জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় তিনি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। বিষয়টি কয়েকজন উপদেষ্টাকে জানিয়েছেন এবং প্রধান উপদেষ্টার সচিবকেও অবগত করেছেন বলে জানান তিনি।
সোমবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা উল্লেখ করেছেন অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ।
পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আজ সকাল ১০টার দিকে আমাকে দেশে ব্যবহৃত একটি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কারের উদ্দেশ্যে গতকালের সিন্ডিকেটে কিছু অপ্রিয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করাটাই এ হুমকির মূল কারণ বলে মনে হচ্ছে। আমরা ইতোমধ্যে সারাদেশের কলেজগুলোকে নিয়ন্ত্রণের ভেতর নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছি। দেশের এলোমেলো হয়ে যাওয়া শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নেও ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। দিন-রাত মিলে ১৮ ঘণ্টা কাজ চলছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। এতে অনেকেরই সহজ রোজগারের পথ বন্ধ হতে যাচ্ছে।’
তিনি আরও লেখেন, ‘মাত্র দুইমাসে আমরা প্রায় দুই হাজারের অধিক কলেজে পরিচালনা কমিটি সফলভাবে করতে সক্ষম হয়েছি। আমার অফিসের কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী এ কমিটি করতে গিয়ে কারও কাছ থেকে এক কাপ চাও খায় নাই এটি আমি বিশ্বাস করি। এ ব্যাপারে কোনো প্রমাণ কেউ হাজির করতে পারলে তাকে সরিয়ে দিয়ে বিভাগীয় তদন্ত করা হবে।’
হত্যার হুমকি দিলেও কোনো লাভ নেই জানিয়ে উপাচার্য লেখেন, ‘অতএব এসব হত্যার হুমকি, পত্রিকায়, সোশ্যাল মিডিয়ায় বাজে কিচ্ছা-কাহিনি লিখে আমার এবং আমার সহকর্মীদের সম্মান নষ্ট করার হুমকি দিয়ে কোনো লাভ হবে না।’
হত্যার হুমকি দেওয়ায় জিডি করা হয়েছে জানিয়ে অধ্যাপক আমানুল্লাহ লেখেন, ‘হত্যার হুমকি নিয়ে জিডি করছি, সম্মানিত উপদেষ্টাদেরকে বিষয়টি জানিয়েছি, প্রধান উপদেষ্টার সচিবকেও বিষয়টা জানিয়েছি। এজেন্সিগুলোও জানে ব্যাপারটা।’
সোমবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা উল্লেখ করেছেন অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ।
পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আজ সকাল ১০টার দিকে আমাকে দেশে ব্যবহৃত একটি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কারের উদ্দেশ্যে গতকালের সিন্ডিকেটে কিছু অপ্রিয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করাটাই এ হুমকির মূল কারণ বলে মনে হচ্ছে। আমরা ইতোমধ্যে সারাদেশের কলেজগুলোকে নিয়ন্ত্রণের ভেতর নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছি। দেশের এলোমেলো হয়ে যাওয়া শিক্ষাব্যবস্থার উন্নয়নেও ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। দিন-রাত মিলে ১৮ ঘণ্টা কাজ চলছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। এতে অনেকেরই সহজ রোজগারের পথ বন্ধ হতে যাচ্ছে।’
তিনি আরও লেখেন, ‘মাত্র দুইমাসে আমরা প্রায় দুই হাজারের অধিক কলেজে পরিচালনা কমিটি সফলভাবে করতে সক্ষম হয়েছি। আমার অফিসের কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী এ কমিটি করতে গিয়ে কারও কাছ থেকে এক কাপ চাও খায় নাই এটি আমি বিশ্বাস করি। এ ব্যাপারে কোনো প্রমাণ কেউ হাজির করতে পারলে তাকে সরিয়ে দিয়ে বিভাগীয় তদন্ত করা হবে।’
হত্যার হুমকি দিলেও কোনো লাভ নেই জানিয়ে উপাচার্য লেখেন, ‘অতএব এসব হত্যার হুমকি, পত্রিকায়, সোশ্যাল মিডিয়ায় বাজে কিচ্ছা-কাহিনি লিখে আমার এবং আমার সহকর্মীদের সম্মান নষ্ট করার হুমকি দিয়ে কোনো লাভ হবে না।’
হত্যার হুমকি দেওয়ায় জিডি করা হয়েছে জানিয়ে অধ্যাপক আমানুল্লাহ লেখেন, ‘হত্যার হুমকি নিয়ে জিডি করছি, সম্মানিত উপদেষ্টাদেরকে বিষয়টি জানিয়েছি, প্রধান উপদেষ্টার সচিবকেও বিষয়টা জানিয়েছি। এজেন্সিগুলোও জানে ব্যাপারটা।’