাম্পের সঙ্গে রুবিওর চিন্তাভাবনার প্রায় পুরোপুরি মিল রয়েছে। ট্রাম্প তার আগের প্রেসিডেন্টদের যুক্তরাষ্ট্রকে ‘ব্যয়বহুল’ ও ‘অপ্রয়োজনীয়’ যুদ্ধে জড়িনোর জন্য দায়ী করেন। আর এসব থেকে নিজের দেশকে বাঁচাতে কঠোর ও সংযত পররাষ্ট্রনীতির কথা বলে আসছেন তিনি।
২০১৭ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ছিলেন ট্রাম্প। চার বছর পর আবারও নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। তবে এবারের শাসনামলে পুরো অন্যরকম একটি বিশ্ব পাচ্ছেন ট্রাম্প। কারণ, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ ও মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের সঙ্গে গাজা, ইরান, লেবাননের যুদ্ধে অস্থির হয়ে রয়েছে গোটা বিশ্ব। এমন পরিস্থিতি নিজের ঘনিষ্ঠ ও যুক্তরাষ্ট্রকে ‘সেফ জোনে’ রাখাসহ দেশের স্বার্থকে যারা সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেবেন, তাদেরকেই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে বসাতে পারেন ট্রাম্প।
ট্রাম্পের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার সংক্ষিপ্ত তালিকায় সম্ভবত সবচেয়ে কঠোর পররাষ্ট্রনীতি সমর্থনকারী হলেন রুবিও। বহু আগে থেকেই ৫৩ বছর বয়সী এই রিপাবলিকান রাজনীতিক যুক্তরাষ্ট্রের ভূ-রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী যেমন চীন, রাশিয়া, ইরান ও কিউবার বিষয়ে শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি চেয়ে আসছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর রুবিওর জন্য সবচেয়ে বড় এজেন্ডা হবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, গত এক দশকে রাশিয়া যেসব অঞ্চল দখল করেছে তা পুনরুদ্ধারে জোর না দিয়ে ইউক্রেনের উচিত রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের দিকে মনোযোগী হওয়া। গত এপ্রিল মাসে ইউক্রেনের জন্য ৯ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের সামরিক সহায়তা প্যাকেজের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়া ১৫ জন রিপাবলিকান সিনেটরের একজন তিনি।
গত সেপ্টেম্বর মাসে এনবিসিকে রুবিও বলেন, আমি রাশিয়ার পক্ষে নই। কিন্তু বাস্তবতা হলো- আলোচনাভিত্তিক সমাধানের মাধ্যমেই ইউক্রেন যুদ্ধে সমাপ্তি ঘটানো সম্ভব। ১৯৬২ সালে রুবিওর দাদা কিউবা থেকে পালিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আসেন।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হতে যাওয়া এই রাজনীতিক কিউবার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক স্বাভাবিককরণের কঠোরবিরোধী। আর ট্রাম্পও এই অবস্থান সমর্থন করেন। তিনি লাতিন আমেরিকাবিষয়ক হাউজ উপ-কমিটির প্রধান ও ভেনেজুয়েলার নিকোলাস মাদুরো সরকারের কট্টর সমালোচক।
ট্রাম্পের সঙ্গে রুবিওর চিন্তাভাবনার প্রায় পুরোপুরি মিল রয়েছে। ট্রাম্প তার আগের প্রেসিডেন্টদের যুক্তরাষ্ট্রকে ‘ব্যয়বহুল’ ও ‘অপ্রয়োজনীয়’ যুদ্ধে জড়িনোর জন্য দায়ী করেন। আর এসব থেকে নিজের দেশকে বাঁচাতে কঠোর ও সংযত পররাষ্ট্রনীতির কথা বলে আসছেন তিনি।
২০১৭ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ছিলেন ট্রাম্প। চার বছর পর আবারও নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। তবে এবারের শাসনামলে পুরো অন্যরকম একটি বিশ্ব পাচ্ছেন ট্রাম্প। কারণ, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ ও মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের সঙ্গে গাজা, ইরান, লেবাননের যুদ্ধে অস্থির হয়ে রয়েছে গোটা বিশ্ব। এমন পরিস্থিতি নিজের ঘনিষ্ঠ ও যুক্তরাষ্ট্রকে ‘সেফ জোনে’ রাখাসহ দেশের স্বার্থকে যারা সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেবেন, তাদেরকেই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে বসাতে পারেন ট্রাম্প।