তিন ম্যাচের সিরিজ ছিল ১-১ সমতায়। যে কারণে ইংল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার শেষ ওয়ানডে পরিণত হয়েছিল অঘোষিত ফাইনালে। কেসি কার্টি ও ব্রান্ডন কিংয়ের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ফাইনাল জিতে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ নিশ্চিত করেছে স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
বুধবার ব্রিজটাউনের কেনসিংটন ওভালে আগে ব্যাট করে ৮ উইকেটে ২৬৩ রান করে ইংল্যান্ড। জবাবে দিতে নেমে ৮ উইকেট আর ৪২ হাতে রেখে সহজ জয় তুলে নেয় ক্যারিবিয়ানরা।
শুরুতে ব্যাট করতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের তোপে ২৪ রানে ৪ উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। পঞ্ম উইকেটে স্যাম কারেনকে নিয়ে ৭০ রানের জুটি করে প্রাথমিক বিপর্যয় থেকে সফরকারীদের মুক্তি দেন ওপেনার ফিল সল্ট। কারেন ৫২ বলে ৪০ রান করে আউট হলে জুটি ভাঙে।
ষষ্ঠ উইকেটে সল্টের সঙ্গে ৭০ রানের আরও একটি জুটি করেন ডেন মাউসলি। ১০৮ বলে ৭৪ রানে সল্ট আউট হলে গুরুত্বপূর্ণ জু্টি ভাঙে।
ইংল্যান্ডকে মাঝারি মানের একটি পুঁজি এনে দিতে সহায়তা করেন জেমি ওভারটন ও জোফরা আরচার। ২১ বলে ৩২ রান করেন ওভারটন। ১৭ বলে ৩৮ রানে অপরাজিত ছিলেন আরচার। শেষমেশ ২৬৩ রানে থামে ইংল্যান্ড।
জবাবে ১৭ বলে ১৯ রান করে আউট হন ওপেনার এভিন লুইস। এরপর ২০৯ রানের রেকর্ড জুটি করেন কার্টি ও কিং। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে যেকোনো উইকেটে এটি ওয়েস্ট ইন্ডিজের সর্বোচ্চ জুটি।
১১৭ বলে ১০২ রান (১৩ চার ১ ছক্কা) করে ওপেনার কিং আউট হলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের রেকর্ড জুটি ভাঙে।
১১৪ বলে ১২৮ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে দল জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন কার্টি। ১৫ চার আর ২ ছক্কায় ইনিংস সাজান তিনি। এটি কার্টির ক্যারিয়ারের প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরি। তার সঙ্গে ১০ বলে ৫ রানে অপরাজিত ছিলেন অধিনায়ক শাই হোপ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ৩৫ রানে ৩ উইকেট নেন পেসার ম্যাথিউ ফোর্ড। ৮ উইকেট নিয়ে সিরিজসেরাও হন ডানহাতি ক্যারিবিয়ান পেসার।
বুধবার ব্রিজটাউনের কেনসিংটন ওভালে আগে ব্যাট করে ৮ উইকেটে ২৬৩ রান করে ইংল্যান্ড। জবাবে দিতে নেমে ৮ উইকেট আর ৪২ হাতে রেখে সহজ জয় তুলে নেয় ক্যারিবিয়ানরা।
শুরুতে ব্যাট করতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলারদের তোপে ২৪ রানে ৪ উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। পঞ্ম উইকেটে স্যাম কারেনকে নিয়ে ৭০ রানের জুটি করে প্রাথমিক বিপর্যয় থেকে সফরকারীদের মুক্তি দেন ওপেনার ফিল সল্ট। কারেন ৫২ বলে ৪০ রান করে আউট হলে জুটি ভাঙে।
ষষ্ঠ উইকেটে সল্টের সঙ্গে ৭০ রানের আরও একটি জুটি করেন ডেন মাউসলি। ১০৮ বলে ৭৪ রানে সল্ট আউট হলে গুরুত্বপূর্ণ জু্টি ভাঙে।
ইংল্যান্ডকে মাঝারি মানের একটি পুঁজি এনে দিতে সহায়তা করেন জেমি ওভারটন ও জোফরা আরচার। ২১ বলে ৩২ রান করেন ওভারটন। ১৭ বলে ৩৮ রানে অপরাজিত ছিলেন আরচার। শেষমেশ ২৬৩ রানে থামে ইংল্যান্ড।
জবাবে ১৭ বলে ১৯ রান করে আউট হন ওপেনার এভিন লুইস। এরপর ২০৯ রানের রেকর্ড জুটি করেন কার্টি ও কিং। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে যেকোনো উইকেটে এটি ওয়েস্ট ইন্ডিজের সর্বোচ্চ জুটি।
১১৭ বলে ১০২ রান (১৩ চার ১ ছক্কা) করে ওপেনার কিং আউট হলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের রেকর্ড জুটি ভাঙে।
১১৪ বলে ১২৮ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে দল জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন কার্টি। ১৫ চার আর ২ ছক্কায় ইনিংস সাজান তিনি। এটি কার্টির ক্যারিয়ারের প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরি। তার সঙ্গে ১০ বলে ৫ রানে অপরাজিত ছিলেন অধিনায়ক শাই হোপ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ৩৫ রানে ৩ উইকেট নেন পেসার ম্যাথিউ ফোর্ড। ৮ উইকেট নিয়ে সিরিজসেরাও হন ডানহাতি ক্যারিবিয়ান পেসার।