কৃষিগুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় দেশসেরা হয়েছেন জাইমুন ইসলাম। ৫১ হাজার ৮১১ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ভর্তিযুদ্ধে তিনি প্রথম হয়েছেন। জাইমুন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের কেবি কলেজের শিক্ষার্থী।
জাইমুনের বাড়ি ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলায়। তিনি ফুলপুরের পয়ারির গোকুল চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক সম্পন্ন করেছেন। পরে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করতে ভর্তি হন বাকৃবি চত্বরের কেবি কলেজে। দুই ভাই-বোনের মধ্যে জাইমুন ছোট। ২০১৮ সালে জাইমুনের বাবা মোবারক হোসেন মারা যান। বাবা মারা যাবার পর পরিবার ও পড়াশোনার সমর্থন দিয়েছেন জাইমুনের দাদা আবু তালেব সাহেব।
জাইমুন ইসলাম বলেন, সত্যি বলতে আমার এ কৃতিত্বের পেছনের নায়ক হচ্ছেন দাদা। দাদার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার মত ভাষা আমার জানা নেই। নিঃস্বার্থভাবে একজন মানুষ এতো কিছু করতে পারেন সেটা বাস্তবিক পক্ষে আমি উনার সংস্পর্শে থেকেই দেখেছি। উনার সমর্থন- অনুপ্রেরণা আমাকে এখানে দাঁড় করিয়েছে।
তিনি বলেন, উচ্চ মাধ্যমিকে জিপিএ ৫ পেলেও ইংরেজিতে পেয়েছিলাম এ মাইনাস। আমাকে নিয়ে সবার প্রত্যাশা ছিল অনেক। তাই এ ফলাফলে কেউ খুশি হতে পারেন। তার ওপর রয়েছে আশপাশের মানুষের নানা কথা। সবকিছু মিলিয়ে আমার মাঝে একটা বিষণ্ণতা কাজ করতে শুরু করে। সেজন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো পজিশনে চান্স পাইনি। এক সময় আমার মাঝে অপরাধবোধ কাজ করতে শুরু করে। আমার জন্য দাদা এতো কিছু করছেন আর তাকে খুশি করতে পারলাম না।
আমার কৃষি গুচ্ছের প্রস্তুতি ভালো ছিল। ৯৯টা প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আসি। এরমধ্যে ৯৭টা প্রশ্নের উত্তর সঠিক হয়। নেগেটিভ মার্কিংসহ আমি ৯৬.৫০ পেয়ে প্রথম স্থান অর্জন করি
জাইমুনের বাড়ি ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলায়। তিনি ফুলপুরের পয়ারির গোকুল চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক সম্পন্ন করেছেন। পরে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করতে ভর্তি হন বাকৃবি চত্বরের কেবি কলেজে। দুই ভাই-বোনের মধ্যে জাইমুন ছোট। ২০১৮ সালে জাইমুনের বাবা মোবারক হোসেন মারা যান। বাবা মারা যাবার পর পরিবার ও পড়াশোনার সমর্থন দিয়েছেন জাইমুনের দাদা আবু তালেব সাহেব।
জাইমুন ইসলাম বলেন, সত্যি বলতে আমার এ কৃতিত্বের পেছনের নায়ক হচ্ছেন দাদা। দাদার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার মত ভাষা আমার জানা নেই। নিঃস্বার্থভাবে একজন মানুষ এতো কিছু করতে পারেন সেটা বাস্তবিক পক্ষে আমি উনার সংস্পর্শে থেকেই দেখেছি। উনার সমর্থন- অনুপ্রেরণা আমাকে এখানে দাঁড় করিয়েছে।
তিনি বলেন, উচ্চ মাধ্যমিকে জিপিএ ৫ পেলেও ইংরেজিতে পেয়েছিলাম এ মাইনাস। আমাকে নিয়ে সবার প্রত্যাশা ছিল অনেক। তাই এ ফলাফলে কেউ খুশি হতে পারেন। তার ওপর রয়েছে আশপাশের মানুষের নানা কথা। সবকিছু মিলিয়ে আমার মাঝে একটা বিষণ্ণতা কাজ করতে শুরু করে। সেজন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো পজিশনে চান্স পাইনি। এক সময় আমার মাঝে অপরাধবোধ কাজ করতে শুরু করে। আমার জন্য দাদা এতো কিছু করছেন আর তাকে খুশি করতে পারলাম না।
আমার কৃষি গুচ্ছের প্রস্তুতি ভালো ছিল। ৯৯টা প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আসি। এরমধ্যে ৯৭টা প্রশ্নের উত্তর সঠিক হয়। নেগেটিভ মার্কিংসহ আমি ৯৬.৫০ পেয়ে প্রথম স্থান অর্জন করি