সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের গোপন ম্যাসেঞ্জার গ্রুপে ‘চ্যানেল টোয়েন্টিফোর টেলিভিশনের’ সংবাদ উপস্থাপক সাংবাদিক ফারাবী হাফিজকে ‘দালাল’ আখ্যা দিয়ে ‘দেখে নেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। শেখ হাসিনা দেশে আসলেই ফারাবী হাফিজের বাড়ির দায়িত্ব নেবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়েছে ওই গ্রুপে।
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলা ছাত্রলীগের গোপন ম্যাসেঞ্জার গ্রুপে এসব কথোপকথন করেছেন গ্রুপের কয়েকজন সদস্য। এ সময় গ্রুপের এক সদস্যকে লিখতে দেখা গেছে, ‘পরিস্থিতি অনুকূলে আসলে ওর সঙ্গে একটা হিসাব নিকাশ করতে হবে ও মুকসুদপুর আসলেই।’
গত ২৭ অক্টোবর রোববার সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ফারুক খানের কন্যা কানতারা খান ও মুকসুদপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নিভেল মোল্লা ও মাহফুজ আলম জব্বারের নেতৃত্বে পরিচালিত ও উপজেলা ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের নিয়ে গঠিত ‘মুকসুদপুর উপজেলা ছাত্রলীগ’ নামক গোপন ম্যাসেঞ্জার গ্রুপে এসব কথোপকথন করতে দেখা গেছে।
এ সকল কথপোকথনের স্ক্রিনশট ও স্ক্রিনরেকর্ড জাগো নিউজের হাতে এসেছে। সকল কথোপকথনের অনুসন্ধান করে এর সত্যতাও পেয়েছে জাগো নিউজ। যেখানে দেখা গেছে, উপজেলার আইকদিয়া গ্রামের শেখ মিজানুর রহমান নামের এক ছাত্রলীগকর্মী ফারাবি হাফিজের একটি ছবি মার্ক করে শেয়ার করেছেন ওই গ্রুপে। এ সময় উপজেলার মোচনা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাদিম সরদার প্রথমে লেখেন ‘দালাল’, পরে লেখেন ‘তার যে অপকর্ম আছে বললে ইজ্জত থাকবে না। গোপালগঞ্জ সবার আগে সে পল্টি নিছে। জুলাইয়ে সে কি করছে সবাই দেখছেন। নেত্রী দ্রুত দেশে আসলে তার বাড়িটা দেইখেন আপনারা।’
পরে তিনি আবারো লেখেন, ‘নেত্রী আসবেতো অবশ্যই, দ্রুত আসলে তার দিকে নজর দিয়েন।’
পরে উপজেলার কাশালিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা ইঞ্জিনিয়ার রানা মীর ফারাবি হাফিজের নাম উল্লেখ করে লেখেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে নাইনটি ফাইভ ডিগ্রি এঙ্গেলে পল্টি নিয়েছে এই মীরজাফর। আওয়ামী লীগ সরকারের নাম ভাঙিয়ে বহু সুযোগ সুবিধা নিয়েছে। পরিস্থিতি অনুকূলে আসলে আর সে মুকসুদপুর আসলে একটা হিসাব-নিকাশ করতে হবে আমাদের।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাদিম নামে এক ছাত্রলীগ নেতা বলেন, আসলে ফারাবী ভাইয়ের বাড়িটা আমরা দেখে রাখতে চাচ্ছি। তার বেশি কিছু না।
মূলত সাংবাদিক ফারাবী হাফিজের বাড়ি গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামে। সেখানে ফারাবীর পরিবারে সবাই বসবাস করে আসছেন।
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলা ছাত্রলীগের গোপন ম্যাসেঞ্জার গ্রুপে এসব কথোপকথন করেছেন গ্রুপের কয়েকজন সদস্য। এ সময় গ্রুপের এক সদস্যকে লিখতে দেখা গেছে, ‘পরিস্থিতি অনুকূলে আসলে ওর সঙ্গে একটা হিসাব নিকাশ করতে হবে ও মুকসুদপুর আসলেই।’
গত ২৭ অক্টোবর রোববার সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ফারুক খানের কন্যা কানতারা খান ও মুকসুদপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নিভেল মোল্লা ও মাহফুজ আলম জব্বারের নেতৃত্বে পরিচালিত ও উপজেলা ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের নিয়ে গঠিত ‘মুকসুদপুর উপজেলা ছাত্রলীগ’ নামক গোপন ম্যাসেঞ্জার গ্রুপে এসব কথোপকথন করতে দেখা গেছে।
এ সকল কথপোকথনের স্ক্রিনশট ও স্ক্রিনরেকর্ড জাগো নিউজের হাতে এসেছে। সকল কথোপকথনের অনুসন্ধান করে এর সত্যতাও পেয়েছে জাগো নিউজ। যেখানে দেখা গেছে, উপজেলার আইকদিয়া গ্রামের শেখ মিজানুর রহমান নামের এক ছাত্রলীগকর্মী ফারাবি হাফিজের একটি ছবি মার্ক করে শেয়ার করেছেন ওই গ্রুপে। এ সময় উপজেলার মোচনা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাদিম সরদার প্রথমে লেখেন ‘দালাল’, পরে লেখেন ‘তার যে অপকর্ম আছে বললে ইজ্জত থাকবে না। গোপালগঞ্জ সবার আগে সে পল্টি নিছে। জুলাইয়ে সে কি করছে সবাই দেখছেন। নেত্রী দ্রুত দেশে আসলে তার বাড়িটা দেইখেন আপনারা।’
পরে তিনি আবারো লেখেন, ‘নেত্রী আসবেতো অবশ্যই, দ্রুত আসলে তার দিকে নজর দিয়েন।’
পরে উপজেলার কাশালিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা ইঞ্জিনিয়ার রানা মীর ফারাবি হাফিজের নাম উল্লেখ করে লেখেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে নাইনটি ফাইভ ডিগ্রি এঙ্গেলে পল্টি নিয়েছে এই মীরজাফর। আওয়ামী লীগ সরকারের নাম ভাঙিয়ে বহু সুযোগ সুবিধা নিয়েছে। পরিস্থিতি অনুকূলে আসলে আর সে মুকসুদপুর আসলে একটা হিসাব-নিকাশ করতে হবে আমাদের।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাদিম নামে এক ছাত্রলীগ নেতা বলেন, আসলে ফারাবী ভাইয়ের বাড়িটা আমরা দেখে রাখতে চাচ্ছি। তার বেশি কিছু না।
মূলত সাংবাদিক ফারাবী হাফিজের বাড়ি গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার গোপীনাথপুর গ্রামে। সেখানে ফারাবীর পরিবারে সবাই বসবাস করে আসছেন।