পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। আজ বুধবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।
পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা সম্পর্কে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, ‘এটি একধরনের রাজনৈতিক দলিল। রাজনৈতিক সরকার তাদের মতো করে পরিকল্পনা করবে, নীতি নির্ধারণ করবে। এতে রাজনৈতিক দিকনির্দেশনা থাকে। আমরা বড় রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেব না। তারা ক্ষমতায় এসে সিদ্ধান্ত নেবে। সে জন্য অর্থনীতির জন্য দিকনির্দেশনা ও অর্থায়ন নিয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে।’
ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ আরও বলেন, অর্থনৈতিক দিকনির্দেশনা ও অর্থায়নের জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। আগামী তিন মাসের মধ্যে এই টাস্কফোর্স প্রতিবেদন দেবে।
এছাড়া রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত প্রকল্প বাদ দেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছেন ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ। তিনি বলেন, চলমান প্রকল্প কোন পর্যায়ে আছে সেগুলো যাচাই-বাছাই করতে চান উপদেষ্টারা। বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট প্রকল্প একনেকে পাস করা হবে। তারপর সেগুলো নজরে রাখা হবে। বিদেশি অর্থের পরিপূর্ণ ব্যবহার করা হবে।
এদিকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম একনেক সভায় ১ হাজার ২২২ কোটি ১৪ লাখ টাকা ব্যয়ে চারটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে অর্থায়ন হবে ৯৬৩ কোটি ৮২ লাখ টাকা। আর বিদেশি ঋণ ও অনুদান ১০০ কোটি ১৬ লাখ টাকা ও সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৫৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা।
নতুন অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হলো, শিল্প ও শক্তি বিভাগের বাখরাবাদ-মেঘনাঘাট-হরিপুর গ্যাস সঞ্চালন পাইপলাইন নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প (১ম সংশোধিত), ২টি মূল্যায়ন কাম উন্নয়ন কূপ (সুন্দলপুর-৪ ও শ্রীকাইল-৫) এবং ২টি অনুসন্ধান কূপ (সুন্দরপুর সাউথ-১ ও জামালপুর-১) খনন প্রকল্প, আর্থ-সামাজিক অবকাঠামো বিভাগের মহিলাদের ক্ষমতায়ন প্রকল্প (২য় পর্যায়) (২য় সংশোধিত) তথ্য আপা নামক প্রকল্প এবং কৃষি, পানি সম্পদ ও পল্লি প্রতিষ্ঠান বিভাগের পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান প্রকল্প (২য় পর্যায়) প্রকল্প।
এর আগে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে একনেকের এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা সম্পর্কে পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, ‘এটি একধরনের রাজনৈতিক দলিল। রাজনৈতিক সরকার তাদের মতো করে পরিকল্পনা করবে, নীতি নির্ধারণ করবে। এতে রাজনৈতিক দিকনির্দেশনা থাকে। আমরা বড় রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেব না। তারা ক্ষমতায় এসে সিদ্ধান্ত নেবে। সে জন্য অর্থনীতির জন্য দিকনির্দেশনা ও অর্থায়ন নিয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে।’
ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ আরও বলেন, অর্থনৈতিক দিকনির্দেশনা ও অর্থায়নের জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। আগামী তিন মাসের মধ্যে এই টাস্কফোর্স প্রতিবেদন দেবে।
এছাড়া রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত প্রকল্প বাদ দেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছেন ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ। তিনি বলেন, চলমান প্রকল্প কোন পর্যায়ে আছে সেগুলো যাচাই-বাছাই করতে চান উপদেষ্টারা। বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট প্রকল্প একনেকে পাস করা হবে। তারপর সেগুলো নজরে রাখা হবে। বিদেশি অর্থের পরিপূর্ণ ব্যবহার করা হবে।
এদিকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম একনেক সভায় ১ হাজার ২২২ কোটি ১৪ লাখ টাকা ব্যয়ে চারটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে অর্থায়ন হবে ৯৬৩ কোটি ৮২ লাখ টাকা। আর বিদেশি ঋণ ও অনুদান ১০০ কোটি ১৬ লাখ টাকা ও সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৫৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা।
নতুন অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হলো, শিল্প ও শক্তি বিভাগের বাখরাবাদ-মেঘনাঘাট-হরিপুর গ্যাস সঞ্চালন পাইপলাইন নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প (১ম সংশোধিত), ২টি মূল্যায়ন কাম উন্নয়ন কূপ (সুন্দলপুর-৪ ও শ্রীকাইল-৫) এবং ২টি অনুসন্ধান কূপ (সুন্দরপুর সাউথ-১ ও জামালপুর-১) খনন প্রকল্প, আর্থ-সামাজিক অবকাঠামো বিভাগের মহিলাদের ক্ষমতায়ন প্রকল্প (২য় পর্যায়) (২য় সংশোধিত) তথ্য আপা নামক প্রকল্প এবং কৃষি, পানি সম্পদ ও পল্লি প্রতিষ্ঠান বিভাগের পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান প্রকল্প (২য় পর্যায়) প্রকল্প।
এর আগে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে একনেকের এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।