২০০৯ সালে বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদর দপ্তর পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বিস্ফোরক আইনের মামলা পরিচালনার জন্য ২০ জন স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
রোববার (৩ নভেম্বর) আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর বিভাগ নিয়োগের এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
নিয়োগপ্রাপ্তরা হলেন, ঢাকা আইনজীবী সমিতির বিএনপিপন্থি প্যানেলের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. বোরহান উদ্দিন, ফরহাদ নিয়ন, জাকির হোসেন ভূঁইয়া, মোসাম্মৎ রোভানা নাসরিন শেফালী, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন, মো. মহিউদ্দিন চৌধুরী, মো. শফিউল বশর সজল, গোলাম মোক্তাদির উজ্জ্বল, হান্নান ভূইয়া, মো. আব্দুল লতিফ, মো. মেহেদী হাসান জুয়েল, মো. হেলাল উদ্দিন, গাজী মাশকুরুল আলম সৌরভ, মো. জিল্লুর রহমান, মাহফুজার রহমান ইলিয়াস, মো. মিজানুর রহমান চৌধুরী, মো. মেহেবুব হোসেন, মো. মিজানুর রহমান শিহাব, মো. খুরশিদ আলম ও আজগর হোছাইন।
তাদের মধ্যে বোরহান উদ্দিন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এবং পরের দুইজন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও বাকিরা সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল পদমর্যাদার।
নিয়োগাদেশে বলা হয়, লালবাগ (ডিএমপি) থানার মামলা নং-৬৫, তারিখ ২৮/০২/২০০৯ থেকে উদ্ধৃত বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) বিস্ফোরক দ্রব্য মামলা পরিচালনা করার জন্য ২০ জন আইনজীবীকে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাদের নামের পাশে উল্লেখ করা পদে (বর্ণিত পদমর্যাদা, প্রাপ্য রিটেইনার ফি ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাসহ) নিয়োগ করা হলো।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি দুই দিনে তৎকালীন বিডিআর বর্তমানে বিজিবি সদর দপ্তর পিলখানায় বিদ্রোহের নামে হত্যা করা হয় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে।
এ ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলায় বিচারিক আদালতের কার্যক্রম শেষে ২০১৭ সালে হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী, ১৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ১৮৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয় ২২৮ জনের। খালাস দেওয়া হয় ২৮৩ জনকে। পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হয় ২০২০ সালে। বর্তমানে মামলাটি আপিল বিভাগে শুনানির জন্য রয়েছে। অপরদিকে, বিস্ফোরক আইনের মামলাটি বর্তমানে সাক্ষ্যগ্রহণের পর্যায়ে রয়েছে।
রোববার (৩ নভেম্বর) আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর বিভাগ নিয়োগের এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে।
নিয়োগপ্রাপ্তরা হলেন, ঢাকা আইনজীবী সমিতির বিএনপিপন্থি প্যানেলের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. বোরহান উদ্দিন, ফরহাদ নিয়ন, জাকির হোসেন ভূঁইয়া, মোসাম্মৎ রোভানা নাসরিন শেফালী, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন, মো. মহিউদ্দিন চৌধুরী, মো. শফিউল বশর সজল, গোলাম মোক্তাদির উজ্জ্বল, হান্নান ভূইয়া, মো. আব্দুল লতিফ, মো. মেহেদী হাসান জুয়েল, মো. হেলাল উদ্দিন, গাজী মাশকুরুল আলম সৌরভ, মো. জিল্লুর রহমান, মাহফুজার রহমান ইলিয়াস, মো. মিজানুর রহমান চৌধুরী, মো. মেহেবুব হোসেন, মো. মিজানুর রহমান শিহাব, মো. খুরশিদ আলম ও আজগর হোছাইন।
তাদের মধ্যে বোরহান উদ্দিন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এবং পরের দুইজন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও বাকিরা সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল পদমর্যাদার।
নিয়োগাদেশে বলা হয়, লালবাগ (ডিএমপি) থানার মামলা নং-৬৫, তারিখ ২৮/০২/২০০৯ থেকে উদ্ধৃত বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) বিস্ফোরক দ্রব্য মামলা পরিচালনা করার জন্য ২০ জন আইনজীবীকে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাদের নামের পাশে উল্লেখ করা পদে (বর্ণিত পদমর্যাদা, প্রাপ্য রিটেইনার ফি ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাসহ) নিয়োগ করা হলো।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি দুই দিনে তৎকালীন বিডিআর বর্তমানে বিজিবি সদর দপ্তর পিলখানায় বিদ্রোহের নামে হত্যা করা হয় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে।
এ ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলায় বিচারিক আদালতের কার্যক্রম শেষে ২০১৭ সালে হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী, ১৩৯ জনের মৃত্যুদণ্ড ও ১৮৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয় ২২৮ জনের। খালাস দেওয়া হয় ২৮৩ জনকে। পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হয় ২০২০ সালে। বর্তমানে মামলাটি আপিল বিভাগে শুনানির জন্য রয়েছে। অপরদিকে, বিস্ফোরক আইনের মামলাটি বর্তমানে সাক্ষ্যগ্রহণের পর্যায়ে রয়েছে।