থাই সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের অভিযোগে ৫১ বাংলাদেশিকে আটক করেছে দেশটির জেনারেল অপারেশন ফোর্স (জিওএফ) টেংগারা ব্রিগেড।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) মালয়েশিয়ার দি সান ডেইলির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত অপ টারিং ওয়াওয়সান নামে কেলান্তান রাজ্যের কোটাভারু সীমান্তে পরিচালিত অভিযানে (৮ মাসে) ৫১ বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের মোট ২৯৬ জন অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) টেংগারা ব্রিগেডের কমান্ডার নিক রোজ আজহান নিক আব হামিদ এক বিবৃতিতে এ বিষয়ে বলেন, গ্রেফতারদের মধ্যে ২২৬ জন পুরুষ এবং বাকিরা নারী। যাদের বয়স ১৭ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে। তাদের মালয়েশিয়া-থাই সীমান্তের কাছে সুঙ্গাই গোলক বরাবর একটি অবৈধ প্রবেশ পথ দিয়ে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করার পর আটক করা হয়।
অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ, ৫১ বাংলাদেশিসহ ২৯৬ অভিবাসী আটক
আটকদের মধ্যে, মিয়ানমারের ২০১, বাংলাদেশের ৫১, থাইল্যান্ডের ২৪, ভারতের ৮, রোহিঙ্গা ৫, ইন্দোনেশিয়ার ৪ এবং পাকিস্তানের ৩ জন নাগরিক রয়েছেন।
নিক রোজ আজহান বলেন, একই সময়কালে আমরা দেশে অবৈধ অভিবাসীদের প্রবেশ ও ভ্রমণ পরিচালনার জন্য সন্দেহভাজন ২১ পাচারকারিকে আটক করা হয়। এর মধ্যে ১৭ জন স্থানীয়, তিনজন মিয়ানমারের এবং একজন থাইল্যান্ডের নাগরিক রয়েছেন।
আজহান বলেন, জিওএফ আটটি প্রধান অবৈধ ঘাঁটি চিহ্নিত করেছে যা প্রায়শই সিন্ডিকেট দ্বারা দেশে অবৈধ অভিবাসীদের পাচার করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ, ৫১ বাংলাদেশিসহ ২৯৬ অভিবাসী আটক
এই অবৈধ ঘাঁটিগুলি, পাসির মাস এবং টুম্পাতে অবস্থিত। যার মধ্যে রয়েছে গেরগাজি, তানজুং, জেরাম পারদাহ ১, জেরাম ২, জেরাম ৩, লুবুক গং এবং টোক আওয়াং বেলুলাং। সাধারণত অবৈধ অভিবাসীরা শনাক্ত এড়াতে রাতে বা ভোরে নৌকায় করে দেশে প্রবেশ করে।
মালয়েশিয়ায় অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তে জিওএফ কর্মীদের ক্রমাগত টহল এবং গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে বলেও জানান কমান্ডার নিক রোজ আজহান।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) মালয়েশিয়ার দি সান ডেইলির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত অপ টারিং ওয়াওয়সান নামে কেলান্তান রাজ্যের কোটাভারু সীমান্তে পরিচালিত অভিযানে (৮ মাসে) ৫১ বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের মোট ২৯৬ জন অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) টেংগারা ব্রিগেডের কমান্ডার নিক রোজ আজহান নিক আব হামিদ এক বিবৃতিতে এ বিষয়ে বলেন, গ্রেফতারদের মধ্যে ২২৬ জন পুরুষ এবং বাকিরা নারী। যাদের বয়স ১৭ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে। তাদের মালয়েশিয়া-থাই সীমান্তের কাছে সুঙ্গাই গোলক বরাবর একটি অবৈধ প্রবেশ পথ দিয়ে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করার পর আটক করা হয়।
অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ, ৫১ বাংলাদেশিসহ ২৯৬ অভিবাসী আটক
আটকদের মধ্যে, মিয়ানমারের ২০১, বাংলাদেশের ৫১, থাইল্যান্ডের ২৪, ভারতের ৮, রোহিঙ্গা ৫, ইন্দোনেশিয়ার ৪ এবং পাকিস্তানের ৩ জন নাগরিক রয়েছেন।
নিক রোজ আজহান বলেন, একই সময়কালে আমরা দেশে অবৈধ অভিবাসীদের প্রবেশ ও ভ্রমণ পরিচালনার জন্য সন্দেহভাজন ২১ পাচারকারিকে আটক করা হয়। এর মধ্যে ১৭ জন স্থানীয়, তিনজন মিয়ানমারের এবং একজন থাইল্যান্ডের নাগরিক রয়েছেন।
আজহান বলেন, জিওএফ আটটি প্রধান অবৈধ ঘাঁটি চিহ্নিত করেছে যা প্রায়শই সিন্ডিকেট দ্বারা দেশে অবৈধ অভিবাসীদের পাচার করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
অবৈধভাবে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ, ৫১ বাংলাদেশিসহ ২৯৬ অভিবাসী আটক
এই অবৈধ ঘাঁটিগুলি, পাসির মাস এবং টুম্পাতে অবস্থিত। যার মধ্যে রয়েছে গেরগাজি, তানজুং, জেরাম পারদাহ ১, জেরাম ২, জেরাম ৩, লুবুক গং এবং টোক আওয়াং বেলুলাং। সাধারণত অবৈধ অভিবাসীরা শনাক্ত এড়াতে রাতে বা ভোরে নৌকায় করে দেশে প্রবেশ করে।
মালয়েশিয়ায় অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তে জিওএফ কর্মীদের ক্রমাগত টহল এবং গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রেখেছে বলেও জানান কমান্ডার নিক রোজ আজহান।