দেশে প্রথমবারের মতা ডায়নামিক প্ল্যাটফর্মে ‘সাইবার হ্যাকাথন প্রতিযোগিতা’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। কয়েকটি রাউন্ডে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় অংশ নেন ৯৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ২৬৫ জন শিক্ষার্থী। রোববার (২০ অক্টোবর) অনলাইনে দিনভর এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। রাতে ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত রাউন্ডে বিজয়ী হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) দল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দলের সদস্যরা হলেন তাসনিম কবির সাদিক, আবরার ফাইয়াজ ও মমিনুল ইসলাম হিমেল।
দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়। তাদের দলের সদস্যরা হলেন ইউসুফ আবদুল্লাহ ফাহিম, ফারহানা মাহবুবা মার্জিয়া ও সুলতানা জৌতি।
যৌথভাবে তৃতীয় স্থান অধিকার করা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি দলের সদস্যরা হলেন উসমানুর রহমান বিপ্লব, মো. মমরুল হাসান, সামিউল কোরেশী সৌরভ।
সাইবার সচেতনতায় গঠিত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সাইবার ক্রাইম আওয়ারনেস ফাউন্ডেশন (সিক্যাফ) এবং সাইবার নিরপত্তা সচেতনতা বিষয়ক জাতীয় কমিটি (এনসিসিএ) যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। তাদের এ আয়োজনে প্রযুক্তিগত সহযোগিতা দিয়েছে সাইবার বাংলা।
এনসিসিএ ও সিক্যাফের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দেশের সাইবার নিরাপত্তা খাতে দক্ষ জনশক্তির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বিষয়টিকে মাথায় রেখে এ প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়। দেশের চাহিদা মিটিয়ে এ খাতে দক্ষ জনশক্তি যেন বিদেশেও রপ্তানি করা যায় সে লক্ষ্যে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত রাউন্ডে বিজয়ী হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) দল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দলের সদস্যরা হলেন তাসনিম কবির সাদিক, আবরার ফাইয়াজ ও মমিনুল ইসলাম হিমেল।
দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়। তাদের দলের সদস্যরা হলেন ইউসুফ আবদুল্লাহ ফাহিম, ফারহানা মাহবুবা মার্জিয়া ও সুলতানা জৌতি।
যৌথভাবে তৃতীয় স্থান অধিকার করা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি দলের সদস্যরা হলেন উসমানুর রহমান বিপ্লব, মো. মমরুল হাসান, সামিউল কোরেশী সৌরভ।
সাইবার সচেতনতায় গঠিত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন সাইবার ক্রাইম আওয়ারনেস ফাউন্ডেশন (সিক্যাফ) এবং সাইবার নিরপত্তা সচেতনতা বিষয়ক জাতীয় কমিটি (এনসিসিএ) যৌথভাবে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। তাদের এ আয়োজনে প্রযুক্তিগত সহযোগিতা দিয়েছে সাইবার বাংলা।
এনসিসিএ ও সিক্যাফের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দেশের সাইবার নিরাপত্তা খাতে দক্ষ জনশক্তির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বিষয়টিকে মাথায় রেখে এ প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়। দেশের চাহিদা মিটিয়ে এ খাতে দক্ষ জনশক্তি যেন বিদেশেও রপ্তানি করা যায় সে লক্ষ্যে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।