ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থবির হয়ে থাকা শিক্ষা কার্যক্রম চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে হতে পারে বলে বলে জানিয়েছেন নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন মিলনায়তনে শিক্ষা কার্যক্রম দ্রুত চালু করার লক্ষ্যে বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, বিভাগগুলোর চেয়ারম্যান, ইনস্টিটিউটগুলোর পরিচালক এবং অফিস প্রধানরা এক মতবিনিময় সভায় এ প্রস্তাব করেন।
সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান সভাপতিত্ব করেন। এসময় প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ ও ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মুনসী শামস উদ্দিন আহম্মদ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হয়। সভা থেকে সিন্ডিকেটের অনুমোদন সাপেক্ষে সেপ্টেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে শিক্ষা কার্যক্রম চালুর প্রস্তাব করা হয়। এ ক্ষেত্রে শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনের সহযোগিতা কামনা করা হয়।
সভায় জানানো হয়, বিভাগ, ইনস্টিটিউট ও হলগুলোতে শৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দ্রুত শিক্ষা কার্যক্রম চালুর লক্ষ্যে ইতোমধ্যেই হল পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সম্পন্ন হয়েছে। বিভাগ ও ইনস্টিটিউট পর্যায়েও এ ধরনের মতবিনিময় অব্যাহত রয়েছে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়ের ফলে ইতোমধ্যে বেশ কিছু বিষয় উঠে এসেছে, যা প্রশাসন গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করছে।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন মিলনায়তনে শিক্ষা কার্যক্রম দ্রুত চালু করার লক্ষ্যে বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, বিভাগগুলোর চেয়ারম্যান, ইনস্টিটিউটগুলোর পরিচালক এবং অফিস প্রধানরা এক মতবিনিময় সভায় এ প্রস্তাব করেন।
সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান সভাপতিত্ব করেন। এসময় প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমদ ও ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মুনসী শামস উদ্দিন আহম্মদ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হয়। সভা থেকে সিন্ডিকেটের অনুমোদন সাপেক্ষে সেপ্টেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে শিক্ষা কার্যক্রম চালুর প্রস্তাব করা হয়। এ ক্ষেত্রে শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনের সহযোগিতা কামনা করা হয়।
সভায় জানানো হয়, বিভাগ, ইনস্টিটিউট ও হলগুলোতে শৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দ্রুত শিক্ষা কার্যক্রম চালুর লক্ষ্যে ইতোমধ্যেই হল পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সম্পন্ন হয়েছে। বিভাগ ও ইনস্টিটিউট পর্যায়েও এ ধরনের মতবিনিময় অব্যাহত রয়েছে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়ের ফলে ইতোমধ্যে বেশ কিছু বিষয় উঠে এসেছে, যা প্রশাসন গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করছে।