অন্তর্বর্তী সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জানিয়েছেন, জার্মানি বাংলাদেশকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে ১০০ কোটি ইউরো সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে। মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, এই সহায়তা আগামী ১০ বছরে দেয়া হবে। এর মধ্যে চলতি বছর বাংলাদেশ ১৫ কোটি ইউরো পাবে। বেসরকারি খাত, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, একাডেমিয়া এবং সুশীল সমাজের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা এবং প্রচারও সমন্বিতভাবে করা হবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান মঙ্গলবার সচিবালয়ে জার্মান অ্যাম্বাসেডর আচিম ট্রস্টারের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে জার্মানিকে সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানান তিনি।
উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান জানান, এই সহযোগিতার মাধ্যমে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী, নারী এবং যুবকদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এর মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলায় সাহায্য করবে বলে তার আশা।
জার্মান রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রস্টার বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সহায়তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন এবং বাংলাদেশের পরিবেশ রক্ষার প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। তিনি নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে জার্মানির দক্ষতা তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি উদ্যোগকে সমর্থন করার জন্য প্রযুক্তিগত সহায়তার প্রস্তাব দেন।
বৈঠকে নদী পরিষ্কার, পরিবেশ সুরক্ষা এবং জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়। এছাড়া, টেকসই উন্নয়ন প্রকল্প, পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি গ্রহণ এবং জলবায়ু-সম্পর্কিত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সম্ভাব্য সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
বৈঠকটি একটি পারস্পরিক চুক্তির মাধ্যমে শেষ হয়, যার মাধ্যমে প্রযুক্তি স্থানান্তর এবং পরিবেশগত স্থায়িত্ব প্রকল্পে সহযোগিতার আরও উপায় খোঁজার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়।
তিনি বলেছেন, এই সহায়তা আগামী ১০ বছরে দেয়া হবে। এর মধ্যে চলতি বছর বাংলাদেশ ১৫ কোটি ইউরো পাবে। বেসরকারি খাত, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, একাডেমিয়া এবং সুশীল সমাজের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা এবং প্রচারও সমন্বিতভাবে করা হবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান মঙ্গলবার সচিবালয়ে জার্মান অ্যাম্বাসেডর আচিম ট্রস্টারের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে জার্মানিকে সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানান তিনি।
উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান জানান, এই সহযোগিতার মাধ্যমে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী, নারী এবং যুবকদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এর মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলায় সাহায্য করবে বলে তার আশা।
জার্মান রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রস্টার বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় সহায়তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন এবং বাংলাদেশের পরিবেশ রক্ষার প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। তিনি নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে জার্মানির দক্ষতা তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি উদ্যোগকে সমর্থন করার জন্য প্রযুক্তিগত সহায়তার প্রস্তাব দেন।
বৈঠকে নদী পরিষ্কার, পরিবেশ সুরক্ষা এবং জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা হয়। এছাড়া, টেকসই উন্নয়ন প্রকল্প, পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি গ্রহণ এবং জলবায়ু-সম্পর্কিত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সম্ভাব্য সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
বৈঠকটি একটি পারস্পরিক চুক্তির মাধ্যমে শেষ হয়, যার মাধ্যমে প্রযুক্তি স্থানান্তর এবং পরিবেশগত স্থায়িত্ব প্রকল্পে সহযোগিতার আরও উপায় খোঁজার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়।