জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, মিয়ানমারের সামরিক সরকার বিরোধী কণ্ঠকে দমন করতে হত্যা, নির্যাতন এবং ব্যাপক গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদার করেছে। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখলের পর থেকে হাজার হাজার মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই দীর্ঘ দমনপীড়নে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ৫ হাজারেরও বেশি বেসামরিক মানুষ।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক মিয়ানমারের পরিস্থিতি নিয়ে একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন। এতে বলা হয়েছে, অভ্যুত্থানের পর থেকে সেনাবাহিনীর দমন-পীড়নে নিহত হয়েছে ৫ হাজার ৩৫০ জন বেসামরিক মানুষ। শুধু গত বছর এপ্রিল থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ২ হাজার ৪১৪ জন মানুষ নিহত হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি। নিহতদের অনেকেই বিমান হামলা এবং কামানের গোলায় প্রাণ হারিয়েছেন।
জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয়ের মিয়ানমারবিষয়ক প্রধান জেমস রোডহেভার বলেন, মিয়ানমার মানবাধিকার লঙ্ঘনের দিক থেকে অতল সাগরে ডুবছে। সেনাবাহিনী আইনের অপব্যবহার করে ভিন্নমতের প্রতি কঠোর দমননীতি চালাচ্ছে, যার ফলে দেশটি গভীর সংকটে পড়েছে।
জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী, অভ্যুত্থানের পর থেকে প্রায় ২৭ হাজার ৪০০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, যাদের বেশিরভাগকে সামরিক প্রশিক্ষণ শিবিরে আটকে রাখা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে শিশুরাও রয়েছে, যারা রাজনৈতিক ভিন্নমতের কারণে শাস্তির শিকার। তাদের বাবা-মা কোথায় আছেন, তা শনাক্ত করা যায়নি।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক মিয়ানমারের পরিস্থিতি নিয়ে একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন। এতে বলা হয়েছে, অভ্যুত্থানের পর থেকে সেনাবাহিনীর দমন-পীড়নে নিহত হয়েছে ৫ হাজার ৩৫০ জন বেসামরিক মানুষ। শুধু গত বছর এপ্রিল থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ২ হাজার ৪১৪ জন মানুষ নিহত হয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৫০ শতাংশ বেশি। নিহতদের অনেকেই বিমান হামলা এবং কামানের গোলায় প্রাণ হারিয়েছেন।
জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয়ের মিয়ানমারবিষয়ক প্রধান জেমস রোডহেভার বলেন, মিয়ানমার মানবাধিকার লঙ্ঘনের দিক থেকে অতল সাগরে ডুবছে। সেনাবাহিনী আইনের অপব্যবহার করে ভিন্নমতের প্রতি কঠোর দমননীতি চালাচ্ছে, যার ফলে দেশটি গভীর সংকটে পড়েছে।
জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী, অভ্যুত্থানের পর থেকে প্রায় ২৭ হাজার ৪০০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, যাদের বেশিরভাগকে সামরিক প্রশিক্ষণ শিবিরে আটকে রাখা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে শিশুরাও রয়েছে, যারা রাজনৈতিক ভিন্নমতের কারণে শাস্তির শিকার। তাদের বাবা-মা কোথায় আছেন, তা শনাক্ত করা যায়নি।