গাজীপুরের কালীগঞ্জ বাজার বাসস্ট্যান্ডের জমি বেদখল থাকায় উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছিল উপজেলা প্রশাসন। অভিযানের পর ফের দখল হয়ে গেছে বাসস্ট্যান্ডের জমি।
কালীগঞ্জ উপজেলার এবং পৌর শহরের প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত বাসস্ট্যান্ডটি। কালীগঞ্জে অপরিকল্পিতভাবে শহরের প্রধান সড়কে যত্রতত্র যানবাহন পার্কিং করায় যানজট লেগেই থাকতো। অবৈধ স্থাপনার কারণে যানবাহন সারিবদ্ধ করে রাখার জন্য নির্ধারিত জায়গার অভাব ছিল এখানে।
পরে ২০১৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিবলী সাদিক প্রায় ৮০ শতক জমি অবৈধ দখলমুক্ত করেন। পরে দখলকৃত খাসজমিতে বাস, লেগুনা, মাহেন্দ্র, সিএনজি ও ইজিবাইক রাখার জন্য জায়গা করে দেন।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন বাসস্ট্যান্ডের জায়গা দখলমুক্ত থাকলেও এখন সেখানে ফের গড়ে উঠেছে চা, পান ও মুরগির দোকান। বিষয়টি প্রশাসনের নজরে গেলে দখলদারদের প্রথমে মৌখিকভাবে জানানো হয়, সেটি স্বেচ্ছায় তুলে নিতে। পরে দখলদাররা সময় নিয়ে যথা সময়ে তা তুলে না নেওয়ায় ২৪ জুন উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে উপজেলা প্রশাসন। কিন্তু উচ্ছেদের কয়েকদিন পর আবার তা দখল হয়ে যায়। ফলে সড়কে ফের যানজটের সৃষ্টি হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, বাসস্ট্যান্ডের জায়গায় চা, পান ও মুরগি ব্যবসায়ীদের ছোট-বড় দোকান। এই দোকানের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। পুরো জমির সড়ক সংলগ্ন একপাশে নির্মাণ হয়েছে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স, বাকি অংশের পরিপূর্ণ ব্যবহার নিশ্চিত হচ্ছে না। ফলে ব্যস্ততম এই সড়কে যানবাহনের কারণে সৃষ্ট যানজট বেড়েই চলেছে। আর এতে করে বাড়ছে মানুষের ভোগান্তি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাসস্ট্যান্ডের একাধিক যানবাহন চালক জানান, জমি উদ্ধার হওয়ার পর কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই বাস, লেগুনা, অটোরিকশা রাখা যেত। সম্প্রতি আবার ছোট ছোট দোকান গড়ে উঠছে। গাড়ি রাখলে ওইসব দোকানিও খারাপ ব্যবহার করে। যে কারণে প্রধান সড়কে গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠাতে হচ্ছে। তাই আমরা প্রশাসনের কাছে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস. এম ইমাম রাজী টুলু বলেন, অতি সম্প্রতি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের পেছনে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে দখলমুক্ত করা হয়েছিল। শুনেছি আবার তারা দখল করেছে। অচিরেই উচ্ছেদ অভিযান আবার পরিচালনা করা হবে এবং এবার তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কালীগঞ্জ উপজেলার এবং পৌর শহরের প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত বাসস্ট্যান্ডটি। কালীগঞ্জে অপরিকল্পিতভাবে শহরের প্রধান সড়কে যত্রতত্র যানবাহন পার্কিং করায় যানজট লেগেই থাকতো। অবৈধ স্থাপনার কারণে যানবাহন সারিবদ্ধ করে রাখার জন্য নির্ধারিত জায়গার অভাব ছিল এখানে।
পরে ২০১৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিবলী সাদিক প্রায় ৮০ শতক জমি অবৈধ দখলমুক্ত করেন। পরে দখলকৃত খাসজমিতে বাস, লেগুনা, মাহেন্দ্র, সিএনজি ও ইজিবাইক রাখার জন্য জায়গা করে দেন।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন বাসস্ট্যান্ডের জায়গা দখলমুক্ত থাকলেও এখন সেখানে ফের গড়ে উঠেছে চা, পান ও মুরগির দোকান। বিষয়টি প্রশাসনের নজরে গেলে দখলদারদের প্রথমে মৌখিকভাবে জানানো হয়, সেটি স্বেচ্ছায় তুলে নিতে। পরে দখলদাররা সময় নিয়ে যথা সময়ে তা তুলে না নেওয়ায় ২৪ জুন উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে উপজেলা প্রশাসন। কিন্তু উচ্ছেদের কয়েকদিন পর আবার তা দখল হয়ে যায়। ফলে সড়কে ফের যানজটের সৃষ্টি হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, বাসস্ট্যান্ডের জায়গায় চা, পান ও মুরগি ব্যবসায়ীদের ছোট-বড় দোকান। এই দোকানের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। পুরো জমির সড়ক সংলগ্ন একপাশে নির্মাণ হয়েছে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স, বাকি অংশের পরিপূর্ণ ব্যবহার নিশ্চিত হচ্ছে না। ফলে ব্যস্ততম এই সড়কে যানবাহনের কারণে সৃষ্ট যানজট বেড়েই চলেছে। আর এতে করে বাড়ছে মানুষের ভোগান্তি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাসস্ট্যান্ডের একাধিক যানবাহন চালক জানান, জমি উদ্ধার হওয়ার পর কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই বাস, লেগুনা, অটোরিকশা রাখা যেত। সম্প্রতি আবার ছোট ছোট দোকান গড়ে উঠছে। গাড়ি রাখলে ওইসব দোকানিও খারাপ ব্যবহার করে। যে কারণে প্রধান সড়কে গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠাতে হচ্ছে। তাই আমরা প্রশাসনের কাছে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এস. এম ইমাম রাজী টুলু বলেন, অতি সম্প্রতি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের পেছনে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়ে দখলমুক্ত করা হয়েছিল। শুনেছি আবার তারা দখল করেছে। অচিরেই উচ্ছেদ অভিযান আবার পরিচালনা করা হবে এবং এবার তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।