চলতি বছরের শুরু থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশিসহ ২৮ হাজার ৬২৫ অভিবাসীকে ফেরত পাঠিয়েছে মালয়েশিয়া। সাজা শেষ হওয়ার পর তাদের নিজ দেশে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ।
৯ সেপ্টেম্বর দেশটির অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক রুসলিন জুসোহ এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, মালয়েশিয়ার অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অভিবাসন প্রবিধান ১৯৬৩-এর পাশাপাশি অন্যান্য এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি আইনের অধীনে সাজা শেষে তাদের নিজ নিজ দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাই হওয়ার পর আকাশ ও স্থলপথে ফেরত পাঠানো হয়।
এই সংখ্যায় কতজন বাংলাদেশি রয়েছেন তা জানা যায়নি। তবে এখনো ডিটেনশন ক্যাম্পে ১৬ হাজার ৭২ অভিবাসী আটক রয়েছেন। তাদের সাজা শেষে নিজ নিজ দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাইয়ের পর ফেরত পাঠানো হবে।
রুসলিন বিবৃতিতে আরও বলেন, চলতি বছরের শুরু থেকে ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মালয়েশিয়াজুড়ে পরিচালিত ১৩ হাজার ৮৩৩টি অভিযানে মোট এক লাখ ১৯ হাজার ৭২০ বিদেশির কাগজপত্র পরীক্ষা করা হয়। এরমধ্যে কাগজপত্র নেই এবং অভিবাসন আইন লঙ্ঘনের দায়ে ৩২ হাজার ৪৪৫ অভিবাসীকে আটক করা হয়। এছাড়া অভিযানে অবৈধ অভিবাসী নিয়োগ ও সুরক্ষা দেওয়ার অপরাধে এক হাজার ৮৭ নিয়োগকর্তাকে গ্রেফতার করা হয়।
রুসলিন জুসোহ বলেন, ইমিগ্রেশন বিভাগের মূল কাজ হলো নিয়োগকর্তাকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসা। এমন অভিযান নিয়মিত পরিচালনা করা হবে বলে জানান তিনি।
মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগের এই মহাপরিচালক বলেন, একজন মালয়েশিয়ান কোনোভাবেই অবৈধ বিদেশিকর্মী নিয়োগ করতে পারেন না। তাদের উচিত বৈধকর্মী নিয়োগ করা। কিন্তু তারা অবৈধ বিদেশি কর্মীদের নিয়োগ করেন। এমনকি তাদের আশ্রয় দেন।
তিনি আরও বলেন, অবৈধ অভিবাসীকর্মী নিয়োগ ও আশ্রয় দিয়ে নিয়োগকর্তারা বড় ভুল করছেন। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইমিগ্রেশন বিভাগ এ বিষয়ে মোটেই আপস করবে না।
৯ সেপ্টেম্বর দেশটির অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক রুসলিন জুসোহ এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, মালয়েশিয়ার অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অভিবাসন প্রবিধান ১৯৬৩-এর পাশাপাশি অন্যান্য এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি আইনের অধীনে সাজা শেষে তাদের নিজ নিজ দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাই হওয়ার পর আকাশ ও স্থলপথে ফেরত পাঠানো হয়।
এই সংখ্যায় কতজন বাংলাদেশি রয়েছেন তা জানা যায়নি। তবে এখনো ডিটেনশন ক্যাম্পে ১৬ হাজার ৭২ অভিবাসী আটক রয়েছেন। তাদের সাজা শেষে নিজ নিজ দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাইয়ের পর ফেরত পাঠানো হবে।
রুসলিন বিবৃতিতে আরও বলেন, চলতি বছরের শুরু থেকে ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মালয়েশিয়াজুড়ে পরিচালিত ১৩ হাজার ৮৩৩টি অভিযানে মোট এক লাখ ১৯ হাজার ৭২০ বিদেশির কাগজপত্র পরীক্ষা করা হয়। এরমধ্যে কাগজপত্র নেই এবং অভিবাসন আইন লঙ্ঘনের দায়ে ৩২ হাজার ৪৪৫ অভিবাসীকে আটক করা হয়। এছাড়া অভিযানে অবৈধ অভিবাসী নিয়োগ ও সুরক্ষা দেওয়ার অপরাধে এক হাজার ৮৭ নিয়োগকর্তাকে গ্রেফতার করা হয়।
রুসলিন জুসোহ বলেন, ইমিগ্রেশন বিভাগের মূল কাজ হলো নিয়োগকর্তাকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসা। এমন অভিযান নিয়মিত পরিচালনা করা হবে বলে জানান তিনি।
মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগের এই মহাপরিচালক বলেন, একজন মালয়েশিয়ান কোনোভাবেই অবৈধ বিদেশিকর্মী নিয়োগ করতে পারেন না। তাদের উচিত বৈধকর্মী নিয়োগ করা। কিন্তু তারা অবৈধ বিদেশি কর্মীদের নিয়োগ করেন। এমনকি তাদের আশ্রয় দেন।
তিনি আরও বলেন, অবৈধ অভিবাসীকর্মী নিয়োগ ও আশ্রয় দিয়ে নিয়োগকর্তারা বড় ভুল করছেন। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইমিগ্রেশন বিভাগ এ বিষয়ে মোটেই আপস করবে না।