গাজা যুদ্ধ শেষ করতে ‘সাধ্যের মধ্যে সবকিছু’ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট ও যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস। রোববার (৩ নভেম্বর) মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত এক জনসভায় এই ঘোষণা দেন তিনি।
মিশিগানে প্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার নিবন্ধিত মুসলিম ভোটার রয়েছেন। তাদের মধ্যে অধিকাংশই ২০২০ সালের নির্বাচনে জো বাইডেনকে সমর্থন করেছিলেন। এবারও তাদের থেকে একই ধরনের সমর্থন আশা করছেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা।
তিনি তার বক্তৃতায় বলেন, আমরা আজ এখানে আরব আমেরিকান সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে রয়েছি, যারা এখানে গভীর ও গর্বিত ঐতিহ্য নিয়ে এসেছেন। গাজায় মৃত্যু ও ধ্বংসযজ্ঞ এবং লেবাননে বেসামরিক মানুষের হতাহত ও বাস্তুচ্যুতির কারণে এই বছর বেশ কঠিন ছিল।
কমলা বলেন, মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমি গাজা যুদ্ধের অবসান, জিম্মিদের ফিরিয়ে আনা, গাজাবাসীর দুর্ভোগের অবসান, ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং ফিলিস্তিনি জনগণ যেন তাদের মর্যাদা, স্বাধীনতা, নিরাপত্তা ও আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার উপলব্ধি করতে পারেন তা নিশ্চিত করতে আমার ক্ষমতায় সবকিছু করবো।
তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র একটি নতুন শুরু চায়, যেখানে আমরা পাশের মানুষদের শত্রু হিসেবে নয়, প্রতিবেশী হিসেবে দেখবো।
এসময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মিশিগানের গুরুত্ব উল্লেখ করে হ্যারিস আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ঘোষণা করেন, আমরাই জিতবো।
গাজার যুদ্ধের প্রতি কমলা হ্যারিসের অবস্থান নিয়ে অনেকেই অসন্তুষ্ট। সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে, মিশিগানের মুসলিম ভোটাররা গ্রিন পার্টির প্রার্থী জিল স্টাইনের দিকে ঝুঁকছেন।
রাজ্যটিতে হ্যারিস এবং ট্রাম্পের মধ্যে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে। তাই কোনো পক্ষের ভোট হারানো যে কারও জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে।
মিশিগানে প্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার নিবন্ধিত মুসলিম ভোটার রয়েছেন। তাদের মধ্যে অধিকাংশই ২০২০ সালের নির্বাচনে জো বাইডেনকে সমর্থন করেছিলেন। এবারও তাদের থেকে একই ধরনের সমর্থন আশা করছেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা।
তিনি তার বক্তৃতায় বলেন, আমরা আজ এখানে আরব আমেরিকান সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে রয়েছি, যারা এখানে গভীর ও গর্বিত ঐতিহ্য নিয়ে এসেছেন। গাজায় মৃত্যু ও ধ্বংসযজ্ঞ এবং লেবাননে বেসামরিক মানুষের হতাহত ও বাস্তুচ্যুতির কারণে এই বছর বেশ কঠিন ছিল।
কমলা বলেন, মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমি গাজা যুদ্ধের অবসান, জিম্মিদের ফিরিয়ে আনা, গাজাবাসীর দুর্ভোগের অবসান, ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং ফিলিস্তিনি জনগণ যেন তাদের মর্যাদা, স্বাধীনতা, নিরাপত্তা ও আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার উপলব্ধি করতে পারেন তা নিশ্চিত করতে আমার ক্ষমতায় সবকিছু করবো।
তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র একটি নতুন শুরু চায়, যেখানে আমরা পাশের মানুষদের শত্রু হিসেবে নয়, প্রতিবেশী হিসেবে দেখবো।
এসময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মিশিগানের গুরুত্ব উল্লেখ করে হ্যারিস আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ঘোষণা করেন, আমরাই জিতবো।
গাজার যুদ্ধের প্রতি কমলা হ্যারিসের অবস্থান নিয়ে অনেকেই অসন্তুষ্ট। সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে, মিশিগানের মুসলিম ভোটাররা গ্রিন পার্টির প্রার্থী জিল স্টাইনের দিকে ঝুঁকছেন।
রাজ্যটিতে হ্যারিস এবং ট্রাম্পের মধ্যে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে। তাই কোনো পক্ষের ভোট হারানো যে কারও জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে।