মালয়েশিয়ায় শ্রম শোষণের শিকার ৪ বাংলাদেশি কিশোরকে উদ্ধার করেছে পেরাক রাজ্যের শ্রম বিভাগ। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) পেরাক রাজ্যের লেবার ডিপার্টমেন্ট (জেটিকে) শ্রম প্রয়োগকারী অভিযানের অধীনে পেরাকের ইপোহ, তানজুং রাম্বুটানের একটি কারখানায় জোরপূর্বক শ্রম হিসেবে শোষিত হওয়া ওই চার বাংলাদেশি কিশোরকে উদ্ধার করা হয়েছে।
পেরাকের লেবার ডিপার্টমেন্টের পরিচালক মুহাম্মাদ ফৌজি আবদ গনি এক বিবৃতিতে বলেন, ১৪ থেকে ১৬ বছর বয়সী চার কিশোর এক বছরেরও বেশি সময় ধরে কারখানায় কাজ করছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মানবপাচার এবং অভিবাসীদের চোরাচালানবিরোধী (অপটিসম) আইন ২০০৭ এর ধারা ৩৩ এর অধীনে ওই চার কিশোরের একটি অন্তর্বর্তী সুরক্ষা আদেশের (আইপিও) জন্য আবেদন করবে লেবার ডিপার্টমেন্ট।
উতুসান মালেয়েশিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক মাসেরও বেশি সময় ধরে প্রাপ্ত গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বুধবার জেটিকে কারখানায় অভিযান চালানো হয়।
ফৌজি আবদ গনি বলেন, অপ্রাপ্তবয়স্ক কর্মীদের নিয়োগের জন্য অ্যাটিপসম অ্যাক্ট ২০০৭ এর ১৪ ধারার অধীনে ৫৮ বছর বয়সী নিয়োগকর্তাকে আটক করেছে শ্রম বিভাগ।
অভিযানে পেরাক পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অ্যান্টি ভাইস, জুয়া ও সিক্রেট সোসাইটিস ডিভিশনের (ডি৭) ১১ জন, পেরাক জেটিকে কর্মী এবং সাতজন সদস্য অভিযানে অংশ নেন।
ফৌজি বলেন, অভিযানে ২২৪ অভিবাসী কর্মীর মধ্যে ৩৬ জনকে অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ (অ্যাক্ট ১৫৫) এর ধারা (৬)(১)(সি) এর অধীনে কোনো বৈধ ভ্রমণ নথি না থাকার কারণে আটক করা হয়। তাদের মধ্যে ৩৪ জন বাংলাদেশি এবং দুজন নেপালের নাগরিক।
পেরাকের লেবার ডিপার্টমেন্টের পরিচালক মুহাম্মাদ ফৌজি আবদ গনি এক বিবৃতিতে বলেন, ১৪ থেকে ১৬ বছর বয়সী চার কিশোর এক বছরেরও বেশি সময় ধরে কারখানায় কাজ করছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মানবপাচার এবং অভিবাসীদের চোরাচালানবিরোধী (অপটিসম) আইন ২০০৭ এর ধারা ৩৩ এর অধীনে ওই চার কিশোরের একটি অন্তর্বর্তী সুরক্ষা আদেশের (আইপিও) জন্য আবেদন করবে লেবার ডিপার্টমেন্ট।
উতুসান মালেয়েশিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক মাসেরও বেশি সময় ধরে প্রাপ্ত গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বুধবার জেটিকে কারখানায় অভিযান চালানো হয়।
ফৌজি আবদ গনি বলেন, অপ্রাপ্তবয়স্ক কর্মীদের নিয়োগের জন্য অ্যাটিপসম অ্যাক্ট ২০০৭ এর ১৪ ধারার অধীনে ৫৮ বছর বয়সী নিয়োগকর্তাকে আটক করেছে শ্রম বিভাগ।
অভিযানে পেরাক পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের অ্যান্টি ভাইস, জুয়া ও সিক্রেট সোসাইটিস ডিভিশনের (ডি৭) ১১ জন, পেরাক জেটিকে কর্মী এবং সাতজন সদস্য অভিযানে অংশ নেন।
ফৌজি বলেন, অভিযানে ২২৪ অভিবাসী কর্মীর মধ্যে ৩৬ জনকে অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ (অ্যাক্ট ১৫৫) এর ধারা (৬)(১)(সি) এর অধীনে কোনো বৈধ ভ্রমণ নথি না থাকার কারণে আটক করা হয়। তাদের মধ্যে ৩৪ জন বাংলাদেশি এবং দুজন নেপালের নাগরিক।