বগুড়ায় আদালত চত্বরে আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমকে কান ধরে উঠ-বস করানোর পর মারধর করারও অভিযোগ পাওয়া গেছে। রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) বেলা সোয়া ১২টার দিকে বগুড়া চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, রোববার দুপুরে হিরো আলম ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে প্রচারণার সময় মারধর ও ২০২৩ সালের ১ ফেব্রুয়ারি একই আসনে উপ-নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন। মামলায় ওবায়দুল কাদের, বগুড়া-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য রেজাউল করিম তানসেন ও সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ ৩৯ জনকে আসামি করা হয়।
মামলা দায়ের করার পর আদালত চত্বরে হিরো আলম সাংবাদিকদের সঙ্গে মামলার বিষয়ে কথা বলার প্রস্তুতি নেন। এমন সময় কয়েকজন যুবক তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগ এনে হিরো আলমের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। প্রথমে তারা হিরো আলমকে কান ধরে উঠ-বস করিয়ে ক্ষমা চাওয়ান পরে তারা সড়কে নিয়ে এসে বেধড়ক মারধর করেন।
মারধরের শিকার হওয়ার পর হিরো আলম বলেন, এক স্বৈরাচারের পতনের পর আরেক দল নিজেদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ শুরু করেছে। এইটা কি স্বাধীনতা? প্রকাশ্যে আমাকে হত্যার চেষ্টা করা হলো। আমি কখনও তারেক জিয়াকে নিয়ে কটূক্তি করিনি। ডিবির হারুন আমার পরিবারকে জিম্মি করে রিজভী সাহেবের বিরুদ্ধে মামলা করিয়েছিল। এই কথা আগেও বলেছি। এরপরও আমাকে আদালতের মতো জায়গায় আপনাদের সামনে পেটানো হলো।
তিনি আরও বলেন, যারা এই হামলা করেছে তাদের সবার ফুটেজ আছে। শনাক্ত করে এদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে বগুড়া জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলী আজগর তালুকদার হেনা জানান, হিরো আলমের ওপর যারা হামলা করেছে তারা দুর্বৃত্ত। আমাদের দলের কোন নেতাকর্মী এ কাজ করেনি।
জানা গেছে, রোববার দুপুরে হিরো আলম ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে প্রচারণার সময় মারধর ও ২০২৩ সালের ১ ফেব্রুয়ারি একই আসনে উপ-নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন। মামলায় ওবায়দুল কাদের, বগুড়া-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য রেজাউল করিম তানসেন ও সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ ৩৯ জনকে আসামি করা হয়।
মামলা দায়ের করার পর আদালত চত্বরে হিরো আলম সাংবাদিকদের সঙ্গে মামলার বিষয়ে কথা বলার প্রস্তুতি নেন। এমন সময় কয়েকজন যুবক তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি করার অভিযোগ এনে হিরো আলমের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। প্রথমে তারা হিরো আলমকে কান ধরে উঠ-বস করিয়ে ক্ষমা চাওয়ান পরে তারা সড়কে নিয়ে এসে বেধড়ক মারধর করেন।
মারধরের শিকার হওয়ার পর হিরো আলম বলেন, এক স্বৈরাচারের পতনের পর আরেক দল নিজেদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ শুরু করেছে। এইটা কি স্বাধীনতা? প্রকাশ্যে আমাকে হত্যার চেষ্টা করা হলো। আমি কখনও তারেক জিয়াকে নিয়ে কটূক্তি করিনি। ডিবির হারুন আমার পরিবারকে জিম্মি করে রিজভী সাহেবের বিরুদ্ধে মামলা করিয়েছিল। এই কথা আগেও বলেছি। এরপরও আমাকে আদালতের মতো জায়গায় আপনাদের সামনে পেটানো হলো।
তিনি আরও বলেন, যারা এই হামলা করেছে তাদের সবার ফুটেজ আছে। শনাক্ত করে এদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে বগুড়া জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলী আজগর তালুকদার হেনা জানান, হিরো আলমের ওপর যারা হামলা করেছে তারা দুর্বৃত্ত। আমাদের দলের কোন নেতাকর্মী এ কাজ করেনি।