জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় অগ্রাধিকার ও তাদের পুনর্বাসনের দাবিতে ‘মুমূর্ষু সমাবেশ ও মুক্তির গান’ কর্মসূচি পালন করেছে ইনকিলাব মঞ্চ।
শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রিয় সুরকার ও গীতিকার লতিফুল ইসলাম শিবলী। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদী গান ও কবিতা পরিবেশন করেন।
আন্দোলনে আহতদের সুচিকিৎসার দাবিতে ‘মুমূর্ষু সমাবেশ ও মুক্তির গান’
লতিফুল ইসলাম শিবলী বলেন, আমরা এখানে আজ এমন একটা কারণে দাঁড়িয়েছি যেটা আমাদের জন্য অত্যন্ত লজ্জার। যাদের রক্তের বিনিময়ে আজকে এখানে দাঁড়িয়ে কথা বলতে পারতেছি তাদের সুচিকিৎসার দাবিতে এখানে দাঁড়াতে হয়েছে। আহতদের অনেকে সুচিকিৎসা পাচ্ছেন না। অবিলম্ব তাদের সবার রাষ্ট্রীয়ভাবে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান বিন হাদী। তিনি বলেন, আমরা আজকে এখানে আমাদের আহত ভাইদের সুচিকিৎসার দাবি নিয়ে এসেছি। আমাদের আন্দোলন এখনো থামেনি। অনেকে বলতে পারেন শুধু আহতদের জন্য কেন, শহীদদের জন্য কেন নয়? আমরা আগামী শুক্রবার, আমাদের যেসব শহীদ ভাইদের বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে দাফন করা হয়েছে তাদের স্বরণে ধানমন্ডি থেকে রায়ের বাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ অভিমুখে যাত্রা করবো। বেওয়ারিশ শহীদ ভাইদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় সবাই জন্য দোয়া করবো।
শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রিয় সুরকার ও গীতিকার লতিফুল ইসলাম শিবলী। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদী গান ও কবিতা পরিবেশন করেন।
আন্দোলনে আহতদের সুচিকিৎসার দাবিতে ‘মুমূর্ষু সমাবেশ ও মুক্তির গান’
লতিফুল ইসলাম শিবলী বলেন, আমরা এখানে আজ এমন একটা কারণে দাঁড়িয়েছি যেটা আমাদের জন্য অত্যন্ত লজ্জার। যাদের রক্তের বিনিময়ে আজকে এখানে দাঁড়িয়ে কথা বলতে পারতেছি তাদের সুচিকিৎসার দাবিতে এখানে দাঁড়াতে হয়েছে। আহতদের অনেকে সুচিকিৎসা পাচ্ছেন না। অবিলম্ব তাদের সবার রাষ্ট্রীয়ভাবে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান বিন হাদী। তিনি বলেন, আমরা আজকে এখানে আমাদের আহত ভাইদের সুচিকিৎসার দাবি নিয়ে এসেছি। আমাদের আন্দোলন এখনো থামেনি। অনেকে বলতে পারেন শুধু আহতদের জন্য কেন, শহীদদের জন্য কেন নয়? আমরা আগামী শুক্রবার, আমাদের যেসব শহীদ ভাইদের বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে দাফন করা হয়েছে তাদের স্বরণে ধানমন্ডি থেকে রায়ের বাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ অভিমুখে যাত্রা করবো। বেওয়ারিশ শহীদ ভাইদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় সবাই জন্য দোয়া করবো।