বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) বিগত সাড়ে ১৫ বছরে সংঘটিত সকল প্রকার দুর্নীতি ও অনিয়মের তদন্ত করার জন্য গণতদন্ত কমিশন গঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ড. মো. হেলাল উদ্দীন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞতিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বাকৃবির সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের দাবির প্রেক্ষিতে বিগত সাড়ে ১৫ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত সকল প্রকার দুর্নীতি, জুলুম-নির্যাতন এবং আর্থিক ও প্রশাসনিক অনিয়মের বিষয় তদন্ত করে রিপোর্ট সুপারিশ প্রদানের জন্য গণতদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
ওই কমিশনে চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন বাকৃবির পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এ. কে. ফজলুল হক ভূঁইয়া এবং কো-চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন এগ্রোফরেস্ট্রি বিভাগের অধ্যাপক ড. জি. এম মুজিবর রহমান। সদস্য সচিব হিসেবে আছেন কৃষি সম্প্রসারণ শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান সরকার এবং উপদেষ্টা হিসেবে আছেন ময়মনসিংহের জজ কোর্টের অ্যাডভোকেট মো. খালেদ হোসেন টিপু।
এছাড়াও ওই কমিশনে সদস্য হিসেবে আছেন ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হাবিবুর রহমান প্রামানিক, বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল হক, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. বাহানুর রহমান, পশুবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রুহুল আমিন, ফিশারিজ বায়োলজি অ্যান্ড জেনেটিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সামছুল আলম, ফিশারিজ ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. জোয়ার্দ্দার ফারুক আহমেদ, কৃষি অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. এম হারুন-অর রশিদ, পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রুহুল আমিন, সার্জারি অ্যান্ড অবসটেট্রিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মোশাররফ উদ্দীন ভূঞা, পশুবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবুল হাশেম, মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মাহবুব আলম, গ্রাজুয়েট ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মাছুমা হাবিব, প্যারাসাইটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলীম, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মিনারা খাতুন, পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মুনির হেসেন, কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আশিক-ই-রব্বানী, কৃষিতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. আহমদ খায়রুল হাসান, কৃষি ও ফলিত পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান ভূঁইয়া, ফুড টেকনোলজি ও গ্রামীণ শিল্প বিভাগের অধ্যাপক ড. আবদুল্লাহ ইকবাল, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুল প্রতীক সিদ্দিক, কৃষিবিদ মো. ছরোয়ার হেসেন, কৃষিবিদ মোহাম্মদ শফিউল্যাহ ও কৃষিবিদ ড. ফারুক আহমেদ।
বিজ্ঞপ্তিতে কমিশনটির বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও আবাসিক হলসমূহে ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর সংঘটিত শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন, যৌন হয়রানি, ইভটিজিং, গেস্টরুম টর্চার, সিট বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, আর্থিক দুর্নীতি, নিয়োগ বাণিজ্য ও সংঘঠিত হত্যাকাণ্ডের অনুসন্ধানসহ ৭টি কার্যপরিধি নির্ধারণ করা হয়।
এ বিষয়ে গণতদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ. কে. ফজলুল হক ভূঁইয়া বলেন, সকলের পরামর্শ ও সহযোগিতা নিয়ে কাজ করতে চাই। বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতোপূর্বে যত অপকর্ম হয়েছে সব কিছুর সুষ্ঠু তদন্ত করা হবে এবং ওই অপকর্মসমূহ যাতে পরবর্তীতে আর সংঘটিত না হয় সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ড. মো. হেলাল উদ্দীন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞতিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বাকৃবির সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের দাবির প্রেক্ষিতে বিগত সাড়ে ১৫ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত সকল প্রকার দুর্নীতি, জুলুম-নির্যাতন এবং আর্থিক ও প্রশাসনিক অনিয়মের বিষয় তদন্ত করে রিপোর্ট সুপারিশ প্রদানের জন্য গণতদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
ওই কমিশনে চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন বাকৃবির পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এ. কে. ফজলুল হক ভূঁইয়া এবং কো-চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন এগ্রোফরেস্ট্রি বিভাগের অধ্যাপক ড. জি. এম মুজিবর রহমান। সদস্য সচিব হিসেবে আছেন কৃষি সম্প্রসারণ শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান সরকার এবং উপদেষ্টা হিসেবে আছেন ময়মনসিংহের জজ কোর্টের অ্যাডভোকেট মো. খালেদ হোসেন টিপু।
এছাড়াও ওই কমিশনে সদস্য হিসেবে আছেন ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হাবিবুর রহমান প্রামানিক, বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল হক, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. বাহানুর রহমান, পশুবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রুহুল আমিন, ফিশারিজ বায়োলজি অ্যান্ড জেনেটিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সামছুল আলম, ফিশারিজ ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. জোয়ার্দ্দার ফারুক আহমেদ, কৃষি অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. এম হারুন-অর রশিদ, পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রুহুল আমিন, সার্জারি অ্যান্ড অবসটেট্রিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মোশাররফ উদ্দীন ভূঞা, পশুবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আবুল হাশেম, মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মাহবুব আলম, গ্রাজুয়েট ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মাছুমা হাবিব, প্যারাসাইটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলীম, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মিনারা খাতুন, পশু প্রজনন ও কৌলিবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মুনির হেসেন, কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আশিক-ই-রব্বানী, কৃষিতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. আহমদ খায়রুল হাসান, কৃষি ও ফলিত পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান ভূঁইয়া, ফুড টেকনোলজি ও গ্রামীণ শিল্প বিভাগের অধ্যাপক ড. আবদুল্লাহ ইকবাল, মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুল প্রতীক সিদ্দিক, কৃষিবিদ মো. ছরোয়ার হেসেন, কৃষিবিদ মোহাম্মদ শফিউল্যাহ ও কৃষিবিদ ড. ফারুক আহমেদ।
বিজ্ঞপ্তিতে কমিশনটির বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও আবাসিক হলসমূহে ছাত্র-ছাত্রীদের ওপর সংঘটিত শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন, যৌন হয়রানি, ইভটিজিং, গেস্টরুম টর্চার, সিট বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, আর্থিক দুর্নীতি, নিয়োগ বাণিজ্য ও সংঘঠিত হত্যাকাণ্ডের অনুসন্ধানসহ ৭টি কার্যপরিধি নির্ধারণ করা হয়।
এ বিষয়ে গণতদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এ. কে. ফজলুল হক ভূঁইয়া বলেন, সকলের পরামর্শ ও সহযোগিতা নিয়ে কাজ করতে চাই। বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতোপূর্বে যত অপকর্ম হয়েছে সব কিছুর সুষ্ঠু তদন্ত করা হবে এবং ওই অপকর্মসমূহ যাতে পরবর্তীতে আর সংঘটিত না হয় সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।