হোক বয়সভিত্তিক। বিশ্বকাপ বলে কথা! তাও আবার ফাইনাল। ৭ বছর আগে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল ইংল্যান্ড ও স্পেন। কলকাতার সল্টলেকের বিবেকানন্দ যুব ভারতী ক্রীড়াঙ্গনে প্রায় ৬৭ হাজার দর্শক মাতিয়ে ৫-২ গোলে জিতেছিল ইংল্যান্ড। জোড়া গোল করেছিলেন ফিল ফোডেন।
ইংল্যান্ডের বর্তমান জাতীয় দলে ফিল ফোডেনই একমাত্র ফুটবলার, যিনি ছিলেন কলকাতার সেই অনূর্ধ্ব-১৭ দলে। রোববার জার্মানির বার্লিনে অন্যরকম এক মধুর স্মৃতি নিয়েই স্পেনের বিপক্ষে ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে নামবেন ফোডেন।
ইংল্যান্ড টানা দ্বিতীয়বার ইউরোর ফাইনালে এবং সেটা ফেবারিটের সমীকরণ মিলিয়েই। শুরুতে নড়বড়ে ছিল গ্যারেথ সাউথগেটের দল। ধীরে ধীরে কোমর সোজা করে দাঁড়িয়ে একদম শিরোপার মঞ্চে।
ইংলিশদের সামনে আরো দুটি সমীকরণ মেলানোর সুযোগ। ফাইনালে স্পেনকে হারাতে পারলে ৬৪ বছর পর প্রথমবারের মতো হাতে উঠবে ইউরোর শিরোপা, সেই সাথে ১৯৬৬ বিশ্বকাপের পর জিতবে বড় কোনো ট্রফি।
জার্মানি যাওয়ার আগে যে খেলোয়াড়দের কারণে ফেবারিট ছিল ইংল্যান্ড, তার অন্যতম প্রধান নাম ফিল ফোডেন। নিজ দেশের ঘরোয়া ফুটবলে সেরা খেলোয়াড়ের তকমা ছিল তার নামের সাথে। ম্যানচেস্টার সিটিকে লিগ শিরোপা জেতানোয় বিশাল ভূমিকা ছিলো তার। তবে এই ইউরোতে তিনি সেভাবে জ্বলে উঠতে পারেননি।
২৪ বছর বয়সী এই মিডফিল্ডারকে নিয়ে সাউথগেটের হতাশাও আছে। তাই তো এখন পর্যন্ত খেলা ৬ ম্যাচের ৫টিতেই ফিল ফোডেনকে বদলি করেছেন কোচ। নিজের মতো পারফরম্যান্স করতে না পারায় কোচেরও আস্থা কমে যাচ্ছে ফোডেনের ওপর থেকে।
নিজের পারফরম্যান্সে খুশি নন ফোডেনও। তবে একটু একটু করে খেলায় ফিরতে শুরু করেছেন তিনি। সেমিফাইনালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ভালোই খেলেছেন। ফাইনালে হতে পারেন ইংল্যান্ডের মাঝমাঠের মূল চালিকাশক্তি।
৭ বছর আগে কলকাতায় অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপের ফাইনালে স্পেনকে নাচিয়ে ছেড়েছিলেন এই ফিল ফোডেন। আধা ঘণ্টার মধ্যে ২-০ গোলে পিছিয়ে পড়া ফাইনাল ইংল্যান্ড জিতেছিল ৫-২ ব্যবধানে। মাঝমাঠ থেকে আক্রমণভাগে, দুর্দান্ত খেলেছিলেন ফোডেন। কেবল গোলের উৎস তৈরি নয়, নিজেও জোড়া গোল করেছিলেন। আরেকটি ফাইনালে আসল ফোডেনকে দেখার অপেক্ষায় 'থ্রি লায়ন্স' সমর্থকরা।
ইংল্যান্ডের বর্তমান জাতীয় দলে ফিল ফোডেনই একমাত্র ফুটবলার, যিনি ছিলেন কলকাতার সেই অনূর্ধ্ব-১৭ দলে। রোববার জার্মানির বার্লিনে অন্যরকম এক মধুর স্মৃতি নিয়েই স্পেনের বিপক্ষে ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে নামবেন ফোডেন।
ইংল্যান্ড টানা দ্বিতীয়বার ইউরোর ফাইনালে এবং সেটা ফেবারিটের সমীকরণ মিলিয়েই। শুরুতে নড়বড়ে ছিল গ্যারেথ সাউথগেটের দল। ধীরে ধীরে কোমর সোজা করে দাঁড়িয়ে একদম শিরোপার মঞ্চে।
ইংলিশদের সামনে আরো দুটি সমীকরণ মেলানোর সুযোগ। ফাইনালে স্পেনকে হারাতে পারলে ৬৪ বছর পর প্রথমবারের মতো হাতে উঠবে ইউরোর শিরোপা, সেই সাথে ১৯৬৬ বিশ্বকাপের পর জিতবে বড় কোনো ট্রফি।
জার্মানি যাওয়ার আগে যে খেলোয়াড়দের কারণে ফেবারিট ছিল ইংল্যান্ড, তার অন্যতম প্রধান নাম ফিল ফোডেন। নিজ দেশের ঘরোয়া ফুটবলে সেরা খেলোয়াড়ের তকমা ছিল তার নামের সাথে। ম্যানচেস্টার সিটিকে লিগ শিরোপা জেতানোয় বিশাল ভূমিকা ছিলো তার। তবে এই ইউরোতে তিনি সেভাবে জ্বলে উঠতে পারেননি।
২৪ বছর বয়সী এই মিডফিল্ডারকে নিয়ে সাউথগেটের হতাশাও আছে। তাই তো এখন পর্যন্ত খেলা ৬ ম্যাচের ৫টিতেই ফিল ফোডেনকে বদলি করেছেন কোচ। নিজের মতো পারফরম্যান্স করতে না পারায় কোচেরও আস্থা কমে যাচ্ছে ফোডেনের ওপর থেকে।
নিজের পারফরম্যান্সে খুশি নন ফোডেনও। তবে একটু একটু করে খেলায় ফিরতে শুরু করেছেন তিনি। সেমিফাইনালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ভালোই খেলেছেন। ফাইনালে হতে পারেন ইংল্যান্ডের মাঝমাঠের মূল চালিকাশক্তি।
৭ বছর আগে কলকাতায় অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপের ফাইনালে স্পেনকে নাচিয়ে ছেড়েছিলেন এই ফিল ফোডেন। আধা ঘণ্টার মধ্যে ২-০ গোলে পিছিয়ে পড়া ফাইনাল ইংল্যান্ড জিতেছিল ৫-২ ব্যবধানে। মাঝমাঠ থেকে আক্রমণভাগে, দুর্দান্ত খেলেছিলেন ফোডেন। কেবল গোলের উৎস তৈরি নয়, নিজেও জোড়া গোল করেছিলেন। আরেকটি ফাইনালে আসল ফোডেনকে দেখার অপেক্ষায় 'থ্রি লায়ন্স' সমর্থকরা।