জনপ্রিয় লোকসংগীত শিল্পী কুদ্দুস বয়াতি বেশ রসিক মানুষ। তার স্বভাবসুলভ সেই রসিকতার ব্যাপারটি তিনি তুলে ধরছেন ভিডিওর মাধ্যমে। তা তিনি অনলাইন প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ করে অনুরাগীদের কাছ থেকে প্রশংসাও কুড়াচ্ছেন।
কেউ কেউ বলছেন কুদ্দুস বয়াতি শখের বশেই এ ভিডিওগুলো তৈরি করছেন। কেউ বলছেন, আগের চেয়ে গানের কাজ কমে গেছে, তাই ভিডিও বানিয়ে আয়ের চেষ্টা করছেন। সম্প্রতি এ নিয়ে কথা হয় শিল্পীর সঙ্গে। এখন কি নিয়ে ব্যস্ততা? জানতে চাইলে কুদ্দুস বয়াতি বলেন, ‘দেশের এই পরিস্থিতিতে গান-বাজনার কাজ নেই বললেই চলে। গ্রামের বাড়িতে বসে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর ভিডিও বানাই। আমার ভিডিও বানানোর জন্য টিম আছে। আমার নিজের ইউটিউব চ্যানেল আছে। ভিডিওগুলো সেখানে প্রকাশ করি। পাশাপাশি ফেসবুকেও প্রকাশ করি। বাকি সময় নিজের মতো করে ঘোরাফেরা করি। বন্ধু-বান্ধদের সঙ্গে আড্ডা দেই। কোনো প্রোগ্রামের দাওয়াত পেলে ঢাকায় আসি’।
ভিডিও তৈরি করে মাসে কত টাকা আয় করেন? জানতে চাইলে কুদ্দুস বয়াতি বলেন, ‘আয় হচ্ছে মোটামুটি। এতে যে টাকা আসে, তা দিয়ে চলতে পারি।’ তবে তিনি আয়ের নির্দিষ্ট পরিমাণ বলতে চাইলেন না।
ভিডিওগুলো তিনি ইউটিউবের পাশাপাশি ফেসবুক পেজেও প্রকাশ করেন। তার নামে দুটি ভেরিফায়েড পেজ রয়েছে। ‘দুইটা পেজ আমি চালাই। তবে আমার নামে প্রায় ৫০টির মতো পেজ খোলা হয়েছে। আমি এগুলো সম্পর্কে কিছু জানি না। কারা চালায় তাও আমি জানি না।’ যোগ করেন কুদ্দুস বয়াতি। ভিডিও প্রকাশের পাশাপাশি কুদ্দুস বয়াতি তার ফেসবুকে পেজ থেকে মাঝে মধ্যে সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পোস্টও দেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের দাবি-দাওয়া নিয়ে সম্প্রতি কুদ্দুস বয়াতি একটি পোস্ট দিয়েছিলেন। এটি বেশ আলোচনায় এসেছিল। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘শাহবাগের নাম পাল্টে মামাবাড়ির আবদারবাগ রাখা হোক’। তার এই পোস্ট পছন্দ করেছেন ভক্ত-অনুরাগীরা।
কুদ্দুস বয়াতী শৈশব থেকেই গান-বাজনার অনুরাগী। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মহুয়া, মলুয়া, দেওয়ান বাদশা, কাঞ্চন বাদশা, হাতেমতাইসহ অনেক ধরনের পালাগানের আসর মাতান। তবে ১৯৯২ সালে প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের ‘এই দিন দিন না আরও দিন আছে’ শিরোনামে গানের মাধ্যমে ব্যাপক পরিচিতি পান কুদ্দুস বয়াতি। বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার প্রচারণার অংশ হিসেবে গানটি গেয়েছিলেন তিনি। এরপর আর পিছে তাকাতে হয়নি কুদ্দুস বয়াতিকে। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের সময়ও দেশবাসীকে সচেতন করতে কাজ করেছেন তিনি। ‘জাইনা চলেন, মাইনা চলেন’ শিরোনামে গানের মাধ্যমে জনগণকে সচেতন করতে কাজ করছেন এ লোকসংগীতশিল্পী। তিনি বিশ্বের অনেক দেশে গান গেয়ে বাংলা ভাষাভাষী মানুষের মন জয় করেছেন।
কেউ কেউ বলছেন কুদ্দুস বয়াতি শখের বশেই এ ভিডিওগুলো তৈরি করছেন। কেউ বলছেন, আগের চেয়ে গানের কাজ কমে গেছে, তাই ভিডিও বানিয়ে আয়ের চেষ্টা করছেন। সম্প্রতি এ নিয়ে কথা হয় শিল্পীর সঙ্গে। এখন কি নিয়ে ব্যস্ততা? জানতে চাইলে কুদ্দুস বয়াতি বলেন, ‘দেশের এই পরিস্থিতিতে গান-বাজনার কাজ নেই বললেই চলে। গ্রামের বাড়িতে বসে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর ভিডিও বানাই। আমার ভিডিও বানানোর জন্য টিম আছে। আমার নিজের ইউটিউব চ্যানেল আছে। ভিডিওগুলো সেখানে প্রকাশ করি। পাশাপাশি ফেসবুকেও প্রকাশ করি। বাকি সময় নিজের মতো করে ঘোরাফেরা করি। বন্ধু-বান্ধদের সঙ্গে আড্ডা দেই। কোনো প্রোগ্রামের দাওয়াত পেলে ঢাকায় আসি’।
ভিডিও তৈরি করে মাসে কত টাকা আয় করেন? জানতে চাইলে কুদ্দুস বয়াতি বলেন, ‘আয় হচ্ছে মোটামুটি। এতে যে টাকা আসে, তা দিয়ে চলতে পারি।’ তবে তিনি আয়ের নির্দিষ্ট পরিমাণ বলতে চাইলেন না।
ভিডিওগুলো তিনি ইউটিউবের পাশাপাশি ফেসবুক পেজেও প্রকাশ করেন। তার নামে দুটি ভেরিফায়েড পেজ রয়েছে। ‘দুইটা পেজ আমি চালাই। তবে আমার নামে প্রায় ৫০টির মতো পেজ খোলা হয়েছে। আমি এগুলো সম্পর্কে কিছু জানি না। কারা চালায় তাও আমি জানি না।’ যোগ করেন কুদ্দুস বয়াতি। ভিডিও প্রকাশের পাশাপাশি কুদ্দুস বয়াতি তার ফেসবুকে পেজ থেকে মাঝে মধ্যে সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পোস্টও দেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের দাবি-দাওয়া নিয়ে সম্প্রতি কুদ্দুস বয়াতি একটি পোস্ট দিয়েছিলেন। এটি বেশ আলোচনায় এসেছিল। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘শাহবাগের নাম পাল্টে মামাবাড়ির আবদারবাগ রাখা হোক’। তার এই পোস্ট পছন্দ করেছেন ভক্ত-অনুরাগীরা।
কুদ্দুস বয়াতী শৈশব থেকেই গান-বাজনার অনুরাগী। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মহুয়া, মলুয়া, দেওয়ান বাদশা, কাঞ্চন বাদশা, হাতেমতাইসহ অনেক ধরনের পালাগানের আসর মাতান। তবে ১৯৯২ সালে প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের ‘এই দিন দিন না আরও দিন আছে’ শিরোনামে গানের মাধ্যমে ব্যাপক পরিচিতি পান কুদ্দুস বয়াতি। বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার প্রচারণার অংশ হিসেবে গানটি গেয়েছিলেন তিনি। এরপর আর পিছে তাকাতে হয়নি কুদ্দুস বয়াতিকে। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের সময়ও দেশবাসীকে সচেতন করতে কাজ করেছেন তিনি। ‘জাইনা চলেন, মাইনা চলেন’ শিরোনামে গানের মাধ্যমে জনগণকে সচেতন করতে কাজ করছেন এ লোকসংগীতশিল্পী। তিনি বিশ্বের অনেক দেশে গান গেয়ে বাংলা ভাষাভাষী মানুষের মন জয় করেছেন।