কক্সবাজারের চকরিয়ায় অস্ত্র উদ্ধার অভিযানকালে ডাকাতের গুলিতে তানজিম সারোয়ার নামে সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। নিহত তানজিম ছরোয়ার নির্জন (বিএ-১১৪৫৩) সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট ছিলেন।
সোমবার ( ২৩ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৩টার দিকে ডুলহাজারা ইউনিয়নের মাইজপাড়া এলাকায় ডাকাতের গুলিতে গুরুতর আহত হন ওই সেনা কর্মকর্তা। পরে তাকে কক্সবাজার হাসপাতালে নেয়ার পথে রামু এলাকায় পৌঁছালে মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) ভোরে তিনি মারা যান।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি) মো. মনজুর কাদের ভূঁইয়া এসব তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘সোমবার রাতে সেনাবাহিনীর একটি দল ডুলাহাজারার মাইজপাড়া গ্রামে অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে যায়। রাত সাড়ে ৩টায় সশস্ত্র ডাকাত দেখে দ্রুত আটক করতে গেলে লেফটেন্যান্ট তানজিমের সঙ্গে ডাকাতের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে ডাকাতরা গুলি ছুড়লে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন সেনা কর্মকর্তা তানজিম। পরে তাকে কক্সবাজার নেয়ার পথে তিনি মারা যান। নিহত সেনা কর্মকর্তার মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, সেনাবাহিনীর এ অভিযানে ডাকাত দলের সদস্য জিয়াবুল ও বেলালসহ তিনজনকে আটক করা হয়। নিহত সেনা কর্মকর্তার মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
সোমবার ( ২৩ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৩টার দিকে ডুলহাজারা ইউনিয়নের মাইজপাড়া এলাকায় ডাকাতের গুলিতে গুরুতর আহত হন ওই সেনা কর্মকর্তা। পরে তাকে কক্সবাজার হাসপাতালে নেয়ার পথে রামু এলাকায় পৌঁছালে মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) ভোরে তিনি মারা যান।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি) মো. মনজুর কাদের ভূঁইয়া এসব তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘সোমবার রাতে সেনাবাহিনীর একটি দল ডুলাহাজারার মাইজপাড়া গ্রামে অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে যায়। রাত সাড়ে ৩টায় সশস্ত্র ডাকাত দেখে দ্রুত আটক করতে গেলে লেফটেন্যান্ট তানজিমের সঙ্গে ডাকাতের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে ডাকাতরা গুলি ছুড়লে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন সেনা কর্মকর্তা তানজিম। পরে তাকে কক্সবাজার নেয়ার পথে তিনি মারা যান। নিহত সেনা কর্মকর্তার মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, সেনাবাহিনীর এ অভিযানে ডাকাত দলের সদস্য জিয়াবুল ও বেলালসহ তিনজনকে আটক করা হয়। নিহত সেনা কর্মকর্তার মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।