সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে তিন মামলায়, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানকে তিন মামলায়, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে দুই মামলায়, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে তিন মামলায় এবং সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে ছয় মামলায় নতুন করে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
আজ বুধবার সকালে তাদের আদালতে আনার পর রাজধানীর বিভিন্ন থানার মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো: জাকী আল ফারাবীর আদালত এসব মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
এর মধ্যে রাজধানীর বাড্ডা থানার পৃথক তিন মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলককে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। একই থানার পৃথক দুই মামলায় সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
এ ছাড়া বাড্ডা থানার দু’টি ও খিলগাঁও থানার এক মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
অন্যদিকে সাবেক বিচারপতি মানিককে আদাবর থানার গার্মেন্টস কর্মী রুবেল হত্যা, লালবাগ থানার আইডিয়াল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ হত্যা ও বাড্ডা থানার পৃথক চারটি হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
জুলাই আগস্টে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন নির্মূল করতে পরিচালিত ছাত্র-জনতার ওপর নির্বিচার গুলিতে হতাহতের ঘটনায় এসব মামলা করা হয়।
এর আগে দেশের বিভিন্ন স্থান হতে গ্রেফতার হন আনিসুল, সালমান, মামুন, পলক ও মানিক।
রাজধানীর সদরঘাট এলাকা থেকে আনিসুল ও সালমান, বিমানবন্দর থেকে পলক, সিলেটের কানাইঘাট সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালাতে গিয়ে আটক হন মানিক।
আজ বুধবার সকালে তাদের আদালতে আনার পর রাজধানীর বিভিন্ন থানার মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো: জাকী আল ফারাবীর আদালত এসব মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
এর মধ্যে রাজধানীর বাড্ডা থানার পৃথক তিন মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলককে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। একই থানার পৃথক দুই মামলায় সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
এ ছাড়া বাড্ডা থানার দু’টি ও খিলগাঁও থানার এক মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানকে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
অন্যদিকে সাবেক বিচারপতি মানিককে আদাবর থানার গার্মেন্টস কর্মী রুবেল হত্যা, লালবাগ থানার আইডিয়াল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ হত্যা ও বাড্ডা থানার পৃথক চারটি হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
জুলাই আগস্টে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন নির্মূল করতে পরিচালিত ছাত্র-জনতার ওপর নির্বিচার গুলিতে হতাহতের ঘটনায় এসব মামলা করা হয়।
এর আগে দেশের বিভিন্ন স্থান হতে গ্রেফতার হন আনিসুল, সালমান, মামুন, পলক ও মানিক।
রাজধানীর সদরঘাট এলাকা থেকে আনিসুল ও সালমান, বিমানবন্দর থেকে পলক, সিলেটের কানাইঘাট সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালাতে গিয়ে আটক হন মানিক।