ধারাবাহিক দরপতন থেকে বেরিয়ে গত সপ্তাহে দেশের শেয়ারবাজারে কিছুটা ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মিলেছে। সপ্তাহের শেষ তিন কার্যদিবসে টানা বেড়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম। এতে মূল্য সূচকের বড় উত্থানের পাশাপাশি বেড়েছে বাজার মূলধন। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন প্রায় সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে। প্রধান মূল্য সূচক বেড়েছে প্রায় এক’শ পয়েন্ট। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ।
দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে এটি শেয়ারবাজারের ১২তম সপ্তাহ। এর আগে অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে আরও ১১টি সপ্তাহ পার করেছে শেয়ারবাজার। সবমিলিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে লেনদেন হওয়া ১২ সপ্তাহের মধ্যে মাত্র ২ সপ্তাহ শেয়ারবাজারে মূল্য সূচক বাড়লো।
হাসিনা সরকার পতনের পর শেয়ারবাজারে উল্লম্ফন হলেও নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম দুই সপ্তাহ শেয়ারবাজারে বড় দরপতন হয়। তবে তৃতীয় সপ্তাহে এসে শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মিলে। কিন্তু চতুর্থ সপ্তাহে আবার দরপতন হয়। পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম, নবম, দশম ও ১১তম সপ্তাহেও দরপতনের ধারা অব্যাহত থাকে।
এমন পরিস্থিতিতে গত সপ্তাহজুড়েও শেয়ারবাজারে দাম বাড়ার তালিকা বড় হয়েছে। সেই সঙ্গে টানা দরপতন থেকে বেরিয়ে এসেছে শেয়ারবাজার। গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৭৯টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ১০১টির। আর ১৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
ফলে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬৫ হাজার ৩৩২ কোটি টাকা। যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৫৬ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৮ হাজার ৪৬৪ কোটি টাকা বা ১ দশমিক ২৯ শতাংশ।
দাম বাড়ার তালিকায় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান থাকায় ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স গত সপ্তাহে বেড়েছে ৮৪ দশমিক ৮০ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এর আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ১৪৩ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৭৩ শতাংশ। তার আগের ১০ সপ্তাহে সূচকটি কমে ৮০৯ পয়েন্ট। ফলে গত সপ্তাহে মূল্য সূচক বাড়লেও অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর শেয়ারবাজারে লেনদেন হওয়া ১২ সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক সব মিলিয়ে কমেছে ৭২৫ পয়েন্ট।
প্রধান মূল্য সূচকের পাশাপাশি গত সপ্তাহে বেড়েছে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক। গত সপ্তাহে সূচকটি বেড়েছে ৪৬ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৪৯ শতাংশ। আর ইসলামী শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক গত সপ্তাহে বেড়েছে দশমিক ৮৯ পয়েন্ট বা দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ।
সবকটি মূল্য সূচক বাড়ার পাশাপাশি গত সপ্তাহে লেনদেনের গতিও বেড়েছে। গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪১৬ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৩৩৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৭৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা বা ২৩ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে লাভেলো আইসক্রিমের শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৩ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ১১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। প্রতিদিন গড়ে ১০ কোটি ৪৪ লাখ টাকা লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইসলামী ব্যাংক।
এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- ফারইস্ট নিটিং, ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস, গ্রামীণফোন, অগ্নি সিস্টেম, একমি ল্যাবরেটরিজ, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন এবং এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ।
দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে এটি শেয়ারবাজারের ১২তম সপ্তাহ। এর আগে অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে আরও ১১টি সপ্তাহ পার করেছে শেয়ারবাজার। সবমিলিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে লেনদেন হওয়া ১২ সপ্তাহের মধ্যে মাত্র ২ সপ্তাহ শেয়ারবাজারে মূল্য সূচক বাড়লো।
হাসিনা সরকার পতনের পর শেয়ারবাজারে উল্লম্ফন হলেও নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম দুই সপ্তাহ শেয়ারবাজারে বড় দরপতন হয়। তবে তৃতীয় সপ্তাহে এসে শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখিতার দেখা মিলে। কিন্তু চতুর্থ সপ্তাহে আবার দরপতন হয়। পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম, নবম, দশম ও ১১তম সপ্তাহেও দরপতনের ধারা অব্যাহত থাকে।
এমন পরিস্থিতিতে গত সপ্তাহজুড়েও শেয়ারবাজারে দাম বাড়ার তালিকা বড় হয়েছে। সেই সঙ্গে টানা দরপতন থেকে বেরিয়ে এসেছে শেয়ারবাজার। গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৭৯টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ১০১টির। আর ১৫টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
ফলে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬৫ হাজার ৩৩২ কোটি টাকা। যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ছিল ৬ লাখ ৫৬ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন বেড়েছে ৮ হাজার ৪৬৪ কোটি টাকা বা ১ দশমিক ২৯ শতাংশ।
দাম বাড়ার তালিকায় বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান থাকায় ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স গত সপ্তাহে বেড়েছে ৮৪ দশমিক ৮০ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এর আগের সপ্তাহে সূচকটি কমে ১৪৩ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৭৩ শতাংশ। তার আগের ১০ সপ্তাহে সূচকটি কমে ৮০৯ পয়েন্ট। ফলে গত সপ্তাহে মূল্য সূচক বাড়লেও অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর শেয়ারবাজারে লেনদেন হওয়া ১২ সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক সব মিলিয়ে কমেছে ৭২৫ পয়েন্ট।
প্রধান মূল্য সূচকের পাশাপাশি গত সপ্তাহে বেড়েছে বাছাই করা ভালো কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই-৩০ সূচক। গত সপ্তাহে সূচকটি বেড়েছে ৪৬ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৪৯ শতাংশ। আর ইসলামী শরিয়াহ ভিত্তিতে পরিচালিত কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক গত সপ্তাহে বেড়েছে দশমিক ৮৯ পয়েন্ট বা দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ।
সবকটি মূল্য সূচক বাড়ার পাশাপাশি গত সপ্তাহে লেনদেনের গতিও বেড়েছে। গত সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪১৬ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয় ৩৩৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৭৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা বা ২৩ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে টাকার অঙ্কে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে লাভেলো আইসক্রিমের শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৩ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ার প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছে ১১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। প্রতিদিন গড়ে ১০ কোটি ৪৪ লাখ টাকা লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইসলামী ব্যাংক।
এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ দশ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- ফারইস্ট নিটিং, ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালস, গ্রামীণফোন, অগ্নি সিস্টেম, একমি ল্যাবরেটরিজ, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন এবং এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ।