জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. মোখলেস উর রহমান জানিয়েছেন, এ বছরের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে দেশের সব সরকারি কর্মকর্তা, কর্মচারীকে সম্পদবিবরণী দাখিল করতে হবে। তবে এরপর প্রতিবছরের ৩১ ডিসেম্বর তা জমা দিতে হবে। নিজ নিজ মন্ত্রণালয় বা দপ্তরে সম্পদবিবরণী জমা দিতে হবে।
রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি। এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ১৫ লাখ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সম্পদের হিসাবের মধ্যে আনা হচ্ছে।
মোখলেস উর রহমান বলেন, সম্পদবিবরণী জমা দেয়ার বিষয়ে একটি ফরম তৈরি করা হয়েছে। সে অনুযায়ী জমা দিতে হবে। না দিলে বা ভুল তথ্য দিলে মাত্রা অনুযায়ী গুরুদণ্ড বা লঘুদণ্ড দেয়া হবে। সম্পদের বিবরণী সিলগালা খামে করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হবে বলেও জানান তিনি।
এদিকে রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও নিরীহ সাধারণ মানুষের নামে করা হয়রানিমূলক মামলাগুলো প্রত্যাহারের লক্ষ্যে দুটি কমিটি গঠন করেছে সরকার। রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে পাঠানো এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অফিস আদেশে বলা হয়েছে, বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও অন্যান্য নানা কারণে রাজনৈতিক নেতাকর্মী এবং নিরীহ ব্যক্তিগণের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলাগুলো প্রত্যাহারের জন্য জেলা পর্যায়ে এবং মন্ত্রণালয় পর্যায়ে আলাদা দুটি কমিটি করা হয়েছে।
অফিস আদেশে জেলা পর্যায়ের কমিটিতে সভাপতি জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং সদস্য সচিব অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে করা হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশ সুপারকে (মহানগর এলাকার জন্য পুলিশের একজন ডেপুটি কমিশনার) করা হয়েছে সদস্য। এ ছাড়া পাবলিক প্রসিকিউটরকে (মহানগর এলাকার মামলাগুলোর জন্য মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর) সদস্য করা হয়েছে।
রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি। এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ১৫ লাখ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সম্পদের হিসাবের মধ্যে আনা হচ্ছে।
মোখলেস উর রহমান বলেন, সম্পদবিবরণী জমা দেয়ার বিষয়ে একটি ফরম তৈরি করা হয়েছে। সে অনুযায়ী জমা দিতে হবে। না দিলে বা ভুল তথ্য দিলে মাত্রা অনুযায়ী গুরুদণ্ড বা লঘুদণ্ড দেয়া হবে। সম্পদের বিবরণী সিলগালা খামে করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হবে বলেও জানান তিনি।
এদিকে রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও নিরীহ সাধারণ মানুষের নামে করা হয়রানিমূলক মামলাগুলো প্রত্যাহারের লক্ষ্যে দুটি কমিটি গঠন করেছে সরকার। রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে পাঠানো এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অফিস আদেশে বলা হয়েছে, বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও অন্যান্য নানা কারণে রাজনৈতিক নেতাকর্মী এবং নিরীহ ব্যক্তিগণের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলাগুলো প্রত্যাহারের জন্য জেলা পর্যায়ে এবং মন্ত্রণালয় পর্যায়ে আলাদা দুটি কমিটি করা হয়েছে।
অফিস আদেশে জেলা পর্যায়ের কমিটিতে সভাপতি জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং সদস্য সচিব অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে করা হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশ সুপারকে (মহানগর এলাকার জন্য পুলিশের একজন ডেপুটি কমিশনার) করা হয়েছে সদস্য। এ ছাড়া পাবলিক প্রসিকিউটরকে (মহানগর এলাকার মামলাগুলোর জন্য মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর) সদস্য করা হয়েছে।