গত সপ্তাহজুড়ে দেশের শেয়ারবাজারে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমছে। ফলে মূল্যসূচকের বড় পতন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে, তার ১০ গুণের বেশি প্রতিষ্ঠানের স্থান হয়েছে দাম কমার তালিকায়। এই পতনের বাজারে শেয়ার দাম কমার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স। সপ্তাজুড়ে দাম কমায় চারদিনেই কোম্পানিটির শেয়ার দাম সম্মিলিতভাবে ৩২ কোটি টাকার বেশি কমে গেছে।
গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে মাত্র ৩৪টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ৩৪৫টির। আর ১৭টির দাম অপরিবর্তিত। এমন বাজারে বিনিয়োগকারীদের বড় অংশই ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার কিনতে খুব একটা আগ্রহী না হওয়ায় সপ্তাহজুড়েই দাম কমেছে। ফলে ডিএসইতে দাম কমার শীর্ষ স্থানটি দখল করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
গত সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার দাম কমেছে ২২ দশমিক ৪৮ শতাংশ। টাকার অঙ্কে প্রতিটি শেয়ারের দাম কমেছে ৬ টাকা ৭০ পয়সা। এতে এক সপ্তাহেই কোম্পানিটির শেয়ার দাম সম্মিলিতভাবে কমেছে ৩২ কোটি ৪২ লাখ ৯৫ হাজার টাকা। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকা ১০ পয়সা, যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে ছিল ২৯ টাকা ৮০ পয়সা।
শেয়ার দামে এমন পতন হওয়া কোম্পানিটি ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়। তার আগে ২০২২ সালে ১০ শতাংশ নগদ এবং ২০২১ সালে ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়।
২০২২ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটর পরিশোধিত মূলধন ৪৮ কোটি ৪০ লাখ টাকা। আর শেয়ার সংখ্যা ৪ কোটি ৮৪ লাখ ২ হাজার ২৬০টি। এর মধ্যে ৪৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ আছে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে। বাকি শেয়ারের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৩ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ১০ দশমিক ৪৪ শতাংশ আছে।
ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের পরেই গত সপ্তাহে দাম কমার তালিকায় ছিল গ্লোবাল হেবি কেমিক্যালস। সপ্তাহজুড়ে এই কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমেছে ২০ দশমিক ৯১ শতাংশ। ১৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ দাম কমার মাধ্যমে পরের স্থানে রয়েছে আরএসআরএম স্টিল।
এছাড়া গত সপ্তাহে দাম কমার শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকা- ন্যাশনাল টি’র ১৮ দশমিক ১৪ শতাংশ, নর্দান ইন্স্যুরেন্সের ১৬ দশমিক ৩০ শতাংশ, তাল্লু স্পিনিংয়ের ১৫ দশমিক ২৫ শতাংশ, চাটার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৪ দশমিক ৮১ শতাংশ, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ১৪ দশমিক ২৯ শতাংশ, এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্সের ১৪ দশমিক ১৬ শতংশ এবং শ্যামপুর সুগার মিলের ১৪ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ দাম কমেছে।
গত সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে মাত্র ৩৪টির স্থান হয়েছে দাম বাড়ার তালিকায়। বিপরীতে দাম কমেছে ৩৪৫টির। আর ১৭টির দাম অপরিবর্তিত। এমন বাজারে বিনিয়োগকারীদের বড় অংশই ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার কিনতে খুব একটা আগ্রহী না হওয়ায় সপ্তাহজুড়েই দাম কমেছে। ফলে ডিএসইতে দাম কমার শীর্ষ স্থানটি দখল করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
গত সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার দাম কমেছে ২২ দশমিক ৪৮ শতাংশ। টাকার অঙ্কে প্রতিটি শেয়ারের দাম কমেছে ৬ টাকা ৭০ পয়সা। এতে এক সপ্তাহেই কোম্পানিটির শেয়ার দাম সম্মিলিতভাবে কমেছে ৩২ কোটি ৪২ লাখ ৯৫ হাজার টাকা। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকা ১০ পয়সা, যা আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে ছিল ২৯ টাকা ৮০ পয়সা।
শেয়ার দামে এমন পতন হওয়া কোম্পানিটি ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত বছরে বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়। তার আগে ২০২২ সালে ১০ শতাংশ নগদ এবং ২০২১ সালে ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়।
২০২২ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটর পরিশোধিত মূলধন ৪৮ কোটি ৪০ লাখ টাকা। আর শেয়ার সংখ্যা ৪ কোটি ৮৪ লাখ ২ হাজার ২৬০টি। এর মধ্যে ৪৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ আছে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে। বাকি শেয়ারের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৪৩ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ১০ দশমিক ৪৪ শতাংশ আছে।
ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের পরেই গত সপ্তাহে দাম কমার তালিকায় ছিল গ্লোবাল হেবি কেমিক্যালস। সপ্তাহজুড়ে এই কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমেছে ২০ দশমিক ৯১ শতাংশ। ১৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ দাম কমার মাধ্যমে পরের স্থানে রয়েছে আরএসআরএম স্টিল।
এছাড়া গত সপ্তাহে দাম কমার শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকা- ন্যাশনাল টি’র ১৮ দশমিক ১৪ শতাংশ, নর্দান ইন্স্যুরেন্সের ১৬ দশমিক ৩০ শতাংশ, তাল্লু স্পিনিংয়ের ১৫ দশমিক ২৫ শতাংশ, চাটার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৪ দশমিক ৮১ শতাংশ, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ১৪ দশমিক ২৯ শতাংশ, এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্সের ১৪ দশমিক ১৬ শতংশ এবং শ্যামপুর সুগার মিলের ১৪ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ দাম কমেছে।