ফের ইসরায়েলের সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে হিজবুল্লাহ। স্থানীয় সময় রোববার (১৪ অক্টোবর) ইসরায়েলের হাইফা শহরের একটি সামরিক ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়। ওই একই এলাকার একটি ট্রেনিং ক্যাম্পে এর আগে ড্রোন হামলা চালিয়েছে হিজবুল্লাহ যোদ্ধারা।
ওই ক্যাম্পে ড্রোন হামলায় চার ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৬০ জনের বেশি। আহতদের মধ্যে সাতজন সেনা সদস্য রয়েছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) পক্ষ থেকেও এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
ইসরায়েলের দক্ষিণে হাইফার বেনইয়ামিনা এলাকায় গোলানি ব্রিগেড ক্যাম্পের প্রশিক্ষণ শিবিরে এই হামলা চালানো হয়। লেবাননের ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দক্ষিণ লেবানন এবং বৈরুতে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় ড্রোন হামলা চালানো হয়।
ইসরায়েলি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস ম্যাগেন ডেভিড অ্যাডম (এমডিএ) জানিয়েছে, হামলায় ৬১ জন আহত হয়েছেন। যাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা গুরুতর।
এদিকে গাজার একটি স্কুলে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় কমপক্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছে। মধ্য গাজার ওই স্কুলটিতে আশ্রয় নিয়েছিল বাস্তুহারা ফিলিস্তিনিরা। কিন্তু সেখানেও হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
গাজার হামাস পরিচালিত সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি জানিয়েছে, নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে হামলার ঘটনায় একটি পরিবারের সব সদস্য নিহত হয়েছে এবং আরও বহু মানুষ আহত হয়েছে।
উত্তর গাজায় একটি রাস্তার কিনারে খেলার সময় ড্রোন হামলার ঘটনায় পাঁচ শিশু নিহত হয়েছে। এক বেসামরিক প্রতিরক্ষা মুখপাত্র বলেছেন, গাজার আশেপাশের শত শত বাস্তুচ্যুত মানুষ আল-মুফতি স্কুলে আশ্রয় নিয়েছিল। কিন্তু ইসরায়েলি হামলায় সেখানে কমপক্ষে ৫০ জন আহত এবং এক ডজনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে গাজায় সবচেয়ে বেশি সংঘাতের খবর আসছে উত্তরাঞ্চলে। সেখানে ইসরায়েলি বাহিনী একটি বড় স্থল অভিযানের অংশ হিসেবে এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে আক্রমণ জোরদার করছে। ইতোমধ্যেই সেখানে কয়েকশ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।
ওই ক্যাম্পে ড্রোন হামলায় চার ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৬০ জনের বেশি। আহতদের মধ্যে সাতজন সেনা সদস্য রয়েছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) পক্ষ থেকেও এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
ইসরায়েলের দক্ষিণে হাইফার বেনইয়ামিনা এলাকায় গোলানি ব্রিগেড ক্যাম্পের প্রশিক্ষণ শিবিরে এই হামলা চালানো হয়। লেবাননের ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দক্ষিণ লেবানন এবং বৈরুতে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় ড্রোন হামলা চালানো হয়।
ইসরায়েলি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস ম্যাগেন ডেভিড অ্যাডম (এমডিএ) জানিয়েছে, হামলায় ৬১ জন আহত হয়েছেন। যাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা গুরুতর।
এদিকে গাজার একটি স্কুলে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় কমপক্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছে। মধ্য গাজার ওই স্কুলটিতে আশ্রয় নিয়েছিল বাস্তুহারা ফিলিস্তিনিরা। কিন্তু সেখানেও হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
গাজার হামাস পরিচালিত সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি জানিয়েছে, নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে হামলার ঘটনায় একটি পরিবারের সব সদস্য নিহত হয়েছে এবং আরও বহু মানুষ আহত হয়েছে।
উত্তর গাজায় একটি রাস্তার কিনারে খেলার সময় ড্রোন হামলার ঘটনায় পাঁচ শিশু নিহত হয়েছে। এক বেসামরিক প্রতিরক্ষা মুখপাত্র বলেছেন, গাজার আশেপাশের শত শত বাস্তুচ্যুত মানুষ আল-মুফতি স্কুলে আশ্রয় নিয়েছিল। কিন্তু ইসরায়েলি হামলায় সেখানে কমপক্ষে ৫০ জন আহত এবং এক ডজনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে গাজায় সবচেয়ে বেশি সংঘাতের খবর আসছে উত্তরাঞ্চলে। সেখানে ইসরায়েলি বাহিনী একটি বড় স্থল অভিযানের অংশ হিসেবে এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে আক্রমণ জোরদার করছে। ইতোমধ্যেই সেখানে কয়েকশ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।