গোপালগঞ্জে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জিলানীর গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ হামলার ঘটনাকে দেশি-বিদেশি চক্রান্তের বহিঃপ্রকাশ বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে এ হামলার ঘটনার পর এক বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও দেশে এখনো নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারায় লিপ্ত রয়েছে পরাজিত শক্তির দোসররা। তারা গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে।
এদিন, বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে গোপালগঞ্জ জেলা সদরের ঘোনাপাড়া এলাকায় ওই হামলার ঘটনায় কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার নিহত হন। হামলায় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী ও তার স্ত্রী গোপালগঞ্জ জেলা মহিলা দলের সভাপতি রওশন আরা রত্না এবং ফটো সাংবাদিক এইচ এম মানিকসহ অন্তত ৩০ জন আহত হন।
বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, অবৈধ আওয়ামী শাসনামলে এই সন্ত্রাসীরা অনেক কালো টাকা উপার্জন করেছে, সেই কালো টাকা তারা এখন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে কাজে লাগাচ্ছে। ষড়যন্ত্রকারীরা ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক বিজয় মেনে নিতে পারছে না বলেই দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। আর জন্যই বিএনপি এবং অন্য সমমনা গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাকর্মীসহ জনগণের ওপর বর্বরোচিত হামলা চালিয়ে খুন ও তাদের গুরুতর জখম করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, গোপালগঞ্জে দুষ্কৃতকারীরা এস এম জিলানীর গাড়িবহরে বর্বরোচিত হামলা চালিয়ে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক শওকত আলী দিদারকে খুন ও জিলানীসহ অনেক নেতাকর্মীকে গুরুতর আহত করার ঘটনা একটি গভীর দেশি-বিদেশি চক্রান্তের বহিঃপ্রকাশ।
তিনি আরও বলেন, এসব সন্ত্রাসীদের কঠোর হস্তে দমন করার কোনো বিকল্প নেই। হামলা ও রক্তাক্ত পথ অনুসরণ করে ষড়যন্ত্রকারীরা যেন ফায়দা হাসিল করতে না পারে সেজন্য ছাত্র-জনতাসহ সব গণতন্ত্রমনা মানুষকে অশুভশক্তির বিরুদ্ধে এখনো ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ চালিয়ে যেতে হবে। তবেই দেশ থেকে ষড়যন্ত্রকারী ও দুষ্কৃতকারীদের মূলোৎপাটনসহ দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা, প্রকৃত গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে।
বিএনপি মহাসচিব বিবৃতিতে শওকত আলী দিদারকে খুন এবং এস এম জিলানী ও তার সহধর্মিনীসহ নেতৃবৃন্দের ওপর হামলাকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর আহ্বান জানান। তিনি নিহতের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনাসহ তার পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানান এবং আহতদের আশু সুস্থতা কামনা করেন।
শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে এ হামলার ঘটনার পর এক বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও দেশে এখনো নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারায় লিপ্ত রয়েছে পরাজিত শক্তির দোসররা। তারা গভীর ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে।
এদিন, বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে গোপালগঞ্জ জেলা সদরের ঘোনাপাড়া এলাকায় ওই হামলার ঘটনায় কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদার নিহত হন। হামলায় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী ও তার স্ত্রী গোপালগঞ্জ জেলা মহিলা দলের সভাপতি রওশন আরা রত্না এবং ফটো সাংবাদিক এইচ এম মানিকসহ অন্তত ৩০ জন আহত হন।
বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, অবৈধ আওয়ামী শাসনামলে এই সন্ত্রাসীরা অনেক কালো টাকা উপার্জন করেছে, সেই কালো টাকা তারা এখন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে কাজে লাগাচ্ছে। ষড়যন্ত্রকারীরা ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক বিজয় মেনে নিতে পারছে না বলেই দেশকে অস্থিতিশীল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। আর জন্যই বিএনপি এবং অন্য সমমনা গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাকর্মীসহ জনগণের ওপর বর্বরোচিত হামলা চালিয়ে খুন ও তাদের গুরুতর জখম করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, গোপালগঞ্জে দুষ্কৃতকারীরা এস এম জিলানীর গাড়িবহরে বর্বরোচিত হামলা চালিয়ে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক শওকত আলী দিদারকে খুন ও জিলানীসহ অনেক নেতাকর্মীকে গুরুতর আহত করার ঘটনা একটি গভীর দেশি-বিদেশি চক্রান্তের বহিঃপ্রকাশ।
তিনি আরও বলেন, এসব সন্ত্রাসীদের কঠোর হস্তে দমন করার কোনো বিকল্প নেই। হামলা ও রক্তাক্ত পথ অনুসরণ করে ষড়যন্ত্রকারীরা যেন ফায়দা হাসিল করতে না পারে সেজন্য ছাত্র-জনতাসহ সব গণতন্ত্রমনা মানুষকে অশুভশক্তির বিরুদ্ধে এখনো ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ চালিয়ে যেতে হবে। তবেই দেশ থেকে ষড়যন্ত্রকারী ও দুষ্কৃতকারীদের মূলোৎপাটনসহ দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা, প্রকৃত গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে।
বিএনপি মহাসচিব বিবৃতিতে শওকত আলী দিদারকে খুন এবং এস এম জিলানী ও তার সহধর্মিনীসহ নেতৃবৃন্দের ওপর হামলাকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর আহ্বান জানান। তিনি নিহতের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনাসহ তার পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানান এবং আহতদের আশু সুস্থতা কামনা করেন।