নিষেধাজ্ঞার পরও পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) ছাত্রদলের কর্মসূচি পালনের প্রতিবাদে স্মারকলিপি দিয়েছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। সোমবার (৪ নভেম্বর) দুপুরে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি জমা দেন।
এরপর ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. তানভীর হায়দার এবং ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. রাশেদুল হকের কাছে স্মারকলিপি তুলে দেন।
স্মারকলিপিতে শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন, ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী বোর্ডের (রিজেন্ট বোর্ড) সিদ্ধান্ত ও বিশ্ববিদ্যালয় আইনে সব শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করা হয় এবং রাজনীতি মুক্ত ক্যাম্পাস ঘোষণা করা হয়।
তবে গতকাল রোববার (৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় আইন ভঙ্গ করে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় তিন নেতা ক্যাম্পাসে এসে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রচারপত্র বিলি করেন। এর ছবি ও ভিডিও ইতোমধ্যে বিভিন্ন গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। শিক্ষার্থীরা এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে রাজনীতি মুক্ত ক্যাম্পাসে এ ধরনের কর্মসূচি পালনের বিরোধিতা করেন।
শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন, রাজনীতি মুক্ত ক্যাম্পাসে আইন ভঙ্গ করে যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় সাধারণ শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবে। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘটনা না ঘটে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ারও আহ্বান জানান তারা।
এরপর ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. তানভীর হায়দার এবং ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. রাশেদুল হকের কাছে স্মারকলিপি তুলে দেন।
স্মারকলিপিতে শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন, ১৩ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী বোর্ডের (রিজেন্ট বোর্ড) সিদ্ধান্ত ও বিশ্ববিদ্যালয় আইনে সব শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করা হয় এবং রাজনীতি মুক্ত ক্যাম্পাস ঘোষণা করা হয়।
তবে গতকাল রোববার (৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় আইন ভঙ্গ করে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় তিন নেতা ক্যাম্পাসে এসে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় ও প্রচারপত্র বিলি করেন। এর ছবি ও ভিডিও ইতোমধ্যে বিভিন্ন গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। শিক্ষার্থীরা এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে রাজনীতি মুক্ত ক্যাম্পাসে এ ধরনের কর্মসূচি পালনের বিরোধিতা করেন।
শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন, রাজনীতি মুক্ত ক্যাম্পাসে আইন ভঙ্গ করে যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় সাধারণ শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবে। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের ঘটনা না ঘটে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ারও আহ্বান জানান তারা।