বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাহসিকতা ও বীরত্বের পরিচয় দেওয়ায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
রোববার (২৭ অক্টোবর) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ৫১৩ নম্বর কক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাহসিকতা এবং বীরত্বের পরিচয় দেওয়া মার্কেটিং বিভাগের ১৫তম ব্যাচের তুষার শেখ ও মো. রিয়াদ হোসেন তাদের ওপর চালানো জুলুম এবং অন্যায়ের কথা তুলে ধরেন ও বৈষম্যহীন দুর্নীতিমুক্ত ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বিনির্মাণে ছাত্র সমাজের ভূমিকা নিয়ে কথা বলেন। ১৬তম ব্যাচের অনিক কুমার দাস জুলাইয়ের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন এবং দীর্ঘদিন হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়েন। অনিক তার বক্তব্যে সুস্পষ্টভাবে স্বৈরাচারী সরকারের চালানো জুলুম এবং অত্যাচারের কথা তুলে ধরেন।
মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ইমরানুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব) ও বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া। এসময় বিভাগের অধ্যাপক ড. শেখ রফিকুল ইসলাম এবং সহযোগী অধ্যাপক মাহ্মুদুল হাসান ফৈজীও বক্তব্য প্রদান করেন।
জবিতে আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
অনুষ্ঠানের মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, বৈষম্য নয় সাম্যই হবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল মন্ত্র।
সভাপতির বক্তব্যে মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ইমরানুল হক শহীদ সাজিদকে স্মরণ করে বলেন, ছাত্ররা যেভাবে সামনে থেকে লড়াই করেছে তা অনন্য এবং অসীম সাহসিকতার পরিচয়। বিভিন্ন সময়ে ফ্যাসিস্ট সরকারের লোকজন দিয়ে হুমকির কথা তিনি তার বক্তব্যে তুলে ধরেন এবং মার্কেটিং বিভাগকে একটি বৈষম্যহীন গতিশীল বিভাগে পরিণত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। এসময় মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সংবর্ধনা ও আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করেন।
রোববার (২৭ অক্টোবর) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ৫১৩ নম্বর কক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাহসিকতা এবং বীরত্বের পরিচয় দেওয়া মার্কেটিং বিভাগের ১৫তম ব্যাচের তুষার শেখ ও মো. রিয়াদ হোসেন তাদের ওপর চালানো জুলুম এবং অন্যায়ের কথা তুলে ধরেন ও বৈষম্যহীন দুর্নীতিমুক্ত ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বিনির্মাণে ছাত্র সমাজের ভূমিকা নিয়ে কথা বলেন। ১৬তম ব্যাচের অনিক কুমার দাস জুলাইয়ের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হন এবং দীর্ঘদিন হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়েন। অনিক তার বক্তব্যে সুস্পষ্টভাবে স্বৈরাচারী সরকারের চালানো জুলুম এবং অত্যাচারের কথা তুলে ধরেন।
মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ইমরানুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব) ও বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া। এসময় বিভাগের অধ্যাপক ড. শেখ রফিকুল ইসলাম এবং সহযোগী অধ্যাপক মাহ্মুদুল হাসান ফৈজীও বক্তব্য প্রদান করেন।
জবিতে আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
অনুষ্ঠানের মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, বৈষম্য নয় সাম্যই হবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল মন্ত্র।
সভাপতির বক্তব্যে মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ইমরানুল হক শহীদ সাজিদকে স্মরণ করে বলেন, ছাত্ররা যেভাবে সামনে থেকে লড়াই করেছে তা অনন্য এবং অসীম সাহসিকতার পরিচয়। বিভিন্ন সময়ে ফ্যাসিস্ট সরকারের লোকজন দিয়ে হুমকির কথা তিনি তার বক্তব্যে তুলে ধরেন এবং মার্কেটিং বিভাগকে একটি বৈষম্যহীন গতিশীল বিভাগে পরিণত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। এসময় মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সংবর্ধনা ও আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করেন।