বাংলাদেশে সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ইসা ইউসুফ ইসা আল দুহাইলান ডার দেশের গ্রিন সৌদি ইনিশিয়েটিভের মতো উচ্চাভিলাষী উদ্যোগ এবং কিংডম ভিশন ২০৩০-এর আওতায় বিভিন্ন মেগা প্রকল্পের জন্য দক্ষ ও প্রশিক্ষিত কর্মী নিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাষ্ট্রদূত রোববার (২৭ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসে এ আগ্রহের কথা জানান।
রাষ্ট্রদূত সৌদির অর্থনীতি ও সমাজে প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকদের অমূল্য অবদানের কথা স্মরণ করে তাদের কর্মঠ ও পরিশ্রমী হিসেবে প্রশংসা করে বলেন, স্থানীয় সৌদি দূতাবাস প্রতিদিন প্রচুর ভিসা ইস্যু করছে, এসব ভিসাপ্রাপ্তরা এরই মধ্যে সৌদি আরবে নিয়োজিত ৩০ লাখ কর্মীর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে।
রাষ্ট্রদূত পররাষ্ট্র সচিবকে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বভার গ্রহণ করায় অভিনন্দন জানান। জবাবে পররাষ্ট্র সচিব তাকে ধন্যবাদ জানান এবং তার সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের গৃহীত উদ্যোগ ও সংস্কার এজেন্ডা ছাড়াও দেশে কিছু সাম্প্রতিক পরিস্থিতির কথা শেয়ার করেন।
পররাষ্ট্র সচিব আঞ্চলিক উত্তেজনা হ্রাস এবং স্থিতিশীলতা বৃদ্ধিতে সৌদি আরবের ভূমিকার প্রশংসা করেন। মুসলিম উম্মাহর নেতৃত্বের ভূমিকার প্রশংসা করে তিনি আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা অর্জনে সৌদি আরবের প্রতি বাংলাদেশের অবিচল সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি ফিলিস্তিনি সমস্যার সঙ্গে বাংলাদেশের সংহতি প্রকাশ করেন এবং দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের জন্য জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান।
রাষ্ট্রদূত আসন্ন ২০৩৪ ফুটবল বিশ্বকাপ এবং আইওআরএসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে সৌদি আরবের প্রতি বাংলাদেশের অবিচল সমর্থনের কথা স্মরণ করেন এবং দুই দেশের মধ্যে স্থায়ী ভ্রাতৃত্বের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
বৈঠকে রাষ্ট্রদূত ঢাকায় আইকনিক মসজিদ এবং একটি আরবি ভাষা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠাসহ কয়েকটি মুলতুবি সৌদি উদ্যোগের বিষয়ে পররাষ্ট্র সচিবকে অবহিত করেন এবং সেগুলো ত্বরান্বিত করতে তার সহযোগিতা কামনা করেন।
সৌদি রাষ্ট্রদূত তাকে বন্দর সরবরাহ এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে বর্তমান সৌদি বিনিয়োগ উদ্যোগ সম্পর্কে অবহিত করেন।
পররাষ্ট্র সচিব কোনো অসামান্য সমস্যা সমাধানে রাষ্ট্রদূতকে তার অঙ্গীকারের আশ্বাস দেন এবং কেএসএ থেকে বিনিয়োগ বাড়ানোর আরও সম্ভাবনা অন্বেষণ করতে উৎসাহিত করেন। তিনি এই ধরনের বিনিয়োগের প্রতিবন্ধক দূরীকরণে পূর্ণ সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেন।
পররাষ্ট্র সচিব ও রাষ্ট্রদূত উভয়ই দুই দেশের সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক পরামর্শ এবং উচ্চ-পর্যায়ের যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন (জেইসি)র পাশাপাশি দুই দেশের জনশক্তি সম্পর্কিত জয়েন্ট টেকনিক্যাল কমিটি (জেটিসি)সহ দু'দেশের সরকারের মধ্যে অব্যাহত সম্পৃক্ততা বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাষ্ট্রদূত রোববার (২৭ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্র সচিব মো. জসিম উদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসে এ আগ্রহের কথা জানান।
রাষ্ট্রদূত সৌদির অর্থনীতি ও সমাজে প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকদের অমূল্য অবদানের কথা স্মরণ করে তাদের কর্মঠ ও পরিশ্রমী হিসেবে প্রশংসা করে বলেন, স্থানীয় সৌদি দূতাবাস প্রতিদিন প্রচুর ভিসা ইস্যু করছে, এসব ভিসাপ্রাপ্তরা এরই মধ্যে সৌদি আরবে নিয়োজিত ৩০ লাখ কর্মীর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে।
রাষ্ট্রদূত পররাষ্ট্র সচিবকে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বভার গ্রহণ করায় অভিনন্দন জানান। জবাবে পররাষ্ট্র সচিব তাকে ধন্যবাদ জানান এবং তার সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের গৃহীত উদ্যোগ ও সংস্কার এজেন্ডা ছাড়াও দেশে কিছু সাম্প্রতিক পরিস্থিতির কথা শেয়ার করেন।
পররাষ্ট্র সচিব আঞ্চলিক উত্তেজনা হ্রাস এবং স্থিতিশীলতা বৃদ্ধিতে সৌদি আরবের ভূমিকার প্রশংসা করেন। মুসলিম উম্মাহর নেতৃত্বের ভূমিকার প্রশংসা করে তিনি আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা অর্জনে সৌদি আরবের প্রতি বাংলাদেশের অবিচল সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন।
তিনি ফিলিস্তিনি সমস্যার সঙ্গে বাংলাদেশের সংহতি প্রকাশ করেন এবং দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের জন্য জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান।
রাষ্ট্রদূত আসন্ন ২০৩৪ ফুটবল বিশ্বকাপ এবং আইওআরএসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে সৌদি আরবের প্রতি বাংলাদেশের অবিচল সমর্থনের কথা স্মরণ করেন এবং দুই দেশের মধ্যে স্থায়ী ভ্রাতৃত্বের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
বৈঠকে রাষ্ট্রদূত ঢাকায় আইকনিক মসজিদ এবং একটি আরবি ভাষা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠাসহ কয়েকটি মুলতুবি সৌদি উদ্যোগের বিষয়ে পররাষ্ট্র সচিবকে অবহিত করেন এবং সেগুলো ত্বরান্বিত করতে তার সহযোগিতা কামনা করেন।
সৌদি রাষ্ট্রদূত তাকে বন্দর সরবরাহ এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে বর্তমান সৌদি বিনিয়োগ উদ্যোগ সম্পর্কে অবহিত করেন।
পররাষ্ট্র সচিব কোনো অসামান্য সমস্যা সমাধানে রাষ্ট্রদূতকে তার অঙ্গীকারের আশ্বাস দেন এবং কেএসএ থেকে বিনিয়োগ বাড়ানোর আরও সম্ভাবনা অন্বেষণ করতে উৎসাহিত করেন। তিনি এই ধরনের বিনিয়োগের প্রতিবন্ধক দূরীকরণে পূর্ণ সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেন।
পররাষ্ট্র সচিব ও রাষ্ট্রদূত উভয়ই দুই দেশের সরকারের মধ্যে রাজনৈতিক পরামর্শ এবং উচ্চ-পর্যায়ের যৌথ অর্থনৈতিক কমিশন (জেইসি)র পাশাপাশি দুই দেশের জনশক্তি সম্পর্কিত জয়েন্ট টেকনিক্যাল কমিটি (জেটিসি)সহ দু'দেশের সরকারের মধ্যে অব্যাহত সম্পৃক্ততা বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।