তালাকের মাধ্যমে বিবাহ বিচ্ছেদ হলে অন্তঃসত্ত্বা নয় এমন ঋতুবতী স্ত্রীর জন্য তিন মাসিক ও ঋতুহীন স্ত্রীর জন্য তিন মাস ইদ্দত পালন করা ওয়াজিব। আর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর ইদ্দত পূর্ণ হয় সন্তান জন্মদানের মাধ্যমে। আল্লাহ তাআলা বলেন,
وَ اُولَاتُ الۡاَحۡمَالِ اَجَلُهُنَّ اَنۡ یَّضَعۡنَ حَمۡلَهُنَّ
আর অন্তঃসত্ত্বা নারীদের ইদ্দতকাল সন্তান প্রসব পর্যন্ত। (সুরা তালাক: ৪)
অন্তঃসত্ত্বা কোনো নারীর বিবাহবিচ্ছেদের পর যদি তার মিসক্যারেজ বা অকাল গর্ভপাত হয়, তাহলে দেখতে হবে তার গর্ভের শিশুটি মানবরূপ ধারণ করেছিল কি না বা তার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গঠিত হয়েছিল কি না, যদি শিশুটি মানবরূপ ধারণ করার পর গর্ভপাত হয়ে থাকে, তাহলে তা সন্তান জন্মদান গণ্য হবে। তার ইদ্দত পূর্ণ হয়ে যাবে এবং সে নতুন বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে।
তাবেঈ হারেসকে (রহ.) এমন নারীর ইদ্দত সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয়, যার গর্ভস্থ সন্তান পূর্ণ আকৃতি লাভের আগেই তার গর্ভপাত হয়ে গেছে। উত্তরে তিনি বলেন-
إذَا اسْتَبَانَ مِنْهُ شَيْءٌ حَلَّتْ لِلزَّوْجِ.
যদি গর্ভস্থ সন্তানের কোনো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ প্রকাশ পেয়ে থাকে, তাহলে (এর দ্বারা ওই নারীর ইদ্দত পূর্ণ হয়ে যাবে এবং) অন্য স্বামীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া তার জন্য বৈধ হবে। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা: ১৯৬২৩)
وَ اُولَاتُ الۡاَحۡمَالِ اَجَلُهُنَّ اَنۡ یَّضَعۡنَ حَمۡلَهُنَّ
আর অন্তঃসত্ত্বা নারীদের ইদ্দতকাল সন্তান প্রসব পর্যন্ত। (সুরা তালাক: ৪)
অন্তঃসত্ত্বা কোনো নারীর বিবাহবিচ্ছেদের পর যদি তার মিসক্যারেজ বা অকাল গর্ভপাত হয়, তাহলে দেখতে হবে তার গর্ভের শিশুটি মানবরূপ ধারণ করেছিল কি না বা তার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গঠিত হয়েছিল কি না, যদি শিশুটি মানবরূপ ধারণ করার পর গর্ভপাত হয়ে থাকে, তাহলে তা সন্তান জন্মদান গণ্য হবে। তার ইদ্দত পূর্ণ হয়ে যাবে এবং সে নতুন বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে।
তাবেঈ হারেসকে (রহ.) এমন নারীর ইদ্দত সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয়, যার গর্ভস্থ সন্তান পূর্ণ আকৃতি লাভের আগেই তার গর্ভপাত হয়ে গেছে। উত্তরে তিনি বলেন-
إذَا اسْتَبَانَ مِنْهُ شَيْءٌ حَلَّتْ لِلزَّوْجِ.
যদি গর্ভস্থ সন্তানের কোনো অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ প্রকাশ পেয়ে থাকে, তাহলে (এর দ্বারা ওই নারীর ইদ্দত পূর্ণ হয়ে যাবে এবং) অন্য স্বামীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া তার জন্য বৈধ হবে। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা: ১৯৬২৩)