সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে মাইক্রোবাস ও সিএনজি চালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২ জন। নিহতরা সবাই অটোরিকশার আরোহী ছিলেন। রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে সিরাজগঞ্জ-নলকা আঞ্চলিক সড়কের ভদ্রঘাটে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- চালক রায়গঞ্জ উপজেলার ব্রাক্ষণবাড়িয়া গ্রামের আমজাদ হোসেনের ছেলে রাশেদুল ইসলাম (২২), তাড়াশ উপজেলার ভাটড়া গ্রামের মৃত রমজান আলীর ছেলে নুরুজ্জামান আলী (৫২), তার বড় ভাই তারেক রহমান (৫৫), একই গ্রামের মৃত নূর বক্সের ছেলে আব্দুল মজিদ (৫০) ও তার বড় ভাই রেজাউল করিম (৬০)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কামারখন্দ থানার অফিসার ইনচার্জ রেজাউল করিম জানান, সিরাজগঞ্জ থেকে নলকাগামি একটি সিএনজি চালিত অটোরিকশা সিরাজগঞ্জ-নলকা আঞ্চলিক সড়কের কামারখন্দ উপজেলার ভদ্রঘাট এসিআই মিলের সামনে পৌছলে বিপরীতমুখী একটি মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই অটোরিকশার তিন যাত্রীর মৃত্যু হয়। আর আহত অবস্থায় অটোরিকশার চালকসহ তিনজনকে উদ্ধার করে শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠালে আরও দুইজনের মৃত্যু হয়।
নিহতরা হলেন- চালক রায়গঞ্জ উপজেলার ব্রাক্ষণবাড়িয়া গ্রামের আমজাদ হোসেনের ছেলে রাশেদুল ইসলাম (২২), তাড়াশ উপজেলার ভাটড়া গ্রামের মৃত রমজান আলীর ছেলে নুরুজ্জামান আলী (৫২), তার বড় ভাই তারেক রহমান (৫৫), একই গ্রামের মৃত নূর বক্সের ছেলে আব্দুল মজিদ (৫০) ও তার বড় ভাই রেজাউল করিম (৬০)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কামারখন্দ থানার অফিসার ইনচার্জ রেজাউল করিম জানান, সিরাজগঞ্জ থেকে নলকাগামি একটি সিএনজি চালিত অটোরিকশা সিরাজগঞ্জ-নলকা আঞ্চলিক সড়কের কামারখন্দ উপজেলার ভদ্রঘাট এসিআই মিলের সামনে পৌছলে বিপরীতমুখী একটি মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই অটোরিকশার তিন যাত্রীর মৃত্যু হয়। আর আহত অবস্থায় অটোরিকশার চালকসহ তিনজনকে উদ্ধার করে শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠালে আরও দুইজনের মৃত্যু হয়।