চাঁদাবাজি ও প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগে ঠাকুরগাঁও-২ এর সাবেক সাংসদ সদস্য মাজহারুল ইসলাম সুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) ঢাকার নিকুঞ্জ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী পরিচালক আ ন ম ইমরান খান।
তবে সাবেক এই এমপির বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও প্রাণনাশের অভিযোগের কথা বলা হলেও সুনির্দিষ্ট কোন মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত করতে পারেননি এই র্যাব কর্মকর্তা। এর আগে গত ৩ সেপ্টেম্বর ঠাকুরগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের সাবেক সাবেক সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম ও তার বড় ছেলে মাজহারুল ইসলাম সুজনসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে একটি চাঁদাবাজির মামলা করেন হাবিবুল ইসলাম বাবলু নামের এক ব্যক্তি।
মামলায় দবিরুলের ছোট ছেলে ছাত্রলীগের সাবেক নেতা মমিরুল ইসলাম সুমন, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম, আমজানখোর ইউনিয়নের পরিষদের চেয়ারম্যান আকালু ডোঙ্গা, একই উপজেলার তাঁতী লীগের সভাপতি সাদেকুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ নেতা কামরুজ্জামান শামীমও আসামি।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বেউরঝারি মৌজায় প্রায় ৯০ একর জমি ক্রয় করে ভোগদখল করে আসছেন হাবিবুল ইসলাম বাবলু। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম, মাজহারুল ইসলাম সুজনসহ আসামিরা বাদীর কাছে ১০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা না দিলে জমি দখল করে নেওয়াসহ বাদীকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয়া হয় বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, মাজহারুল ইসলাম সুজন ২০২৪ সালে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঠাকুরগাঁও-২ আসন থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতিতে সক্রিয় সুজন ২০০৮ সালে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং ২০১৪ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) ঢাকার নিকুঞ্জ এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার সহকারী পরিচালক আ ন ম ইমরান খান।
তবে সাবেক এই এমপির বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও প্রাণনাশের অভিযোগের কথা বলা হলেও সুনির্দিষ্ট কোন মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত করতে পারেননি এই র্যাব কর্মকর্তা। এর আগে গত ৩ সেপ্টেম্বর ঠাকুরগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের সাবেক সাবেক সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম ও তার বড় ছেলে মাজহারুল ইসলাম সুজনসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে একটি চাঁদাবাজির মামলা করেন হাবিবুল ইসলাম বাবলু নামের এক ব্যক্তি।
মামলায় দবিরুলের ছোট ছেলে ছাত্রলীগের সাবেক নেতা মমিরুল ইসলাম সুমন, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম, আমজানখোর ইউনিয়নের পরিষদের চেয়ারম্যান আকালু ডোঙ্গা, একই উপজেলার তাঁতী লীগের সভাপতি সাদেকুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ নেতা কামরুজ্জামান শামীমও আসামি।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বেউরঝারি মৌজায় প্রায় ৯০ একর জমি ক্রয় করে ভোগদখল করে আসছেন হাবিবুল ইসলাম বাবলু। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলাম, মাজহারুল ইসলাম সুজনসহ আসামিরা বাদীর কাছে ১০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা না দিলে জমি দখল করে নেওয়াসহ বাদীকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয়া হয় বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, মাজহারুল ইসলাম সুজন ২০২৪ সালে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঠাকুরগাঁও-২ আসন থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ছাত্রজীবন থেকে রাজনীতিতে সক্রিয় সুজন ২০০৮ সালে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং ২০১৪ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।