জনগণ নির্বাচন ও ক্ষমতার পালাবদলের জন্য গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়নি। তারা ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ সাধনের জন্য অংশ নিয়েছিল— এমন মন্তব্য করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভুঁইয়া।
আজ মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টায় রাজশাহীতে জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিষয়ক গবেষণা এবং প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, জনগণ ক্ষমতার পালাবদলের জন্য বিপ্লব ঘটায়নি, ফ্যাসিবাদের বিলোপের জন্য বিপ্লব করেছে। ফ্যাসিবাদ বিলুপ্ত করতে সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। জনগণের ম্যান্ডেটেই এই সংস্কার কাজ চলছে। সংস্কার শেষে নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে।
আসিফ মাহমুদ বলেন, রাজনৈতিক দলের ব্যাপারে রিউমার শোনা যাচ্ছে। রাজনৈতিক দল গঠনের ব্যাপারে আমাদের কোনো অভিপ্রায় নাই। শ্রমিক অসন্তোষের ব্যাপারে অভিযোগ সেল গঠন করা হয়েছে। শ্রমিকরা সেখানে অভিযোগ দিচ্ছেন। দ্রুতই সমস্যার সমাধান হবে।
তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসা হচ্ছে যেন ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি না হয়। এছাড়া টিম করে সমন্বয়কদের নেতৃত্বে দেশের বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে মানুষের কথা শোনা হচ্ছে। তবে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি হচ্ছে, এটা বন্ধ করা হবে।
কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক আবদুর রহিম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইএলওর কান্ট্রি ডিরেক্টর টুওমো পুটিআইনেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।
আজ মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টায় রাজশাহীতে জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিষয়ক গবেষণা এবং প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, জনগণ ক্ষমতার পালাবদলের জন্য বিপ্লব ঘটায়নি, ফ্যাসিবাদের বিলোপের জন্য বিপ্লব করেছে। ফ্যাসিবাদ বিলুপ্ত করতে সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। জনগণের ম্যান্ডেটেই এই সংস্কার কাজ চলছে। সংস্কার শেষে নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে।
আসিফ মাহমুদ বলেন, রাজনৈতিক দলের ব্যাপারে রিউমার শোনা যাচ্ছে। রাজনৈতিক দল গঠনের ব্যাপারে আমাদের কোনো অভিপ্রায় নাই। শ্রমিক অসন্তোষের ব্যাপারে অভিযোগ সেল গঠন করা হয়েছে। শ্রমিকরা সেখানে অভিযোগ দিচ্ছেন। দ্রুতই সমস্যার সমাধান হবে।
তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসা হচ্ছে যেন ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি না হয়। এছাড়া টিম করে সমন্বয়কদের নেতৃত্বে দেশের বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে মানুষের কথা শোনা হচ্ছে। তবে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি হচ্ছে, এটা বন্ধ করা হবে।
কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক আবদুর রহিম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইএলওর কান্ট্রি ডিরেক্টর টুওমো পুটিআইনেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।