যে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে আগামী তিনদিন রাঙামাটির সাজেক পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বন্ধের এ তিনদিন কোনো পর্যটক সাজেকে যেতে পারবেন না।
মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে এক জরুরি সভায় এমন সিদ্ধান্তের কথা জানান জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান।
জেলা প্রশাসক বলেন, সাজেক বন্ধ থাকার সময়ে কোনো পর্যটক সাজেকে আসতে পারবেন না। পরিস্থিতির উন্নতি হলে আবার সাজেকে পর্যটকরা অবাধে যাতায়াত করতে পারবেন।
চারদিন ধরে সাজেকে আটকে থাকার পর মঙ্গলবার নিরাপদে খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে চলে গেছেন প্রায় দেড় হাজার পর্যটক। আটকে পড়া পর্যটকদের নিয়ে সকাল থেকে গাড়িগুলো সাজেক ছেড়ে যায়।
সাজেক জুমঘর ইকো রিসোর্টের ব্যবস্থাপক ইয়ারং ত্রিপুরা বলেন, সকালে বিশেষ পাহারায় পর্যটকবাহী গাড়িগুলো সাজেক ছেড়ে গেছে। বর্তমানে সাজেকে আর কোনো পর্যটক নেই।
সাজেক জিপ সমিতির লাইনম্যান ইয়াসিন আরাফাত বলেন, সকালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় পর্যটকদের গাড়ি সাজেক থেকে খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে চলে গেছে। সব গাড়ি নিরাপদে পৌঁছে গেছে। কোথাও কোনো সমস্যা হয়নি।
প্রসঙ্গত, খাগড়াছড়ির দীঘিনালা এবং রাঙামাটিতে পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষের ঘটনায় বিক্ষুব্ধ জুম্ম ছাত্রজনতার ডাকা ৭২ ঘণ্টা অবরোধের কারণে শনিবার থেকে সাজেকে আটকা ছিলেন প্রায় দেড় হাজার পর্যটক।
মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে এক জরুরি সভায় এমন সিদ্ধান্তের কথা জানান জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান।
জেলা প্রশাসক বলেন, সাজেক বন্ধ থাকার সময়ে কোনো পর্যটক সাজেকে আসতে পারবেন না। পরিস্থিতির উন্নতি হলে আবার সাজেকে পর্যটকরা অবাধে যাতায়াত করতে পারবেন।
চারদিন ধরে সাজেকে আটকে থাকার পর মঙ্গলবার নিরাপদে খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে চলে গেছেন প্রায় দেড় হাজার পর্যটক। আটকে পড়া পর্যটকদের নিয়ে সকাল থেকে গাড়িগুলো সাজেক ছেড়ে যায়।
সাজেক জুমঘর ইকো রিসোর্টের ব্যবস্থাপক ইয়ারং ত্রিপুরা বলেন, সকালে বিশেষ পাহারায় পর্যটকবাহী গাড়িগুলো সাজেক ছেড়ে গেছে। বর্তমানে সাজেকে আর কোনো পর্যটক নেই।
সাজেক জিপ সমিতির লাইনম্যান ইয়াসিন আরাফাত বলেন, সকালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় পর্যটকদের গাড়ি সাজেক থেকে খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে চলে গেছে। সব গাড়ি নিরাপদে পৌঁছে গেছে। কোথাও কোনো সমস্যা হয়নি।
প্রসঙ্গত, খাগড়াছড়ির দীঘিনালা এবং রাঙামাটিতে পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষের ঘটনায় বিক্ষুব্ধ জুম্ম ছাত্রজনতার ডাকা ৭২ ঘণ্টা অবরোধের কারণে শনিবার থেকে সাজেকে আটকা ছিলেন প্রায় দেড় হাজার পর্যটক।