স্থপতি হিসেবে নয়, শিল্পী হিসেবে এক অদ্ভুত শহরের নকশা করেছেন গীতিকবি ও যন্ত্রশিল্পী জিয়াউর রহমান। শহরের নাম ‘নিঃশব্দপুর’। চব্বিশ ঘণ্টা পার না হতেই লাখ দুই মানুষের হৃদয় স্পর্শ করেছে ‘নিঃশব্দপুর’।
নিজের দল শিরোনামহীনের জন্য নতুন গান করেছেন জিয়া। গতকাল মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় শিরোনামহীনের ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পেয়েছে গানটি। ১৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গানটির ভিউ প্রায় আড়াই লাখ। এরই মধ্যে প্রায় হাজারখানেক মন্তব্যও পড়েছে। প্রায় সব মন্তব্যতে রয়েছে নিঃশব্দপুরের জয়গান। আজ (১৮ সেপ্টেম্বর) বুধবার ফেসবুকে জিয়া জানালেন, ‘২৪ ঘণ্টা পার হবার পূর্বেই ২ লক্ষ মানুষের কাছে পৌঁছে গেল নিঃশব্দপুর।’
গানটির বিশেষত্ব কী? সে প্রসঙ্গে জিয়া বলেন,‘বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় এক চরিত্র হিমু, যার ছিল নিজস্ব একটা নদী। সেই নদীর নাম ময়ূরাক্ষী। হিমু যখন বিচলিত বোধ করতো, তার যখন মন খারাপ হতো, তখন রিলিফ পেতে সে নদীটির পাশে গিয়ে বসে থাকতো। এই নদীটি কিন্তু কাল্পনিক। ব্যান্ড শিরোনামহীনের যারা শ্রোতা, আমি চেয়েছিলাম হিমুর মতো তাদেরও একটা শহর থাকুক, যেটা হবে সাইলেন্ট সিটি। যাকে বাংলায় আমরা বলছি “নিঃশব্দপুর”।’
নিঃশব্দপুর নিয়ে জিয়া বলেন,‘মানুষ যখন সামাজিক কিংবা পারিবারিক চাপ বোধ করবেন, তখন সে যেন এই সাইলেন্ট সিটি নিঃশব্দপুরে কিছুটা সময় কাটাতে পারেন, সে রকম একটা কাল্পনিক শহর আমরা শিরোনামহীনের শ্রোতাদের উপহার দিতে চেয়েছি। যেখানে গেলে শ্রোতারা শান্তি ও ভরসা খুঁজে পাবেন।’
তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে ‘ইচ্ছে ঘুড়ি’, ‘হাসিমুখ’, ‘জাহাজী’, ‘ক্যাফেটেরিয়া’, ‘ভালোবাসা মেঘ’ কিংবা ‘এই অবেলায়’-এর মতো বহু শ্রোতাপ্রিয় গান উপহার দিয়েছে জনপ্রিয় ব্যান্ড ‘শিরোনামহীন’। এর আগে গত ৫ আগস্ট প্রকাশিত হয়েছে শিরোনামহীনের গান ‘কেনো?’। জুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে সেই গানটিও ছুঁয়েছিল শ্রোতাদের হৃদয়।
নিজের দল শিরোনামহীনের জন্য নতুন গান করেছেন জিয়া। গতকাল মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় শিরোনামহীনের ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পেয়েছে গানটি। ১৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গানটির ভিউ প্রায় আড়াই লাখ। এরই মধ্যে প্রায় হাজারখানেক মন্তব্যও পড়েছে। প্রায় সব মন্তব্যতে রয়েছে নিঃশব্দপুরের জয়গান। আজ (১৮ সেপ্টেম্বর) বুধবার ফেসবুকে জিয়া জানালেন, ‘২৪ ঘণ্টা পার হবার পূর্বেই ২ লক্ষ মানুষের কাছে পৌঁছে গেল নিঃশব্দপুর।’
গানটির বিশেষত্ব কী? সে প্রসঙ্গে জিয়া বলেন,‘বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় এক চরিত্র হিমু, যার ছিল নিজস্ব একটা নদী। সেই নদীর নাম ময়ূরাক্ষী। হিমু যখন বিচলিত বোধ করতো, তার যখন মন খারাপ হতো, তখন রিলিফ পেতে সে নদীটির পাশে গিয়ে বসে থাকতো। এই নদীটি কিন্তু কাল্পনিক। ব্যান্ড শিরোনামহীনের যারা শ্রোতা, আমি চেয়েছিলাম হিমুর মতো তাদেরও একটা শহর থাকুক, যেটা হবে সাইলেন্ট সিটি। যাকে বাংলায় আমরা বলছি “নিঃশব্দপুর”।’
নিঃশব্দপুর নিয়ে জিয়া বলেন,‘মানুষ যখন সামাজিক কিংবা পারিবারিক চাপ বোধ করবেন, তখন সে যেন এই সাইলেন্ট সিটি নিঃশব্দপুরে কিছুটা সময় কাটাতে পারেন, সে রকম একটা কাল্পনিক শহর আমরা শিরোনামহীনের শ্রোতাদের উপহার দিতে চেয়েছি। যেখানে গেলে শ্রোতারা শান্তি ও ভরসা খুঁজে পাবেন।’
তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে ‘ইচ্ছে ঘুড়ি’, ‘হাসিমুখ’, ‘জাহাজী’, ‘ক্যাফেটেরিয়া’, ‘ভালোবাসা মেঘ’ কিংবা ‘এই অবেলায়’-এর মতো বহু শ্রোতাপ্রিয় গান উপহার দিয়েছে জনপ্রিয় ব্যান্ড ‘শিরোনামহীন’। এর আগে গত ৫ আগস্ট প্রকাশিত হয়েছে শিরোনামহীনের গান ‘কেনো?’। জুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে সেই গানটিও ছুঁয়েছিল শ্রোতাদের হৃদয়।