ময়মনসিংহে মোবাইল চার্জ দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক চিকিৎসকের মৃত্যু হয়েছে। বিছানায় মাল্টিপ্লাগ নিয়ে মোবাইল ফোন চার্জ দেয়ার সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে তরিকুল ইসলাম নোমান (৪২) নামে ওই চিকিৎসকের মৃত্যু হয়।
শুক্রবার ভোরে ময়মনসিংহ নগরীর জমির মুন্সি লেন এলাকায় তার নিজ বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত চিকিৎসক নোমান ময়মনসিংহ নগরীর মৃত তাহির উদ্দিনের ছেলে। তিনি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার স্ত্রীও একই হাসপাতালের চিকিৎসক।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডা. মোহাম্মদ মাইনুদ্দিন খান জানান, ডা. নোমানকে তার পরিবারের লোকজন মৃত অবস্থায় হাসপাতালে এনেছিলেন। ঘটনাটি মর্মান্তিক। গতরাতেও তিনি হাসপাতালের দায়িত্ব পালন করেছেন।
কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মো. সফিকুল ইসলাম জানান, গতকাল রাত ১টায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ওটি শেষ করে বাসায় ফেরেন ডা. নোমান। পরিবারের সদস্যদের বিরক্ত না করে আলাদা রুমে ঘুমাতে যান তিনি। কিন্তু বিছানার পাশে রাখা মাল্টিপ্লাগে মোবাইল চার্জে রেখে ঘুমিয়ে পড়লে হঠাৎ মোবাইল ফোনে আগুন ধরে ঘুমন্ত অবস্থায় তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। পরিবারের লোকজন পোড়া গন্ধ টের পেয়ে নোমানের রুমে এসে তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি আরও বলেন, পরিবারের সদস্যরা অনাপত্তি পত্র নিয়ে আসায় মরদেহ তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
শুক্রবার ভোরে ময়মনসিংহ নগরীর জমির মুন্সি লেন এলাকায় তার নিজ বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত চিকিৎসক নোমান ময়মনসিংহ নগরীর মৃত তাহির উদ্দিনের ছেলে। তিনি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার স্ত্রীও একই হাসপাতালের চিকিৎসক।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডা. মোহাম্মদ মাইনুদ্দিন খান জানান, ডা. নোমানকে তার পরিবারের লোকজন মৃত অবস্থায় হাসপাতালে এনেছিলেন। ঘটনাটি মর্মান্তিক। গতরাতেও তিনি হাসপাতালের দায়িত্ব পালন করেছেন।
কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মো. সফিকুল ইসলাম জানান, গতকাল রাত ১টায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ওটি শেষ করে বাসায় ফেরেন ডা. নোমান। পরিবারের সদস্যদের বিরক্ত না করে আলাদা রুমে ঘুমাতে যান তিনি। কিন্তু বিছানার পাশে রাখা মাল্টিপ্লাগে মোবাইল চার্জে রেখে ঘুমিয়ে পড়লে হঠাৎ মোবাইল ফোনে আগুন ধরে ঘুমন্ত অবস্থায় তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। পরিবারের লোকজন পোড়া গন্ধ টের পেয়ে নোমানের রুমে এসে তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি আরও বলেন, পরিবারের সদস্যরা অনাপত্তি পত্র নিয়ে আসায় মরদেহ তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।