চলতি বছরের ডিসেম্বরে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্নকাঠামো ও সিলেবাস প্রস্তুত করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। খসড়া প্রশ্নকাঠামো ও সিলেবাস মতামতের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের মতামত পাওয়ার পর দু-একদিনের মধ্যেই তা প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন এনসিটিবির কর্মকর্তারা।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।
তিনি জানান, এনসিটিবি চলতি বছরের বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্ন কাঠামো সিলেবাস প্রস্তুত করে ইতোমধ্যেই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে মতামতের জন্য পাঠিয়েছে। সে মতামত পেলে আশা করি দু-একদিনের মধ্যেই সিলেবাস ও প্রশ্নকাঠামো প্রকাশ করা হবে।
এ কে এম রিয়াজুল হাসান আরও বলেন, নতুন যে শিক্ষাক্রমটি বাস্তবায়ন শুরু হয়েছিল মাধ্যমিক পর্যায়ে তা ছিল অভিজ্ঞতা নির্ভর। তবে সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয় আগের শিক্ষাক্রমের আদলের শিক্ষায় ফিরে গিয়ে ডিসেম্বরে বার্ষিক পরীক্ষা নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। অভিজ্ঞতা নির্ভর শিক্ষার বইয়ের কোন কোন অংশ থেকে প্রচলিত লিখিত পরীক্ষা নেয়া যাবে তা খুঁজে বের করে আমরা ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য বার্ষিক পরীক্ষার সিলেবাস প্রস্তুত করেছি।
তিনি আরও বলেন, আর বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্নকাঠামো প্রস্তুত করেছি। বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্ন হবে ২০১২ সালের শিক্ষাক্রমের আদলে। প্রতিটি বিষয়ে ছোট প্রশ্ন, বড় প্রশ্নের সমন্বয়ে প্রশ্নকাঠামো প্রস্তুত করা হয়েছে। শিক্ষক ও কারিকুলাম বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে নিয়ে সেমিনার করে সিলেবাস ও প্রশ্নকাঠামোর খসড়া প্রস্তুত করেছি। আমরা শিগগিরই সিলেবাস ও প্রশ্নকাঠামো প্রকাশ করবো ও স্কুলে স্কুলে পাঠিয়ে দেব।
সমালোচনার জেরে নতুন শিক্ষাক্রম থেকে অন্তর্বতীকালীন সরকার মুখ ফিরিয়ে নেয়ায় মাধ্যমিক পর্যায়ের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির এক কোটি শিক্ষার্থীকে বছরের শেষ দিকে বসতে হবে বার্ষিক পরীক্ষায়। নতুন শিক্ষাক্রমের বই অনুসারে ডিসেম্বর নাগাদ এ শ্রেণিগুলোর শিক্ষার্থীদের গতানুগতিক নিয়মে বার্ষিক পরীক্ষা বসতে হবে বলে ইতোমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
পরীক্ষার বদলে মূল্যায়ন নির্ভর নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে স্বীকার করে শিক্ষাবর্ষের নবম মাসে এসে গত ১ সেপ্টেম্বরের আগের অর্থাৎ ২০১২ সালের জাতীয় শিক্ষাক্রমের আদলের শিক্ষাব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ফলে চলতি বছরই ডিসেম্বর মাসে হাইস্কুলগুলোতে ফিরছে বার্ষিক পরীক্ষা। তবে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই এখনই পরিবর্তন হচ্ছে না। নতুন শিক্ষাক্রমের বইগুলোই আপাতত পড়তে হবে শিক্ষার্থীদের। আর সেখান থেকেই আসবে বার্ষিক পরীক্ষায় প্রশ্ন।
মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম রিয়াজুল হাসান।
তিনি জানান, এনসিটিবি চলতি বছরের বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্ন কাঠামো সিলেবাস প্রস্তুত করে ইতোমধ্যেই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে মতামতের জন্য পাঠিয়েছে। সে মতামত পেলে আশা করি দু-একদিনের মধ্যেই সিলেবাস ও প্রশ্নকাঠামো প্রকাশ করা হবে।
এ কে এম রিয়াজুল হাসান আরও বলেন, নতুন যে শিক্ষাক্রমটি বাস্তবায়ন শুরু হয়েছিল মাধ্যমিক পর্যায়ে তা ছিল অভিজ্ঞতা নির্ভর। তবে সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয় আগের শিক্ষাক্রমের আদলের শিক্ষায় ফিরে গিয়ে ডিসেম্বরে বার্ষিক পরীক্ষা নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। অভিজ্ঞতা নির্ভর শিক্ষার বইয়ের কোন কোন অংশ থেকে প্রচলিত লিখিত পরীক্ষা নেয়া যাবে তা খুঁজে বের করে আমরা ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য বার্ষিক পরীক্ষার সিলেবাস প্রস্তুত করেছি।
তিনি আরও বলেন, আর বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্নকাঠামো প্রস্তুত করেছি। বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্ন হবে ২০১২ সালের শিক্ষাক্রমের আদলে। প্রতিটি বিষয়ে ছোট প্রশ্ন, বড় প্রশ্নের সমন্বয়ে প্রশ্নকাঠামো প্রস্তুত করা হয়েছে। শিক্ষক ও কারিকুলাম বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে নিয়ে সেমিনার করে সিলেবাস ও প্রশ্নকাঠামোর খসড়া প্রস্তুত করেছি। আমরা শিগগিরই সিলেবাস ও প্রশ্নকাঠামো প্রকাশ করবো ও স্কুলে স্কুলে পাঠিয়ে দেব।
সমালোচনার জেরে নতুন শিক্ষাক্রম থেকে অন্তর্বতীকালীন সরকার মুখ ফিরিয়ে নেয়ায় মাধ্যমিক পর্যায়ের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির এক কোটি শিক্ষার্থীকে বছরের শেষ দিকে বসতে হবে বার্ষিক পরীক্ষায়। নতুন শিক্ষাক্রমের বই অনুসারে ডিসেম্বর নাগাদ এ শ্রেণিগুলোর শিক্ষার্থীদের গতানুগতিক নিয়মে বার্ষিক পরীক্ষা বসতে হবে বলে ইতোমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
পরীক্ষার বদলে মূল্যায়ন নির্ভর নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে স্বীকার করে শিক্ষাবর্ষের নবম মাসে এসে গত ১ সেপ্টেম্বরের আগের অর্থাৎ ২০১২ সালের জাতীয় শিক্ষাক্রমের আদলের শিক্ষাব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ফলে চলতি বছরই ডিসেম্বর মাসে হাইস্কুলগুলোতে ফিরছে বার্ষিক পরীক্ষা। তবে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই এখনই পরিবর্তন হচ্ছে না। নতুন শিক্ষাক্রমের বইগুলোই আপাতত পড়তে হবে শিক্ষার্থীদের। আর সেখান থেকেই আসবে বার্ষিক পরীক্ষায় প্রশ্ন।