মাঝপথে বাতিল হওয়া চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল নির্ধারণের জটিলতা এখন শেষ হয়েছে। অনুষ্ঠিত না হওয়া পরীক্ষাগুলোর নম্বর নির্ধারণে এসএসসি পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক ফলাফলকে গুরুত্ব দেওয়া হবে, জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. ইয়ানুর রহমানের সই করা চিঠিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। এই চিঠির ভিত্তিতেই এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করবে শিক্ষাবোর্ডগুলো।
মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, যেসব বিষয়ের পরীক্ষা হয়েছে, সেগুলোর খাতা মূল্যায়ন করা হবে এবং বাকি বিষয়গুলোর জন্য এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক ফলাফলের সঙ্গে মিলিয়ে (সাবজেক্ট ম্যাপিং) ফলাফল প্রকাশের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
করোনা মহামারির সময়ে ২০২০ সালে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা না হওয়ায় সব পরীক্ষার্থীকে সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে পাস করানো হয়েছিল। সেসময় এসএসসি, জেএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের গড় মূল্যায়ন করে ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছিল।
সেখানে জেএসসি পরীক্ষার ২৫ শতাংশ এবং এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৭৫ শতাংশ নম্বরের গড় নিয়ে ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছিল।
এই বিষয়ে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, যেসব বিষয়ের পরীক্ষা হয়েছে, সেগুলোর খাতা মূল্যায়ন করে এবং বাকি বিষয়গুলোতে এসএসসির নম্বর ম্যাপিং করে ফল প্রকাশ করা হবে। অক্টোবর মাসেই এইচএসসির ফলাফল প্রকাশের প্রস্তুতি চলছে।
প্রসঙ্গত, গত ৩০ জুন থেকে সারা দেশে একযোগে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। এবার সারা দেশে পরীক্ষার্থী ছিল ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. ইয়ানুর রহমানের সই করা চিঠিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। এই চিঠির ভিত্তিতেই এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করবে শিক্ষাবোর্ডগুলো।
মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, যেসব বিষয়ের পরীক্ষা হয়েছে, সেগুলোর খাতা মূল্যায়ন করা হবে এবং বাকি বিষয়গুলোর জন্য এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক ফলাফলের সঙ্গে মিলিয়ে (সাবজেক্ট ম্যাপিং) ফলাফল প্রকাশের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
করোনা মহামারির সময়ে ২০২০ সালে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা না হওয়ায় সব পরীক্ষার্থীকে সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে পাস করানো হয়েছিল। সেসময় এসএসসি, জেএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের গড় মূল্যায়ন করে ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছিল।
সেখানে জেএসসি পরীক্ষার ২৫ শতাংশ এবং এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৭৫ শতাংশ নম্বরের গড় নিয়ে ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছিল।
এই বিষয়ে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, যেসব বিষয়ের পরীক্ষা হয়েছে, সেগুলোর খাতা মূল্যায়ন করে এবং বাকি বিষয়গুলোতে এসএসসির নম্বর ম্যাপিং করে ফল প্রকাশ করা হবে। অক্টোবর মাসেই এইচএসসির ফলাফল প্রকাশের প্রস্তুতি চলছে।
প্রসঙ্গত, গত ৩০ জুন থেকে সারা দেশে একযোগে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। এবার সারা দেশে পরীক্ষার্থী ছিল ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন।